নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোজ্যতেলের বাজারে প্রতিযোগিতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের করা মামলার শুনানিতে দেশের চারটি ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান আজ বুধবার অংশ নিয়েছে। শুনানির নতুন তারিখ ধার্য হলেও কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনে হাজির হন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড ও মেঘনা গ্রুপের মালিকানাধীন ইউনাইটেড এডিবল ওয়েলস রিফাইনারি লিমিটেডের কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা। তাঁরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন এবং কমিশনের কাছে সময় প্রার্থনা করেন। কমিশন আগামী ২২ জুন শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করেন।
ভোজ্যতেলের কৃত্রিম সংকট তৈরির দায়ে গত ১১ মে দেশের আট কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন। কমিশন গঠিত অনুসন্ধান দলের প্রতিবেদনের ওপর গত ১০ মে অনুষ্ঠিত সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিশনের সদস্য (আইন) নাসরিন বেগম বাদী হয়ে এ মামলা করেন। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—মামলায় সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেড, বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল লিমিটেড (বিইওএল), মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেড, বসুন্ধরা ওয়েল রিফাইনারি মিল, শবনম ভেজিটেবল ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল ওয়েল কোম্পানি লিমিটেড, প্রাইম এডিবল ওয়েল লিমিটেড ও গ্লোব এডিবল ওয়েল লিমিটেড। এর মধ্যে সিটি এডিবল ওয়েল, বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল, মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেড এবং বসুন্ধরা ওয়েল রিফাইনারি মিলের জন্য শুনানির দিন ধার্য ছিল বুধবার (১৮ মে)।
শুনানি শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের পরিচালক (পরিচালন) রেদোয়ান আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন থেকে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তাতে তাদের কোম্পানির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। তাদের আবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী শুনানির তারিখ ২২ জুন নির্ধারণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্রুপের আইনজীবী মামুন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, কমিশনের একটি চিঠি পেয়ে তাঁরা হাজির হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের ১৫ ধারার ২ উপধারার যে অভিযোগ আনা হয়েছে, সেখানে বসুন্ধরা কোম্পানির কোনো অবহেলা নেই।
কমিশন মেঘনা গ্রুপের মালিকানাধীন ইউনাইটেড এডিবল ওয়েলস রিফাইনারি লিমিটেডের শুনানি গ্রহণ করেন। শুনানি শেষে সাংবাদিকেরা তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁরা তা এড়িয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ নিয়ে ফের জানতে চাইলে মেঘনা গ্রুপের আইনজীবীরা জানান, তাঁরা এ নিয়ে কোনো কথা বলবেন না।
একই দিন বিকেল ৩টায় সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেড ও সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে করা মামলার শুনানি হয়। শুনানি শেষে মামলা দুটির পরবর্তী শুনানি আগামী ২৭ জুন ধার্য করা হয়।
প্রসঙ্গত, মামলায় প্রতিযোগিতা কমিশন আইনের ১৫ (২) এর ‘খ’ ধারা অনুযায়ী উৎপাদন, সরবরাহ, বাজার, কারিগরি উন্নয়ন, বিনিয়োগ বা সেবার সংস্থানকে সীমিত বা নিয়ন্ত্রণ করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কমিশন আইনের ১৫ ধারায় এটা স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, কেউ পণ্য বা সেবার উৎপাদন, সরবরাহ, বিতরণ গুদামজাতকরণ বা অধিগ্রহণ-সংক্রান্ত কোনো চুক্তিতে বা যড়যন্ত্রমূলক যোগসাজশে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আবদ্ধ হতে পারবে না। এমনটি করার মাধ্যমে বাজারে বিরূপ প্রভাব, মনোপলি বা ওলিগোপলি অবস্থার সৃষ্টি করলে কমিশন আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে মামলা এবং অন্যান্য ব্যবস্থা নিতে পারবে।
পূর্বঘোষিত তারিখ অনুযায়ী আগামীকাল বৃহস্পতিবার আরও চার কোম্পানির বিরুদ্ধে করা মামলার শুনানি হওয়ার কথা। কোম্পানিগুলো হলো—শবনম ভেজিটেবল ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, এস আলম সুপার এডিবল ওয়েল, প্রাইম এডিবল ওয়েল ও গ্লোব এডিবল ওয়েল লিমিটেড।
ভোজ্যতেলের বাজারে প্রতিযোগিতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের করা মামলার শুনানিতে দেশের চারটি ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান আজ বুধবার অংশ নিয়েছে। শুনানির নতুন তারিখ ধার্য হলেও কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনে হাজির হন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড ও মেঘনা গ্রুপের মালিকানাধীন ইউনাইটেড এডিবল ওয়েলস রিফাইনারি লিমিটেডের কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা। তাঁরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন এবং কমিশনের কাছে সময় প্রার্থনা করেন। কমিশন আগামী ২২ জুন শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করেন।
ভোজ্যতেলের কৃত্রিম সংকট তৈরির দায়ে গত ১১ মে দেশের আট কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন। কমিশন গঠিত অনুসন্ধান দলের প্রতিবেদনের ওপর গত ১০ মে অনুষ্ঠিত সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিশনের সদস্য (আইন) নাসরিন বেগম বাদী হয়ে এ মামলা করেন। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—মামলায় সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেড, বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল লিমিটেড (বিইওএল), মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেড, বসুন্ধরা ওয়েল রিফাইনারি মিল, শবনম ভেজিটেবল ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল ওয়েল কোম্পানি লিমিটেড, প্রাইম এডিবল ওয়েল লিমিটেড ও গ্লোব এডিবল ওয়েল লিমিটেড। এর মধ্যে সিটি এডিবল ওয়েল, বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল, মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেড এবং বসুন্ধরা ওয়েল রিফাইনারি মিলের জন্য শুনানির দিন ধার্য ছিল বুধবার (১৮ মে)।
শুনানি শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের পরিচালক (পরিচালন) রেদোয়ান আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন থেকে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তাতে তাদের কোম্পানির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। তাদের আবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী শুনানির তারিখ ২২ জুন নির্ধারণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্রুপের আইনজীবী মামুন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, কমিশনের একটি চিঠি পেয়ে তাঁরা হাজির হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের ১৫ ধারার ২ উপধারার যে অভিযোগ আনা হয়েছে, সেখানে বসুন্ধরা কোম্পানির কোনো অবহেলা নেই।
কমিশন মেঘনা গ্রুপের মালিকানাধীন ইউনাইটেড এডিবল ওয়েলস রিফাইনারি লিমিটেডের শুনানি গ্রহণ করেন। শুনানি শেষে সাংবাদিকেরা তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁরা তা এড়িয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ নিয়ে ফের জানতে চাইলে মেঘনা গ্রুপের আইনজীবীরা জানান, তাঁরা এ নিয়ে কোনো কথা বলবেন না।
একই দিন বিকেল ৩টায় সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেড ও সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ এডিবল ওয়েল লিমিটেডের বিরুদ্ধে করা মামলার শুনানি হয়। শুনানি শেষে মামলা দুটির পরবর্তী শুনানি আগামী ২৭ জুন ধার্য করা হয়।
প্রসঙ্গত, মামলায় প্রতিযোগিতা কমিশন আইনের ১৫ (২) এর ‘খ’ ধারা অনুযায়ী উৎপাদন, সরবরাহ, বাজার, কারিগরি উন্নয়ন, বিনিয়োগ বা সেবার সংস্থানকে সীমিত বা নিয়ন্ত্রণ করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কমিশন আইনের ১৫ ধারায় এটা স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, কেউ পণ্য বা সেবার উৎপাদন, সরবরাহ, বিতরণ গুদামজাতকরণ বা অধিগ্রহণ-সংক্রান্ত কোনো চুক্তিতে বা যড়যন্ত্রমূলক যোগসাজশে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আবদ্ধ হতে পারবে না। এমনটি করার মাধ্যমে বাজারে বিরূপ প্রভাব, মনোপলি বা ওলিগোপলি অবস্থার সৃষ্টি করলে কমিশন আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে মামলা এবং অন্যান্য ব্যবস্থা নিতে পারবে।
পূর্বঘোষিত তারিখ অনুযায়ী আগামীকাল বৃহস্পতিবার আরও চার কোম্পানির বিরুদ্ধে করা মামলার শুনানি হওয়ার কথা। কোম্পানিগুলো হলো—শবনম ভেজিটেবল ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, এস আলম সুপার এডিবল ওয়েল, প্রাইম এডিবল ওয়েল ও গ্লোব এডিবল ওয়েল লিমিটেড।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১৩ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৩৩ মিনিট আগে