নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হবে। তাই এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা হাতে সময় নিয়ে বের হবেন। তবে যানজটের কারণে কেউ রাস্তায় আটকা পড়লে ৯৯৯-এ কল দিলে পরীক্ষার হলে পৌঁছে দেবে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের নিরাপত্তাব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এ কথা বলেন।
মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এইচএসসি পরীক্ষার্থী যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হবেন। কারণ, আগামীকাল (১৫ ডিসেম্বর) ভারতের রাষ্ট্রপতি আমাদের দেশে আসবেন। ফলে তাঁর নিরাপত্তার স্বার্থে বেশ কিছু রাস্তা বন্ধ রাখা হবে। শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকদের হাতে সময় নিয়ে বের হতে অনুরোধ করব। আর যদি কোথাও আটকে যান, তখন ৯৯৯-এ কল দিলে আমাদের পুলিশ সদস্যরা আপনাদের হলে পৌঁছে দেবে বা দেওয়ার ব্যবস্থা করবে।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘প্রতিটি ভেন্যুতে যত মানুষ আসবেন, তাঁদের বেশির ভাগই গাড়ি নিয়ে আসবেন। তাঁদের গাড়ি পার্কিং করতেও বিশেষ বেগ পেতে হবে। তাই অতিথিদের অনুরোধ করব, তাঁরাও যেন হাতে সময় নিয়ে বের হন। কারণ, চারদিক থেকে যানবাহন আসবে। ভেন্যু ও আশপাশের এলাকায় ট্রাফিক জ্যাম সৃষ্টি হতে পারে। গাড়িগুলো আমরা পার্ক করে রাখব। ভিভিআইপি অতিথিরা যাওয়ার পর গাড়ি ছাড়া হবে।’
মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে অনুষ্ঠানমালার জন্য ডিএমপি ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠান চলাকালে রাজধানীর ট্রাফিকব্যবস্থার বিষয়ে সাধারণ মানুষকে জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলন উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমাদের বিজয় উৎসব ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানটি তিন দিনব্যাপী চলবে। আগামীকাল ১৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পাশের দেশ ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত থাকবেন। জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে শুরু করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবন, সংসদ ভবন চত্বরে নানা আয়োজন করা হয়েছে। বিজয় দিবসের সকালে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে প্যারেড হবে। এবারের প্যারেড আরেকটু বর্ণিল ও সুন্দর করে আয়োজনের চেষ্টা করছি সবাই। প্যারেড গ্রাউন্ডে সাতটি দেশের ৩০২ জন বিদেশি অংশগ্রহণ করবেন। তাঁদের জন্য আলাদা নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য ৩, ৪, ৫, ১৪, ১৫, ১৬ নম্বর গেট খোলা থাকবে। এই গেটগুলো দিয়ে সাধারণ মানুষকে পায়ে হেঁটে প্রবেশ করতে হবে।’
মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, বিজয় দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চার স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তা থাকবে। ডিএমপি পুলিশের পাশাপাশি, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, এসএসএফ ও পিজিআর থাকবে এর দায়িত্বে। পাশাপাশি প্রতিটি ভেন্যু আগে থেকে এসএসএফ, এসবি, র্যাব ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা বম্ব সুইপিং করা হবে। অনুষ্ঠানস্থলে যেসব ভিআইপি ও ভিভিআইপি অতিথি প্রবেশ করবেন, তাঁদের সবাইকে নিরাপত্তা তল্লাশি পার হতে হবে। স্বাস্থ্যবিধির বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো পালন করতে হবে। পাশাপাশি সোয়াতের বিশেষায়িত বোমা ডিসপোজাল ইউনিট ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা কাজ শুরু করবে। অনুষ্ঠানস্থলে সাদা পোশাকে প্রচুর পরিমাণ পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। সংসদ ভবন এলাকা ঘিরে প্রতিটি সড়কে ডাইভারশন থাকবে।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হবে। তাই এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা হাতে সময় নিয়ে বের হবেন। তবে যানজটের কারণে কেউ রাস্তায় আটকা পড়লে ৯৯৯-এ কল দিলে পরীক্ষার হলে পৌঁছে দেবে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের নিরাপত্তাব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এ কথা বলেন।
মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এইচএসসি পরীক্ষার্থী যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হবেন। কারণ, আগামীকাল (১৫ ডিসেম্বর) ভারতের রাষ্ট্রপতি আমাদের দেশে আসবেন। ফলে তাঁর নিরাপত্তার স্বার্থে বেশ কিছু রাস্তা বন্ধ রাখা হবে। শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকদের হাতে সময় নিয়ে বের হতে অনুরোধ করব। আর যদি কোথাও আটকে যান, তখন ৯৯৯-এ কল দিলে আমাদের পুলিশ সদস্যরা আপনাদের হলে পৌঁছে দেবে বা দেওয়ার ব্যবস্থা করবে।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘প্রতিটি ভেন্যুতে যত মানুষ আসবেন, তাঁদের বেশির ভাগই গাড়ি নিয়ে আসবেন। তাঁদের গাড়ি পার্কিং করতেও বিশেষ বেগ পেতে হবে। তাই অতিথিদের অনুরোধ করব, তাঁরাও যেন হাতে সময় নিয়ে বের হন। কারণ, চারদিক থেকে যানবাহন আসবে। ভেন্যু ও আশপাশের এলাকায় ট্রাফিক জ্যাম সৃষ্টি হতে পারে। গাড়িগুলো আমরা পার্ক করে রাখব। ভিভিআইপি অতিথিরা যাওয়ার পর গাড়ি ছাড়া হবে।’
মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে অনুষ্ঠানমালার জন্য ডিএমপি ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠান চলাকালে রাজধানীর ট্রাফিকব্যবস্থার বিষয়ে সাধারণ মানুষকে জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলন উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমাদের বিজয় উৎসব ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানটি তিন দিনব্যাপী চলবে। আগামীকাল ১৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পাশের দেশ ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত থাকবেন। জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে শুরু করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবন, সংসদ ভবন চত্বরে নানা আয়োজন করা হয়েছে। বিজয় দিবসের সকালে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে প্যারেড হবে। এবারের প্যারেড আরেকটু বর্ণিল ও সুন্দর করে আয়োজনের চেষ্টা করছি সবাই। প্যারেড গ্রাউন্ডে সাতটি দেশের ৩০২ জন বিদেশি অংশগ্রহণ করবেন। তাঁদের জন্য আলাদা নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য ৩, ৪, ৫, ১৪, ১৫, ১৬ নম্বর গেট খোলা থাকবে। এই গেটগুলো দিয়ে সাধারণ মানুষকে পায়ে হেঁটে প্রবেশ করতে হবে।’
মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, বিজয় দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চার স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তা থাকবে। ডিএমপি পুলিশের পাশাপাশি, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, এসএসএফ ও পিজিআর থাকবে এর দায়িত্বে। পাশাপাশি প্রতিটি ভেন্যু আগে থেকে এসএসএফ, এসবি, র্যাব ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা বম্ব সুইপিং করা হবে। অনুষ্ঠানস্থলে যেসব ভিআইপি ও ভিভিআইপি অতিথি প্রবেশ করবেন, তাঁদের সবাইকে নিরাপত্তা তল্লাশি পার হতে হবে। স্বাস্থ্যবিধির বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো পালন করতে হবে। পাশাপাশি সোয়াতের বিশেষায়িত বোমা ডিসপোজাল ইউনিট ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা কাজ শুরু করবে। অনুষ্ঠানস্থলে সাদা পোশাকে প্রচুর পরিমাণ পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। সংসদ ভবন এলাকা ঘিরে প্রতিটি সড়কে ডাইভারশন থাকবে।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩৪ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে