সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
বর্তমানে সর্দির কারণে ওমিক্রন দ্রুত ছড়াচ্ছে এবং এটিই অতিসংক্রমণের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী ও সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল। আজ বুধবার দুপুরে সিঙ্গাপুর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠন গবিসাসের সঙ্গে ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, সর্দিই সংক্রমণের মূল কারণ। এখন কমবেশি সবারই সর্দি হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে টিস্যু ছাড়া নাকে হাত দিচ্ছে সবাই। ওই হাত যখন অন্য কোথাও স্পর্শ করছে এবং সেখানে আরেকজন হাত দিলে সে আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
ড. বিজন কুমারের মতে, সর্দি মাটিতে পড়ে শুকিয়ে ডাস্টে পরিণত হচ্ছে। এই ডাস্টের মাঝে ভাইরাস দুই মাস বেঁচে থাকে। পরবর্তী সময়ে এটা বাতাসের মাধ্যমে আরেকজনের নাকে ঢুকে আক্রান্ত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গ্রামে চলে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে যারা আক্রান্ত, তাদের মাধ্যমে গ্রামেও এটা ছড়িয়ে পড়ছে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল জানান, দ্রুত ছড়ালেও ভয়ংকর নয় ওমিক্রন। বর্তমানে ওমিক্রনের তিনটি ধরন (বিএ ডট ওয়ান, বিএ ডট টু এবং বিএ ডট থ্রি) রয়েছে। এর মাঝে প্রথমটির সংক্রমণ ৫০০ গুণ ছড়িয়েছে। দ্বিতীয়টি ছড়িয়েছে ১২০ গুণ। তবে দ্বিতীয়টির ৮০টি মিউটেশন (রূপান্তর) হলেও প্রথমটির হয়েছে ৬০টি। এগুলোর সংক্রমণ দ্রুত ছড়ালেও রোগ সৃষ্টির ক্ষমতা বাড়েনি। যার কারণে ওমিক্রন দ্রুত ছড়ালেও ভয়ংকর নয়।
সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, মার্চ-এপ্রিলে কমবে সংক্রমণ। আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত করোনা পিক টাইমে (সর্বোচ্চ সংক্রমণ) থাকবে। এরপর সংক্রমণ নিম্নমুখী হতে থাকবে। মার্চ ও এপ্রিল মাস থেকে ভালোভাবে কমতে পারে। আগামী সেপ্টেম্বরে ওমিক্রন প্যান্ডেমিক থেকে এন্ডেমিকে পরিণত হবে। তখন এটা অন্যান্য সাধারণ রোগবালাইয়ের মতো হবে। ভয়ের কিছু থাকবে না।
বর্তমানে সর্দির কারণে ওমিক্রন দ্রুত ছড়াচ্ছে এবং এটিই অতিসংক্রমণের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী ও সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল। আজ বুধবার দুপুরে সিঙ্গাপুর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠন গবিসাসের সঙ্গে ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, সর্দিই সংক্রমণের মূল কারণ। এখন কমবেশি সবারই সর্দি হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে টিস্যু ছাড়া নাকে হাত দিচ্ছে সবাই। ওই হাত যখন অন্য কোথাও স্পর্শ করছে এবং সেখানে আরেকজন হাত দিলে সে আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
ড. বিজন কুমারের মতে, সর্দি মাটিতে পড়ে শুকিয়ে ডাস্টে পরিণত হচ্ছে। এই ডাস্টের মাঝে ভাইরাস দুই মাস বেঁচে থাকে। পরবর্তী সময়ে এটা বাতাসের মাধ্যমে আরেকজনের নাকে ঢুকে আক্রান্ত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গ্রামে চলে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে যারা আক্রান্ত, তাদের মাধ্যমে গ্রামেও এটা ছড়িয়ে পড়ছে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল জানান, দ্রুত ছড়ালেও ভয়ংকর নয় ওমিক্রন। বর্তমানে ওমিক্রনের তিনটি ধরন (বিএ ডট ওয়ান, বিএ ডট টু এবং বিএ ডট থ্রি) রয়েছে। এর মাঝে প্রথমটির সংক্রমণ ৫০০ গুণ ছড়িয়েছে। দ্বিতীয়টি ছড়িয়েছে ১২০ গুণ। তবে দ্বিতীয়টির ৮০টি মিউটেশন (রূপান্তর) হলেও প্রথমটির হয়েছে ৬০টি। এগুলোর সংক্রমণ দ্রুত ছড়ালেও রোগ সৃষ্টির ক্ষমতা বাড়েনি। যার কারণে ওমিক্রন দ্রুত ছড়ালেও ভয়ংকর নয়।
সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, মার্চ-এপ্রিলে কমবে সংক্রমণ। আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত করোনা পিক টাইমে (সর্বোচ্চ সংক্রমণ) থাকবে। এরপর সংক্রমণ নিম্নমুখী হতে থাকবে। মার্চ ও এপ্রিল মাস থেকে ভালোভাবে কমতে পারে। আগামী সেপ্টেম্বরে ওমিক্রন প্যান্ডেমিক থেকে এন্ডেমিকে পরিণত হবে। তখন এটা অন্যান্য সাধারণ রোগবালাইয়ের মতো হবে। ভয়ের কিছু থাকবে না।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৪০ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে