নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দৈনিক সময়ের আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সাব্বির আহমেদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে মানববন্ধন থেকে এই দাবি জানানো হয়। ঢাকাস্থ গাজীপুর সাংবাদিক ফোরাম এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিকেরা কারও প্রতিপক্ষ নয়। তারা সমাজের অন্যায়-অসংগতি তুলে ধরেন। আর এসব তুলে ধরতে গিয়ে সারা দেশে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। অথচ কোনো হামলারই বিচার হচ্ছে না। যে কারণে এসব হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। অবিলম্বে সাব্বিরসহ সাংবাদিকদের ওপর হওয়া সব হামলার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান নেতৃবৃন্দ। ফোরামের সভাপতি জি এম ফয়সাল আলম মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, সন্ত্রাসীরা দলের ছত্রচ্ছায়ায় এ ধরনের কার্যক্রম চালায়। দলীয় পরিচয় না থাকলে সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় একজনকে কেন লোক দেখানো বহিষ্কার করা হলো? সাব্বিরের ওপর হামলা করেছে ১৫-২০ জন। তাঁদেরকে সবাই চেনে। তাঁদের দ্রুত কলেজ থেকে বহিষ্কার করতে হবে, গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। এ সময় তিনি সাগর-রুনিসহ সকল সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার দাবি করেন। সেই সঙ্গে সব ঘটনা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা হলে বিচার না হওয়ার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। হামলার ঘটনার অন্তরালের বিষয়টিও সামনে আনতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে জি এম ফয়সাল আলম বলেন, সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ধরে ধরে রিপোর্ট করতে হবে। তারা চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িত বলে তথ্য পাওয়া গেছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করলে কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি জানান।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) সভাপতি কামরুজ্জামান খান, বিএফইউজের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বাছির জামাল, ডিইউজের সহসভাপতি রফিক মোহাম্মদ, গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউর রহমান, ডিআরইউর দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল খান, রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) সাবেক সভাপতি ফয়েজ আহমেদ, ডিআরইউর সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ, ডিআরইউর সাবেক সহসভাপতি দীপু সারোয়ার ও মাহমুদুল হাসান, ঢাকাস্থ গাজীপুর সাংবাদিক ফোরামের দপ্তর সম্পাদক এস এম নূর মোহাম্মদ, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সহসভাপতি রাশেদ আহমেদ, ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সময়ের আলোর সিনিয়র রিপোর্টার সমীরণ রায়, সিনিয়র সাংবাদিক কুদরত ই খুদা, তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি তাওসিফ মাইমুন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তিতুমীর কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীদের ইফতার মাহফিল থেকে অফিসে যাওয়ার পথে কলেজ ক্যাম্পাসে সাব্বিরের ওপর হামলা চালানো হয়। ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়। কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক এস এম ইমরুল রুদ্রসহ ১০-১৫ জন রড ও লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালায়। তাতে তিনি মারাত্মক জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সময়ের আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সাব্বির আহমেদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে মানববন্ধন থেকে এই দাবি জানানো হয়। ঢাকাস্থ গাজীপুর সাংবাদিক ফোরাম এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিকেরা কারও প্রতিপক্ষ নয়। তারা সমাজের অন্যায়-অসংগতি তুলে ধরেন। আর এসব তুলে ধরতে গিয়ে সারা দেশে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। অথচ কোনো হামলারই বিচার হচ্ছে না। যে কারণে এসব হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। অবিলম্বে সাব্বিরসহ সাংবাদিকদের ওপর হওয়া সব হামলার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান নেতৃবৃন্দ। ফোরামের সভাপতি জি এম ফয়সাল আলম মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, সন্ত্রাসীরা দলের ছত্রচ্ছায়ায় এ ধরনের কার্যক্রম চালায়। দলীয় পরিচয় না থাকলে সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় একজনকে কেন লোক দেখানো বহিষ্কার করা হলো? সাব্বিরের ওপর হামলা করেছে ১৫-২০ জন। তাঁদেরকে সবাই চেনে। তাঁদের দ্রুত কলেজ থেকে বহিষ্কার করতে হবে, গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। এ সময় তিনি সাগর-রুনিসহ সকল সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার দাবি করেন। সেই সঙ্গে সব ঘটনা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা হলে বিচার না হওয়ার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। হামলার ঘটনার অন্তরালের বিষয়টিও সামনে আনতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে জি এম ফয়সাল আলম বলেন, সাব্বিরের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ধরে ধরে রিপোর্ট করতে হবে। তারা চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িত বলে তথ্য পাওয়া গেছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করলে কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি জানান।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) সভাপতি কামরুজ্জামান খান, বিএফইউজের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বাছির জামাল, ডিইউজের সহসভাপতি রফিক মোহাম্মদ, গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউর রহমান, ডিআরইউর দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল খান, রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) সাবেক সভাপতি ফয়েজ আহমেদ, ডিআরইউর সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ, ডিআরইউর সাবেক সহসভাপতি দীপু সারোয়ার ও মাহমুদুল হাসান, ঢাকাস্থ গাজীপুর সাংবাদিক ফোরামের দপ্তর সম্পাদক এস এম নূর মোহাম্মদ, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সহসভাপতি রাশেদ আহমেদ, ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সময়ের আলোর সিনিয়র রিপোর্টার সমীরণ রায়, সিনিয়র সাংবাদিক কুদরত ই খুদা, তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি তাওসিফ মাইমুন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তিতুমীর কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীদের ইফতার মাহফিল থেকে অফিসে যাওয়ার পথে কলেজ ক্যাম্পাসে সাব্বিরের ওপর হামলা চালানো হয়। ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়। কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক এস এম ইমরুল রুদ্রসহ ১০-১৫ জন রড ও লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালায়। তাতে তিনি মারাত্মক জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আওয়ামী লীগের নির্যাতনে ও ভয়ে দেড় যুগ আগে দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান বিএনপির নেতা হাসিবুল হাসান হাবিব। এর মধ্যে ১০ বছর আগে এলাকায় এলেও কিছুদিনের মধ্যেই বাধ্য হয়ে চলে যেতে হয়েছে। এরপর গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতন হওয়ায়...
১৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে আটক করার সময় পুলিশের হাত থেকে খলিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমদ উদ্দিনকে ছিনিয়ে নিয়েছেন দলের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় আজ সোমবার সকালে অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করেছে মৌলভীবাজার মডেল থানা-পুলিশ।
২২ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে দিনভর নানা নাটকীয়তার পর উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক চেয়ারম্যান আটক হয়েছেন। তাঁর নাম রফিকুল ইসলাম। আজ সোমবার উপজেলার ১৩টি ইউপির চেয়ারম্যানদের নিয়ে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে...
২৮ মিনিট আগেবেনাপোল চেকপোস্টে ভ্রমণকরের জাল রসিদে লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া চক্রের হোতা শামীমকে আটক করেছেন বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীরা। আজ সোমবার বন্দরের প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে মামলা দিয়ে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
৪২ মিনিট আগে