নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার বিকেলে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের অভিযোগপত্রের অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অভিযোগপত্র শিগগিরই আদালতে দাখিল করা হবে। এর আগে গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক, গুলশানের আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ১৩ জনের নামে মামলা দায়ের করেন। নতুন করে জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসানকে চার্জশিটভুক্ত করা হয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান এবং পাঁচ পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।
অন্য আসামিরা হলেন অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও নতুন করে চার্জশিটভুক্ত করা হয় জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসানকে।
দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ করে ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টকে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাৎ করে ওই অপরাধলব্ধ অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে আত্মসাৎ করেন।
অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানি হিসেবে যৌথ মূলধন কোম্পানিতে নিবন্ধিত হয়। গ্রামীণফোনে গ্রামীণ টেলিকমের ৩৪ দশমিক ২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ১১ নভেম্বর গ্রামীণফোন আইপিওতে আসে এবং গ্রামীণফোনের পাবলিক শেয়ার ১০ শতাংশ হয়। বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ অনুযায়ী লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রদানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও গ্রামীণ টেলিকম নিজেদের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দাবি করে শ্রমিক-কর্মচারীদের কোনো লভ্যাংশ প্রদান করেনি।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক ও কর্মচারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণের কোনো নিয়মনীতি নাই। কোনো নিয়মনীতি প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা প্রতিষ্ঠানটি মনে করেনি, অনুভব করেনি। তবে ২০২২ সালের ৯ মে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে প্রতিষ্ঠানটির ১০৮তম সভা (ভার্চুয়াল) অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের পাওনাদি পরিশোধ করতে একটি ব্যাংক হিসাব খোলা প্রয়োজন এবং ডব্লিউপিপিএফের পাওনা ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬০১ টাকা ওই ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তরিত হবে।
গ্রামীণ টেলিকম শিরোনামে ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখায় একটি হিসাব খোলা এবং সিগনেটারি প্যানেলের গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলামের স্বাক্ষরকে বাধ্যতামূলক রেখে এবং গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি বা সেক্রেটারি যেকোনো একজনসহ কমপক্ষে দুজনের যৌথ স্বাক্ষরে হিসাবটি পরিচালনা করা যেতে পারে মর্মে ওই বোর্ডে অনুমোদন দেওয়া হয়।
২০২২ সালে ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডব্লিউপিপিএফের অর্থ পরিশোধের জন্য ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা ও ইউনাইটেড কর্মাশিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের মিরপুর শাখার দুটি হিসাবে ৪৩৭ কেটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তরিত হয়েছে। এই দুটি হিসাব থেকে ১৫৬ জন কর্মচারীকে ৩৬৪ কোটি ৬২ লাখ ৬৩ হাজার ২৮২ টাকা ২০২২ সালে ২৫ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত সময়ে বিতরণ করা হয়েছে।
তবে দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, শ্রমিকদের লভ্যাংশ টাকা বিতরণের এক মাস আগেই তিনটি চেকমূলে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের লোকাল অফিসের হিসাবে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে।
তবে বিশাল অঙ্কের এই টাকা ছাড় করতে শ্রমিক ইউনিয়নের কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতার লিখিত বা মৌখিক সম্মতি ছাড়াই অর্থ স্থানান্তর করে সেখান থেকে সরাসরি অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতারণার আশ্রয়ে অ্যাডভোকেটসহ গ্রামীণ টেলিকমের বিভিন্ন পর্যায়ের সিবিএ নেতাদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে ওই অর্থ স্থানান্তর করা হয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি।
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার বিকেলে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের অভিযোগপত্রের অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অভিযোগপত্র শিগগিরই আদালতে দাখিল করা হবে। এর আগে গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক, গুলশানের আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ১৩ জনের নামে মামলা দায়ের করেন। নতুন করে জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসানকে চার্জশিটভুক্ত করা হয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান এবং পাঁচ পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।
অন্য আসামিরা হলেন অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও নতুন করে চার্জশিটভুক্ত করা হয় জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসানকে।
দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ করে ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টকে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাৎ করে ওই অপরাধলব্ধ অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে আত্মসাৎ করেন।
অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানি হিসেবে যৌথ মূলধন কোম্পানিতে নিবন্ধিত হয়। গ্রামীণফোনে গ্রামীণ টেলিকমের ৩৪ দশমিক ২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ১১ নভেম্বর গ্রামীণফোন আইপিওতে আসে এবং গ্রামীণফোনের পাবলিক শেয়ার ১০ শতাংশ হয়। বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ অনুযায়ী লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রদানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও গ্রামীণ টেলিকম নিজেদের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দাবি করে শ্রমিক-কর্মচারীদের কোনো লভ্যাংশ প্রদান করেনি।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক ও কর্মচারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণের কোনো নিয়মনীতি নাই। কোনো নিয়মনীতি প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা প্রতিষ্ঠানটি মনে করেনি, অনুভব করেনি। তবে ২০২২ সালের ৯ মে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে প্রতিষ্ঠানটির ১০৮তম সভা (ভার্চুয়াল) অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের পাওনাদি পরিশোধ করতে একটি ব্যাংক হিসাব খোলা প্রয়োজন এবং ডব্লিউপিপিএফের পাওনা ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬০১ টাকা ওই ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তরিত হবে।
গ্রামীণ টেলিকম শিরোনামে ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখায় একটি হিসাব খোলা এবং সিগনেটারি প্যানেলের গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলামের স্বাক্ষরকে বাধ্যতামূলক রেখে এবং গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি বা সেক্রেটারি যেকোনো একজনসহ কমপক্ষে দুজনের যৌথ স্বাক্ষরে হিসাবটি পরিচালনা করা যেতে পারে মর্মে ওই বোর্ডে অনুমোদন দেওয়া হয়।
২০২২ সালে ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডব্লিউপিপিএফের অর্থ পরিশোধের জন্য ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা ও ইউনাইটেড কর্মাশিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের মিরপুর শাখার দুটি হিসাবে ৪৩৭ কেটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তরিত হয়েছে। এই দুটি হিসাব থেকে ১৫৬ জন কর্মচারীকে ৩৬৪ কোটি ৬২ লাখ ৬৩ হাজার ২৮২ টাকা ২০২২ সালে ২৫ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত সময়ে বিতরণ করা হয়েছে।
তবে দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, শ্রমিকদের লভ্যাংশ টাকা বিতরণের এক মাস আগেই তিনটি চেকমূলে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের লোকাল অফিসের হিসাবে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে।
তবে বিশাল অঙ্কের এই টাকা ছাড় করতে শ্রমিক ইউনিয়নের কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতার লিখিত বা মৌখিক সম্মতি ছাড়াই অর্থ স্থানান্তর করে সেখান থেকে সরাসরি অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতারণার আশ্রয়ে অ্যাডভোকেটসহ গ্রামীণ টেলিকমের বিভিন্ন পর্যায়ের সিবিএ নেতাদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে ওই অর্থ স্থানান্তর করা হয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১৪ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
২২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
২৪ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৪৪ মিনিট আগে