কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় গাঁজা সেবনে বাধা দেওয়ায় রিকশাচালকের শরীরে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে আসামিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না, তিনি পলাতক রয়েছেন।
আজ বুধবার সকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এ রায় দেন।
এই মামলার অপর তিন আসামির বয়স জন্মনিবন্ধন অনুযায়ী শিশু হওয়ায় তাদের বিষয়টি শিশু আদালতে বিচারাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর জীবন কুমার রায়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন মো. শফিকুল ইসলাম (২৮)। তিনি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার আমাটি শিবপুর গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে।
এ দিকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত ব্যক্তি হলেন মো. শামীম। তিনি পেশায় একজন রিকশাচালক ছিলেন।
রায় ঘোষণার পরে আসামিপক্ষের স্বজনেরা বলেন, ‘আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট না। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
নিহত শামীমের চাচা ও মামলার বাদী মো. মানিক বলেন, ‘কীভাবে পারল ওরা আমার ভাতিজার শরীরে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যা করতে! গাঁজা সেবনে বাধা দেওয়াই ছিল আমার ভাতিজার দোষ। আদালত আবারও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নিহত শামীম আসামিদের গাঁজা সেবনে বাধা দেন। এতে আসামিরা ক্ষুব্ধ হয়ে শামীমের সঙ্গে মারপিট করেন। পরে ১০ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে শামীম তাঁর দুলাভাইয়ের রিকশা চালানো শেষে বাড়িতে ফেরার সময় শফিকুল ইসলামসহ আরও তিন আসামি (শিশু) তার পথরোধ করে এবং শামীমের মুখ, চোখ, হাত বেঁধে আবারও মারধর করে। একপর্যায়ে আসামিরা শামীমের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। শামীমের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক শামীমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। পরদিন ১১ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে নেওয়ার পথে শামীমের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত শামীমের চাচা মো. মানিক বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় চারজনের নাম উল্লেখসহ তিন-চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ২৫ মার্চ কিশোরগঞ্জ মডেল থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ আহসান হাবীব আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কিশোরগঞ্জ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জীবন কুমার রায় এবং আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আইনজীবী লুৎফর রশিদ রানা।
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় গাঁজা সেবনে বাধা দেওয়ায় রিকশাচালকের শরীরে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে আসামিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না, তিনি পলাতক রয়েছেন।
আজ বুধবার সকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এ রায় দেন।
এই মামলার অপর তিন আসামির বয়স জন্মনিবন্ধন অনুযায়ী শিশু হওয়ায় তাদের বিষয়টি শিশু আদালতে বিচারাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর জীবন কুমার রায়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন মো. শফিকুল ইসলাম (২৮)। তিনি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার আমাটি শিবপুর গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে।
এ দিকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত ব্যক্তি হলেন মো. শামীম। তিনি পেশায় একজন রিকশাচালক ছিলেন।
রায় ঘোষণার পরে আসামিপক্ষের স্বজনেরা বলেন, ‘আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট না। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
নিহত শামীমের চাচা ও মামলার বাদী মো. মানিক বলেন, ‘কীভাবে পারল ওরা আমার ভাতিজার শরীরে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যা করতে! গাঁজা সেবনে বাধা দেওয়াই ছিল আমার ভাতিজার দোষ। আদালত আবারও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নিহত শামীম আসামিদের গাঁজা সেবনে বাধা দেন। এতে আসামিরা ক্ষুব্ধ হয়ে শামীমের সঙ্গে মারপিট করেন। পরে ১০ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে শামীম তাঁর দুলাভাইয়ের রিকশা চালানো শেষে বাড়িতে ফেরার সময় শফিকুল ইসলামসহ আরও তিন আসামি (শিশু) তার পথরোধ করে এবং শামীমের মুখ, চোখ, হাত বেঁধে আবারও মারধর করে। একপর্যায়ে আসামিরা শামীমের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। শামীমের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক শামীমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। পরদিন ১১ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে নেওয়ার পথে শামীমের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত শামীমের চাচা মো. মানিক বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় চারজনের নাম উল্লেখসহ তিন-চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ২৫ মার্চ কিশোরগঞ্জ মডেল থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ আহসান হাবীব আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কিশোরগঞ্জ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জীবন কুমার রায় এবং আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আইনজীবী লুৎফর রশিদ রানা।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে