নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো জায়গায় অসামাজিক কার্যকলাপে বা অবৈধভাবে মদ বিক্রি করা হলে পুলিশ যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করতে পারে। আইন অনুযায়ী এই ক্ষমতা পুলিশের আছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। আজ রোববার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
উত্তরায় কিংফিশার রেস্টুরেন্টে নামে একটি অনুমোদিত বারে পুলিশের অভিযান ঠিক হয়নি বলে আপত্তি জানিয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি)। ডিএনসির আপত্তি থাকলে ডিবি কিভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেছে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, ‘পুলিশ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করতে পারে কিনা বা মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে পারে কিনা তা আপনারা (সাংবাদিক) ভালো জানেন। আমাদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ২৩ ধারায় স্পষ্ট বলা আছে, কারা তল্লাশি করিবেন বা করিবেন না।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ প্রয়োজনে অবৈধ কোনো জায়গায় অসামাজিক কার্যকলাপ, অবৈধভাবে মদ বিক্রি এবং যেকোনো ঘটনা ঘটলে সেখানে অভিযান বা তল্লাশি চালাতে পারে। আমরা সব সময় এটা করে আসছি, আমরা বড় বড় চালান ধরছি।’
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরায় কিংফিশার নামে একটি বারে অভিযান চালিয়ে ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় ৫০০ বোতল অবৈধ বিদেশি মদ ও ৬ হাজার ক্যান বিয়ার জব্দ করা হয়। ডিএনসি থেকে লাইসেন্স নেওয়া এই বারে ডিবির পরিচালিত অভিযানকে আইনসিদ্ধ নয় বলে অভিযোগ তুলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
অন্যদিকে সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরা ও যাত্রাবাড়ী থেকে দুজন ব্যক্তিকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্বজনরা থানায় জিডি করতে গেলে তাদের ঘুরিয়ে জিডি করতে বলা হয় যে বাসা থেকে বের হয়ে তারা নিখোঁজ হয়েছেন।
এ বিষয়ে ডিবির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ডিবি প্রধান বলেন, ‘জনগণের কাছে অনুরোধ থাকবে কেউ যদি ডিবি পরিচয় দেয় তাহলে তাদের আইডি কার্ড দেখতে চাবেন। আমাদের ডিবির প্রতিটা টিমের কাছে বলা আছে যে যে এলাকায় অভিযান পরিচালনা করবেন চাহিবা মাত্র কার্ড প্রদর্শন করবেন। কিন্তু আমরা ইদানীং কালে এটাও শুনেছি ডিবির পরিচয় দিয়ে অনেকে অনেককে ধরে নিয়ে আসছেন। পরে আমাদের কাছে আসলে অনেক খোঁজাখুঁজি করে এসব ব্যক্তিদের পাইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘হ্যাঁ আমাদের কাছে তথ্যটা এসেছে ডিবির নাম বলে মানুষজনকে তুলে নেওয়া হচ্ছে। ডিবি যখন অভিযান করে তখন সঠিক তথ্য দিয়েই আমরা অভিযান পরিচালনা করি। ডিবির নাম যেন কেউ ব্যবহার না করতে পারে সে জন্য আমরা অত্যাধুনিক আইডি কার্ড যেমন তৈরি করেছি, তেমনি কিউআর কোড সংবলিত নতুন পোশাকও সংযুক্তি করেছি। আর এটি যদি আমাদের কাছে না থাকে তাহলে মনে রাখতে হবে ডিবির নাম কেউ ব্যবহার করেছে।’
কোনো জায়গায় অসামাজিক কার্যকলাপে বা অবৈধভাবে মদ বিক্রি করা হলে পুলিশ যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করতে পারে। আইন অনুযায়ী এই ক্ষমতা পুলিশের আছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। আজ রোববার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
উত্তরায় কিংফিশার রেস্টুরেন্টে নামে একটি অনুমোদিত বারে পুলিশের অভিযান ঠিক হয়নি বলে আপত্তি জানিয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি)। ডিএনসির আপত্তি থাকলে ডিবি কিভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেছে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, ‘পুলিশ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করতে পারে কিনা বা মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে পারে কিনা তা আপনারা (সাংবাদিক) ভালো জানেন। আমাদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ২৩ ধারায় স্পষ্ট বলা আছে, কারা তল্লাশি করিবেন বা করিবেন না।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ প্রয়োজনে অবৈধ কোনো জায়গায় অসামাজিক কার্যকলাপ, অবৈধভাবে মদ বিক্রি এবং যেকোনো ঘটনা ঘটলে সেখানে অভিযান বা তল্লাশি চালাতে পারে। আমরা সব সময় এটা করে আসছি, আমরা বড় বড় চালান ধরছি।’
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরায় কিংফিশার নামে একটি বারে অভিযান চালিয়ে ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় ৫০০ বোতল অবৈধ বিদেশি মদ ও ৬ হাজার ক্যান বিয়ার জব্দ করা হয়। ডিএনসি থেকে লাইসেন্স নেওয়া এই বারে ডিবির পরিচালিত অভিযানকে আইনসিদ্ধ নয় বলে অভিযোগ তুলছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
অন্যদিকে সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরা ও যাত্রাবাড়ী থেকে দুজন ব্যক্তিকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্বজনরা থানায় জিডি করতে গেলে তাদের ঘুরিয়ে জিডি করতে বলা হয় যে বাসা থেকে বের হয়ে তারা নিখোঁজ হয়েছেন।
এ বিষয়ে ডিবির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ডিবি প্রধান বলেন, ‘জনগণের কাছে অনুরোধ থাকবে কেউ যদি ডিবি পরিচয় দেয় তাহলে তাদের আইডি কার্ড দেখতে চাবেন। আমাদের ডিবির প্রতিটা টিমের কাছে বলা আছে যে যে এলাকায় অভিযান পরিচালনা করবেন চাহিবা মাত্র কার্ড প্রদর্শন করবেন। কিন্তু আমরা ইদানীং কালে এটাও শুনেছি ডিবির পরিচয় দিয়ে অনেকে অনেককে ধরে নিয়ে আসছেন। পরে আমাদের কাছে আসলে অনেক খোঁজাখুঁজি করে এসব ব্যক্তিদের পাইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘হ্যাঁ আমাদের কাছে তথ্যটা এসেছে ডিবির নাম বলে মানুষজনকে তুলে নেওয়া হচ্ছে। ডিবি যখন অভিযান করে তখন সঠিক তথ্য দিয়েই আমরা অভিযান পরিচালনা করি। ডিবির নাম যেন কেউ ব্যবহার না করতে পারে সে জন্য আমরা অত্যাধুনিক আইডি কার্ড যেমন তৈরি করেছি, তেমনি কিউআর কোড সংবলিত নতুন পোশাকও সংযুক্তি করেছি। আর এটি যদি আমাদের কাছে না থাকে তাহলে মনে রাখতে হবে ডিবির নাম কেউ ব্যবহার করেছে।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে