ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে লালন শাহ হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় সাত-আটজন মিলে মারধর করেন বলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিযোগ।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মিনহাজুল হক রুমন ও অভিযুক্ত শিক্ষার্থী এনামুল হক ইমন আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অভিযুক্ত ইমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ৩০৯ নম্বর কক্ষে থাকতেন। মারধরের কয়েক ঘণ্টা পর রুমনসহ ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী ইমনের কক্ষে যান। পরে তাঁর কক্ষ থেকে বিছানাপত্র নিচে ফেলে দেওয়া হয়।
এর আগে ক্যাম্পাসে ওই শিক্ষার্থী ইবি ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতের ভাগনে পরিচয়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ভোল পাল্টে এখন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদের অনুসারী হিসেবে রাজনীতি করেন।
জানা গেছে, ছয় মাস আগে হল ছেড়েছেন মিনহাজুল হক রুমন। খুলনায় এক কাজের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে তিনি দুই দিন আগে থেকে লালন শাহ হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষে অবস্থান করছিলেন। এ সময় সাত-আটজনের একটি দল তাঁর কক্ষে প্রবেশ করে। কক্ষে ঢুকেই তাঁরা ভুক্তভোগী ছাত্রলীগের পদধারী কিনা সে বিষয়ে জেরা শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে তাঁকে মারধর করে হল ছাড়তে বলা হয়।
জানতে চাইলে ভুক্তভোগী রুমন বলেন, ‘১০-১২ জনের একটি দল আমার কক্ষে ঢুকে তুইতোকারি শুরু করে। তারা আমাকে বলে যে, তুই ছাত্রলীগের পোস্টেড, তুই হল থেকে নেমে যা।’ প্রমাণ দেখাতে বললে তারা কিছুই দেখাতে পারেনি। এসবের মূল হোতা আইন বিভাগের ইমন, তিনিই প্রথমে আমার গায়ে হাত তুলেছেন। আমি এর প্রতিকার চাই।’
অভিযুক্ত ইমন বলেন, তিনি আদৌ ছাত্রলীগের পোস্টেড নেতা কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমরা তাঁর রুমে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাদের সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করেন এবং আমাদের সামনে চাকু পর্যন্ত ধরেন। উনি তো ছাত্রলীগের ক্যাডার, আগেও ছাত্রলীগের প্রভাব নিয়ে জুনিয়রদের মারছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব মাসুদ রুমী মিথুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে অভিযোগ আছে, তাঁরা আগে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন। এখন আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে এসব ঘটনা ঘটাচ্ছেন। এমন কাউকে আমাদের দলে যুক্ত করতে চাই না, যাঁরা ছাত্রলীগের রাজনীতি করেন। ছাত্রদল কোনো ধরনের অপরাজনীতি প্রশ্রয় দেয় না।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক সিনিয়র শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে লালন শাহ হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় সাত-আটজন মিলে মারধর করেন বলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিযোগ।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মিনহাজুল হক রুমন ও অভিযুক্ত শিক্ষার্থী এনামুল হক ইমন আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অভিযুক্ত ইমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ৩০৯ নম্বর কক্ষে থাকতেন। মারধরের কয়েক ঘণ্টা পর রুমনসহ ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী ইমনের কক্ষে যান। পরে তাঁর কক্ষ থেকে বিছানাপত্র নিচে ফেলে দেওয়া হয়।
এর আগে ক্যাম্পাসে ওই শিক্ষার্থী ইবি ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতের ভাগনে পরিচয়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ভোল পাল্টে এখন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদের অনুসারী হিসেবে রাজনীতি করেন।
জানা গেছে, ছয় মাস আগে হল ছেড়েছেন মিনহাজুল হক রুমন। খুলনায় এক কাজের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে তিনি দুই দিন আগে থেকে লালন শাহ হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষে অবস্থান করছিলেন। এ সময় সাত-আটজনের একটি দল তাঁর কক্ষে প্রবেশ করে। কক্ষে ঢুকেই তাঁরা ভুক্তভোগী ছাত্রলীগের পদধারী কিনা সে বিষয়ে জেরা শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে তাঁকে মারধর করে হল ছাড়তে বলা হয়।
জানতে চাইলে ভুক্তভোগী রুমন বলেন, ‘১০-১২ জনের একটি দল আমার কক্ষে ঢুকে তুইতোকারি শুরু করে। তারা আমাকে বলে যে, তুই ছাত্রলীগের পোস্টেড, তুই হল থেকে নেমে যা।’ প্রমাণ দেখাতে বললে তারা কিছুই দেখাতে পারেনি। এসবের মূল হোতা আইন বিভাগের ইমন, তিনিই প্রথমে আমার গায়ে হাত তুলেছেন। আমি এর প্রতিকার চাই।’
অভিযুক্ত ইমন বলেন, তিনি আদৌ ছাত্রলীগের পোস্টেড নেতা কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমরা তাঁর রুমে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাদের সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করেন এবং আমাদের সামনে চাকু পর্যন্ত ধরেন। উনি তো ছাত্রলীগের ক্যাডার, আগেও ছাত্রলীগের প্রভাব নিয়ে জুনিয়রদের মারছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব মাসুদ রুমী মিথুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে অভিযোগ আছে, তাঁরা আগে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন। এখন আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে এসব ঘটনা ঘটাচ্ছেন। এমন কাউকে আমাদের দলে যুক্ত করতে চাই না, যাঁরা ছাত্রলীগের রাজনীতি করেন। ছাত্রদল কোনো ধরনের অপরাজনীতি প্রশ্রয় দেয় না।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কিনা সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
২ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১৯ মিনিট আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
২৪ মিনিট আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
৪১ মিনিট আগে