কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির ২৮৭ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২৫০ জনকে।
আজ রোববার বিকেলে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহেব আলী বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে গতকাল সন্ধ্যায় আটটি অবিস্ফোরিত ককটেল ও ২৪টি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি।
মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সাদিকুর রহমান (৬৩)। তিনি মামলার প্রধান আসামি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য। সদর উপজেলার কবুরহাট মিয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
মামলায় জেলা বিএনপির সহসভাপতি বশিরুল আলম চাঁদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. শামিম উল হাসান অপু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ জাকারিয়া উৎপল, জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব খন্দকার তসলিম উদ্দিন নিশাতসহ ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করা করা হয়েছে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের অনুমতি না নিয়েই গতকাল শনিবার কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপি নেতাকর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
এই কর্মকর্তা বলেন, বিশেষ ক্ষমতা আইন ও পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ককটেল বোমা হেফাজতে রেখে আত্মঘাতমূলক ও জীবননাশের চেষ্টার অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এদিকে, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে কর্মী সভায় পুলিশের হামলায় টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, পুলিশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর মতো আচরণ করছে। যা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য দুঃখজনক। তাই হামলা মামলা করে বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনসমূহের নেতাকর্মীদের আন্দোলন থেকে দূরে রাখা যাবে না।
কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির ২৮৭ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২৫০ জনকে।
আজ রোববার বিকেলে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহেব আলী বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে গতকাল সন্ধ্যায় আটটি অবিস্ফোরিত ককটেল ও ২৪টি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি।
মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সাদিকুর রহমান (৬৩)। তিনি মামলার প্রধান আসামি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য। সদর উপজেলার কবুরহাট মিয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
মামলায় জেলা বিএনপির সহসভাপতি বশিরুল আলম চাঁদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. শামিম উল হাসান অপু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ জাকারিয়া উৎপল, জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব খন্দকার তসলিম উদ্দিন নিশাতসহ ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করা করা হয়েছে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের অনুমতি না নিয়েই গতকাল শনিবার কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপি নেতাকর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
এই কর্মকর্তা বলেন, বিশেষ ক্ষমতা আইন ও পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ককটেল বোমা হেফাজতে রেখে আত্মঘাতমূলক ও জীবননাশের চেষ্টার অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এদিকে, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে কর্মী সভায় পুলিশের হামলায় টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, পুলিশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর মতো আচরণ করছে। যা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য দুঃখজনক। তাই হামলা মামলা করে বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনসমূহের নেতাকর্মীদের আন্দোলন থেকে দূরে রাখা যাবে না।
রাজধানীর শ্যামলী স্কয়ার এলাকায় নারীদের মারধরকারী মো. রাসেল হোসেনকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপি ডিবির সাইবার ক্রাইম ইউনিট। আজ সোমবার (১০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টায় মতিঝিল এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নির্যাতনে ও ভয়ে দেড় যুগ আগে দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান বিএনপির নেতা হাসিবুল হাসান হাবিব। এর মধ্যে ১০ বছর আগে এলাকায় এলেও কিছুদিনের মধ্যেই বাধ্য হয়ে চলে যেতে হয়েছে। এরপর গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতন হওয়ায়...
২৭ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে আটক করার সময় পুলিশের হাত থেকে খলিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমদ উদ্দিনকে ছিনিয়ে নিয়েছেন দলের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় আজ সোমবার সকালে অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করেছে মৌলভীবাজার মডেল থানা-পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে দিনভর নানা নাটকীয়তার পর উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক চেয়ারম্যান আটক হয়েছেন। তাঁর নাম রফিকুল ইসলাম। আজ সোমবার উপজেলার ১৩টি ইউপির চেয়ারম্যানদের নিয়ে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে...
৪২ মিনিট আগে