খুলনা প্রতিনিধি
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও মেডিকেল ভর্তি কোচিং ডিএমসি স্কলারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. হাদিউর রহমান সিয়ামসহ ছয়জনের নামে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার খুলনা মহানগর হাকিম আল আমিনের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
বাকি আসামিরা হলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ডিএমসি স্কলারের পরিচালক ডা. মঈনুল মোল্লা, রাজু, মানিক, মুকুল ও লিটন। আর বাদী জাকির হোসেন বাবু (৩৪), তিনি ওই কোচিং সেন্টারের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানোর কাজ করতেন।
বাদী জাকির হোসেন বাবু জানান, তিনি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। ডা. সিয়াম তাঁকে ডিএমসি স্কলার বাদে অন্য কোচিং সেন্টারের পোস্টার লাগাতে নিষেধ করেন। কিন্তু অন্য কোচিংয়ের পোস্টার না লাগানোর কারণে তাঁর সংসার চলছিল না। ২০২৩ সালের ১১ মে রাতে তিনি অন্য একটি কোচিংয়ের পোস্টার লাগানোর সময় ডা. সিয়ামের লোকজন তাঁকে তুলে নিয়ে মারধর করেন।
কয়েক দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর ছাড়পত্র পেয়ে ১৯ মে তিনি লবণচরা থানায় মামলা করতে যান। পুলিশ ওই সময় মামলা নেয়নি। আদালতে মামলার আরজির সঙ্গে তিনি থানায় করা মামলার এজাহারের রিসিভ কপি, হাসপাতালের নথি এবং ডা. সিয়ামের ছাত্রলীগ–সংশ্লিষ্টতার বিভিন্ন প্রমাণপত্র জমা দেন।
বাদীর আইনজীবী মনিরুল ইসলাম পান্না আজকের পত্রিকাকে জানান, আদালত বাদীর আবেদন আমলে নিয়ে মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও মেডিকেল ভর্তি কোচিং ডিএমসি স্কলারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. হাদিউর রহমান সিয়ামসহ ছয়জনের নামে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার খুলনা মহানগর হাকিম আল আমিনের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
বাকি আসামিরা হলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ডিএমসি স্কলারের পরিচালক ডা. মঈনুল মোল্লা, রাজু, মানিক, মুকুল ও লিটন। আর বাদী জাকির হোসেন বাবু (৩৪), তিনি ওই কোচিং সেন্টারের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানোর কাজ করতেন।
বাদী জাকির হোসেন বাবু জানান, তিনি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। ডা. সিয়াম তাঁকে ডিএমসি স্কলার বাদে অন্য কোচিং সেন্টারের পোস্টার লাগাতে নিষেধ করেন। কিন্তু অন্য কোচিংয়ের পোস্টার না লাগানোর কারণে তাঁর সংসার চলছিল না। ২০২৩ সালের ১১ মে রাতে তিনি অন্য একটি কোচিংয়ের পোস্টার লাগানোর সময় ডা. সিয়ামের লোকজন তাঁকে তুলে নিয়ে মারধর করেন।
কয়েক দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর ছাড়পত্র পেয়ে ১৯ মে তিনি লবণচরা থানায় মামলা করতে যান। পুলিশ ওই সময় মামলা নেয়নি। আদালতে মামলার আরজির সঙ্গে তিনি থানায় করা মামলার এজাহারের রিসিভ কপি, হাসপাতালের নথি এবং ডা. সিয়ামের ছাত্রলীগ–সংশ্লিষ্টতার বিভিন্ন প্রমাণপত্র জমা দেন।
বাদীর আইনজীবী মনিরুল ইসলাম পান্না আজকের পত্রিকাকে জানান, আদালত বাদীর আবেদন আমলে নিয়ে মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১৬ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৩৫ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৪৪ মিনিট আগে