ফরিদপুর প্রতিনিধি
ঘুষ বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগে ফরিদপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান সহকারী কর্মকর্তা সরদার জালাল উদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। একই সঙ্গে ওই কার্যালয়ের সব দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মচারী-কর্মকর্তাদেরও পদত্যাগের জন্য ২৪ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে শান্তি মিছিল হয়। এরপর সিভিল সার্জন অফিস চত্বরে বিক্ষোভ করেন এবং একপর্যায়ে প্রধান সহকারীর কক্ষে তালা লাগিয়ে দেন। পরে সিভিল সার্জন ডা. মো. সিদ্দিকুর রহমানের হাতে একটি লিখিত অভিযোগ তুলে দেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগে উল্লেখ করেন, বিগত সরকারের আমলে ফরিদপুরে অসংখ্য মানহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠেছে। সিভিল সার্জন অফিসের দুর্নীতিবাজ কর্মচারী ও কর্মকর্তার মাধ্যমে বড় অঙ্কের টাকা লেনদেনের মাধ্যমে মানহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার দেদারসে ব্যবসা করে আসছে। বিশেষ করে হেডক্লার্ক হিসেবে পরিচিত সরদার জালাল উদ্দিনের মাধ্যমেই তা লেনদেন হয়ে থাকে। সে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছে, ৪ কোটি টাকা মূল্যের তিনটি ফ্ল্যাটের সন্ধান মিলেছে।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তাঁর (প্রধান সহকারী) কি সম্পদ আছে বা না আছে আমার জানা নেই। অনেক স্টাফদের ব্যবসা-বাণিজ্য থাকতে পারে, জমিজমাও থাকতে পারে।’ তবে ইতিপূর্বে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় থেকে দুইবার তদন্তও হয়েছে সিভিল সার্জন তুলে ধরেন। তিনি শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে তদন্তের জন্য সময় চাইলে শিক্ষার্থীরা ক্ষিপ্ত হয়ে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
এ সময় নিরব ইমতিয়াজ শান্ত নামে এক শিক্ষার্থী সিভিল সার্জনের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমি যদি অন্যায় করি সেই দায়ভার কিন্তু আমার বাবা-মায়ের ওপরও বর্তায়। বাবা যদি বলে আমার সন্তান কি করেছে সেটা জানি না, সেটা কেউ মানবে না। সুতরাং আপনি কিছুই জানেন না সে বিষয়ে আমরা মানি না। আপনি দ্রুত এক কর্মদিবসের মধ্যে তাঁর বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন, তা-না হলে যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যবস্থা না নেবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা এই অফিস ছেড়ে যাব না এবং আপনাদেরও যেতে দেব না।’
এর আগে অফিস চত্বরে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবরার নাদিম ইতু, সোহেল রানা, বৈশাখী আক্তার ও মিম আক্তার। তাঁরা বক্তব্যকালে প্রধান সহকারী সরদার জালাল উদ্দিনের পদত্যাগের জন্য সিভিল সার্জনকে ২৪ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দেন।
ঘুষ বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগে ফরিদপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান সহকারী কর্মকর্তা সরদার জালাল উদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। একই সঙ্গে ওই কার্যালয়ের সব দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মচারী-কর্মকর্তাদেরও পদত্যাগের জন্য ২৪ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে শান্তি মিছিল হয়। এরপর সিভিল সার্জন অফিস চত্বরে বিক্ষোভ করেন এবং একপর্যায়ে প্রধান সহকারীর কক্ষে তালা লাগিয়ে দেন। পরে সিভিল সার্জন ডা. মো. সিদ্দিকুর রহমানের হাতে একটি লিখিত অভিযোগ তুলে দেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগে উল্লেখ করেন, বিগত সরকারের আমলে ফরিদপুরে অসংখ্য মানহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠেছে। সিভিল সার্জন অফিসের দুর্নীতিবাজ কর্মচারী ও কর্মকর্তার মাধ্যমে বড় অঙ্কের টাকা লেনদেনের মাধ্যমে মানহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার দেদারসে ব্যবসা করে আসছে। বিশেষ করে হেডক্লার্ক হিসেবে পরিচিত সরদার জালাল উদ্দিনের মাধ্যমেই তা লেনদেন হয়ে থাকে। সে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছে, ৪ কোটি টাকা মূল্যের তিনটি ফ্ল্যাটের সন্ধান মিলেছে।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তাঁর (প্রধান সহকারী) কি সম্পদ আছে বা না আছে আমার জানা নেই। অনেক স্টাফদের ব্যবসা-বাণিজ্য থাকতে পারে, জমিজমাও থাকতে পারে।’ তবে ইতিপূর্বে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় থেকে দুইবার তদন্তও হয়েছে সিভিল সার্জন তুলে ধরেন। তিনি শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে তদন্তের জন্য সময় চাইলে শিক্ষার্থীরা ক্ষিপ্ত হয়ে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
এ সময় নিরব ইমতিয়াজ শান্ত নামে এক শিক্ষার্থী সিভিল সার্জনের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমি যদি অন্যায় করি সেই দায়ভার কিন্তু আমার বাবা-মায়ের ওপরও বর্তায়। বাবা যদি বলে আমার সন্তান কি করেছে সেটা জানি না, সেটা কেউ মানবে না। সুতরাং আপনি কিছুই জানেন না সে বিষয়ে আমরা মানি না। আপনি দ্রুত এক কর্মদিবসের মধ্যে তাঁর বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন, তা-না হলে যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যবস্থা না নেবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা এই অফিস ছেড়ে যাব না এবং আপনাদেরও যেতে দেব না।’
এর আগে অফিস চত্বরে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবরার নাদিম ইতু, সোহেল রানা, বৈশাখী আক্তার ও মিম আক্তার। তাঁরা বক্তব্যকালে প্রধান সহকারী সরদার জালাল উদ্দিনের পদত্যাগের জন্য সিভিল সার্জনকে ২৪ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
৩ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
৫ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য সন্দেহে ৯ কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
৯ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর কপোতাক্ষ নদ থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার মাঝিয়াড়া শ্মশান এলাকার নদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৪ মিনিট আগে