ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ ও হত্যা চেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। এতে পাবনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের দেড়’শ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার বাদী হয়েছেন শহরের শৈলপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে মো. নজরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়।
পুলিশ জানায়, গুলিবর্ষণ, হত্যা চেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৭১ জনের নাম উল্লেখসহ দেড়’শ নেতা-কর্মীকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাবেক এমপি গালিবুর রহমান শরীফকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বাদী নজরুল ইসলাম উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ হিসেবে ঈশ্বরদীতে ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়ে গত ৪ আগস্ট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পৌর এলাকার পশ্চিমটেংরি কাচারিপাড়া আলহেরা জামে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তায় জমায়েত হলে আসামিরা পর পর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে জনমনে আতঙ্ক, ভীতিকর ও ত্রাসের অবস্থা সৃষ্টি করে তারা। জীবন বাঁচানোর জন্য ছোটাছুটি করলে আসামিরা তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি চালায়। তাঁর বাম পায়ে গুলি লাগে।
তিনি মামলায় আরও উল্লেখ করেন, ‘একইভাবে রাশেদুল ইসলাম রিপনের ওপর হামলা চালিয়ে আহত ও গুলিবিদ্ধ করা হয়। আসামিরা এ সময় বাদী নজরুল ইসলামকে গলার ওপর পা চেপে রেখে লোহার রড ও হাতুড়ি দিয়ে বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে এবং তাঁর পকেট থেকে ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাদের ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—পাবনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গালিবুর রহমান শরীফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মকলেছুর রহমান মিন্টু, ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছাহক আলি মালিথা, উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদুল হক রানা সরদার, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান।
উপজেলা যুবলীগ সভাপতি শিরহান শরীফ তমাল, পৌর যুবলীগ সভাপতি আলাউদ্দিন বিপ্লব, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম লিটন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাকিবুল হাসান রনি, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি আবির হাসান শৈশব, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীব মালিথা, পৌরসভার কাউন্সিলর আবুল হাশেম, আব্দুল লতিফ মিন্টু ও কামাল হোসেনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা মামলা আসামি।
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ ও হত্যা চেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। এতে পাবনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের দেড়’শ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার বাদী হয়েছেন শহরের শৈলপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে মো. নজরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়।
পুলিশ জানায়, গুলিবর্ষণ, হত্যা চেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৭১ জনের নাম উল্লেখসহ দেড়’শ নেতা-কর্মীকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাবেক এমপি গালিবুর রহমান শরীফকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বাদী নজরুল ইসলাম উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ হিসেবে ঈশ্বরদীতে ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়ে গত ৪ আগস্ট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পৌর এলাকার পশ্চিমটেংরি কাচারিপাড়া আলহেরা জামে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তায় জমায়েত হলে আসামিরা পর পর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে জনমনে আতঙ্ক, ভীতিকর ও ত্রাসের অবস্থা সৃষ্টি করে তারা। জীবন বাঁচানোর জন্য ছোটাছুটি করলে আসামিরা তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি চালায়। তাঁর বাম পায়ে গুলি লাগে।
তিনি মামলায় আরও উল্লেখ করেন, ‘একইভাবে রাশেদুল ইসলাম রিপনের ওপর হামলা চালিয়ে আহত ও গুলিবিদ্ধ করা হয়। আসামিরা এ সময় বাদী নজরুল ইসলামকে গলার ওপর পা চেপে রেখে লোহার রড ও হাতুড়ি দিয়ে বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে এবং তাঁর পকেট থেকে ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাদের ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—পাবনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গালিবুর রহমান শরীফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মকলেছুর রহমান মিন্টু, ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছাহক আলি মালিথা, উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদুল হক রানা সরদার, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান।
উপজেলা যুবলীগ সভাপতি শিরহান শরীফ তমাল, পৌর যুবলীগ সভাপতি আলাউদ্দিন বিপ্লব, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম লিটন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাকিবুল হাসান রনি, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি আবির হাসান শৈশব, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীব মালিথা, পৌরসভার কাউন্সিলর আবুল হাশেম, আব্দুল লতিফ মিন্টু ও কামাল হোসেনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা মামলা আসামি।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৫ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগে