মাগুরা প্রতিনিধি
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘রেল তো সোজা চলে, ধাক্কা লাগার কথা নয়। তাহলে কেন দুর্ঘটনা ঘটলে বারবার রেলের ওপরে দায় দেওয়া হয়? রেল কর্তৃপক্ষ কেন দায় নিতে যাবে। রেল আইন অনুসারে, রেললাইনের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি থাকে। তাহলে রেলের ওপরে এসে কীভাবে দুর্ঘটনা ঘটে?’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মাগুরা রেললাইনের ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘রেল নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এটা নিরসনে আমরা কাজ করছি। রেলের ওপরে কেউ মোবাইলে কথা বলতে বলতে দুর্ঘটনায় পড়লে সে দায় কেন রেল কর্তৃপক্ষ নেবে? কোনো যান এসে পড়লে তার দায়ভারও কেন রেলের নিতে হবে? এই বিষয়গুলো আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন পৌরসভা, সড়ক বিভাগসহ রেললাইনের অঞ্চলগুলোর পাশে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে সমন্বয় করে নিতে পারি। এতে আমাদের সকলের জন্য ভালো হবে।’
মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ফ ম আবদুল ফাত্তাহর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার কুন্ডুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মাগুরা মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সী রেজাউল হক প্রমুখ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর রেলমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, কয়েক বছর হতে চলল। মাগুরার মানুষ রেললাইনে উঠতে চায়। আশা করি, জমি অধিগ্রহণ দ্রুত শেষে করে রেললাইনের কাজ পুরোপুরি শুরু হবে।
প্রসঙ্গত, মাগুরা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পে ১ হাজার ২০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে মধুখালী থেকে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ২৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণকাজ চলমান।
এ ছাড়া মাগুরা ও কামারখালীতে দুটি নতুন স্টেশন ও দুটি প্ল্যাটফর্ম, দুটি শেড নির্মাণ, একটি আন্ডারপাস, গড়াই ও চন্দনায় দুটি মেজর রেলসেতু, ২৮ মাইনর ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। এর পাশাপাশি সিগন্যালিং ও ইলেকট্রিক্যাল কাজ করা হবে। এ কাজের জন্য ১৩০ একর ভূমি অধিগ্রহণের কাজ তিন বছর হলো শেষ হয়নি বলে স্থানীয়রা নানা সময়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে।
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘রেল তো সোজা চলে, ধাক্কা লাগার কথা নয়। তাহলে কেন দুর্ঘটনা ঘটলে বারবার রেলের ওপরে দায় দেওয়া হয়? রেল কর্তৃপক্ষ কেন দায় নিতে যাবে। রেল আইন অনুসারে, রেললাইনের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি থাকে। তাহলে রেলের ওপরে এসে কীভাবে দুর্ঘটনা ঘটে?’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মাগুরা রেললাইনের ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘রেল নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এটা নিরসনে আমরা কাজ করছি। রেলের ওপরে কেউ মোবাইলে কথা বলতে বলতে দুর্ঘটনায় পড়লে সে দায় কেন রেল কর্তৃপক্ষ নেবে? কোনো যান এসে পড়লে তার দায়ভারও কেন রেলের নিতে হবে? এই বিষয়গুলো আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন পৌরসভা, সড়ক বিভাগসহ রেললাইনের অঞ্চলগুলোর পাশে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে সমন্বয় করে নিতে পারি। এতে আমাদের সকলের জন্য ভালো হবে।’
মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ফ ম আবদুল ফাত্তাহর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার কুন্ডুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মাগুরা মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সী রেজাউল হক প্রমুখ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর রেলমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, কয়েক বছর হতে চলল। মাগুরার মানুষ রেললাইনে উঠতে চায়। আশা করি, জমি অধিগ্রহণ দ্রুত শেষে করে রেললাইনের কাজ পুরোপুরি শুরু হবে।
প্রসঙ্গত, মাগুরা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পে ১ হাজার ২০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে মধুখালী থেকে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ২৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণকাজ চলমান।
এ ছাড়া মাগুরা ও কামারখালীতে দুটি নতুন স্টেশন ও দুটি প্ল্যাটফর্ম, দুটি শেড নির্মাণ, একটি আন্ডারপাস, গড়াই ও চন্দনায় দুটি মেজর রেলসেতু, ২৮ মাইনর ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। এর পাশাপাশি সিগন্যালিং ও ইলেকট্রিক্যাল কাজ করা হবে। এ কাজের জন্য ১৩০ একর ভূমি অধিগ্রহণের কাজ তিন বছর হলো শেষ হয়নি বলে স্থানীয়রা নানা সময়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
৩ ঘণ্টা আগে