ঢামেক ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জে সাতক্ষীরার মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি সুরত আলী গাজী (৭৭) মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর সুরত আলী গাজী কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানার তারানিপুর গ্রামে। বাবার নাম মৃত শহর আলী গাজী। হাজতি নম্বর ৩৯৭৫৯ / ২৩।
সুরত গাজীর আইনজীবী মাসুদুল আলম দোহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুরত গাজী ঢাকা মেডিকেলের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি হৃদরোগসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছিলেন। আজ (বৃহস্পতিবার) বিকেলে তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ সাতক্ষীরার শ্যামনগরে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
জানা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সাতক্ষীরার তারানীপুর গ্রামের রাজাকার কমান্ডার আব্দুল আজিজ গাজী ও সুরত আলী মেম্বরের নেতৃত্বে কালিঞ্চি, হরিনগর, ধুমঘাট ও নকীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে শরণার্থী ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাদের বাড়িঘর লুটপাট করে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৭ অক্টোবর ভেটখালি-জয়াখালি খেয়াঘাটে আজিজ ও সুরত আলীর নেতৃত্বে ১০ জনেরও বেশি শরণার্থীকে ধরে নিয়ে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা এবং কালিনগর গ্রামের বামাচরণ মণ্ডলের ছেলে সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলসহ কয়েকজন হিন্দুকে ধরে নিয়ে ধুমঘাট এলাকায় গুলি করে হত্যা করা হয়।
সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলের মেয়ে টুকু রানী মণ্ডল ১৯৯৬ সালে বাদী হয়ে সাতক্ষীরা জেলা জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন আব্দুল আজিজ ও সুরত আলীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তাঁরা দুজন দীর্ঘদিন কারা ভোগ করে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান।
পরে মামলার ঘটনাটি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্তে সত্যতা পাওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল ৪ / ২২ নম্বর মামলা হিসেবে বিচার শুরু হয়। মামলার আসামি আব্দুল আজিজ ও সুরত আলী পলাতক ছিলেন।
গত ১৪ আগস্ট তাঁদের শ্যামনগরের তারানীপুরের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানিজ ফতেমার নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল। পরে তাঁদের ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরানীগঞ্জে রাখা হয়।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জে সাতক্ষীরার মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি সুরত আলী গাজী (৭৭) মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর সুরত আলী গাজী কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানার তারানিপুর গ্রামে। বাবার নাম মৃত শহর আলী গাজী। হাজতি নম্বর ৩৯৭৫৯ / ২৩।
সুরত গাজীর আইনজীবী মাসুদুল আলম দোহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুরত গাজী ঢাকা মেডিকেলের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি হৃদরোগসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছিলেন। আজ (বৃহস্পতিবার) বিকেলে তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ সাতক্ষীরার শ্যামনগরে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
জানা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সাতক্ষীরার তারানীপুর গ্রামের রাজাকার কমান্ডার আব্দুল আজিজ গাজী ও সুরত আলী মেম্বরের নেতৃত্বে কালিঞ্চি, হরিনগর, ধুমঘাট ও নকীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে শরণার্থী ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাদের বাড়িঘর লুটপাট করে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৭ অক্টোবর ভেটখালি-জয়াখালি খেয়াঘাটে আজিজ ও সুরত আলীর নেতৃত্বে ১০ জনেরও বেশি শরণার্থীকে ধরে নিয়ে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা এবং কালিনগর গ্রামের বামাচরণ মণ্ডলের ছেলে সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলসহ কয়েকজন হিন্দুকে ধরে নিয়ে ধুমঘাট এলাকায় গুলি করে হত্যা করা হয়।
সুরেন্দ্রনাথ মণ্ডলের মেয়ে টুকু রানী মণ্ডল ১৯৯৬ সালে বাদী হয়ে সাতক্ষীরা জেলা জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন আব্দুল আজিজ ও সুরত আলীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তাঁরা দুজন দীর্ঘদিন কারা ভোগ করে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান।
পরে মামলার ঘটনাটি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্তে সত্যতা পাওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল ৪ / ২২ নম্বর মামলা হিসেবে বিচার শুরু হয়। মামলার আসামি আব্দুল আজিজ ও সুরত আলী পলাতক ছিলেন।
গত ১৪ আগস্ট তাঁদের শ্যামনগরের তারানীপুরের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানিজ ফতেমার নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল। পরে তাঁদের ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরানীগঞ্জে রাখা হয়।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যাত্রাবাড়ী থানার ২টি হত্যা মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপাকে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন।
১১ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের সাবেক স্ত্রীর গুলশানের বাসায় তল্লাশির নামে তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টার ঘটনায় তিন জনকে আটক করা হয়েছে। ওই বাসার সাবেক কেয়ারটেকারই ‘তল্লাশি’ করতে জনগণকে উসকানি দিয়েছে।
২০ মিনিট আগেযশোর জেলার প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার রওনক জাহান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে...
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে এক তরুণীকে (১৯) দলবদ্ধ ধর্ষণ এবং ঘটনার ভিডিও ধারণ করে টাকা দাবির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় করা মামলায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত দুজন হলেন টঙ্গী পূর্ব থানার মরকুন মাস্টারপাড়া...
৩৭ মিনিট আগে