ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উন্নয়ন প্রকল্পের তথ্যের গরমিলের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তিন সদস্যের কমিটি করেছে কর্তৃপক্ষ। কমিটিকে আগামী এক মাসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের সর্বশেষ চলতি বিল প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গরমিল সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যালোচনা ও সুপারিশ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী শৃঙ্খলা বিধি অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে কী ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে তা নির্দিষ্ট করা নেই।
তাই শাস্তি নির্ণয় ও নির্দিষ্ট করার জন্য সিন্ডিকেটের ২৬৩তম সভার ৫ নম্বর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কিউ এম মাহবুবকে আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন প্রশাসক অধ্যাপক ড. মো. আনিচুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। কমিটির অপর সদস্য জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রেজওয়ানুল ইসলাম।
এর আগে গত বছরের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে একটি ‘উড়ো চিঠি’ পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, মেগা প্রকল্পের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রশাসনিক ভবনের পঞ্চম বিলে মোট ছয় কোটির বেশি টাকার ভুয়া বিল করা হয়েছে। বিলের হিসাব ও সংশ্লিষ্ট নথি চিঠিতে সংযুক্ত করা হয়েছে।
সেই চিঠিতে আর্থিক সুবিধাভোগী ও সহযোগিতাকারী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান ছয় নেতার নাম উঠে আসে। এরপর অভিযোগটি আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উন্নয়ন প্রকল্পের তথ্যের গরমিলের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তিন সদস্যের কমিটি করেছে কর্তৃপক্ষ। কমিটিকে আগামী এক মাসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের সর্বশেষ চলতি বিল প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গরমিল সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যালোচনা ও সুপারিশ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী শৃঙ্খলা বিধি অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে কী ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে তা নির্দিষ্ট করা নেই।
তাই শাস্তি নির্ণয় ও নির্দিষ্ট করার জন্য সিন্ডিকেটের ২৬৩তম সভার ৫ নম্বর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কিউ এম মাহবুবকে আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন প্রশাসক অধ্যাপক ড. মো. আনিচুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। কমিটির অপর সদস্য জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রেজওয়ানুল ইসলাম।
এর আগে গত বছরের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে একটি ‘উড়ো চিঠি’ পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, মেগা প্রকল্পের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রশাসনিক ভবনের পঞ্চম বিলে মোট ছয় কোটির বেশি টাকার ভুয়া বিল করা হয়েছে। বিলের হিসাব ও সংশ্লিষ্ট নথি চিঠিতে সংযুক্ত করা হয়েছে।
সেই চিঠিতে আর্থিক সুবিধাভোগী ও সহযোগিতাকারী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান ছয় নেতার নাম উঠে আসে। এরপর অভিযোগটি আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে