ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ডিপ্লোমায় লেখাপড়া করেন মোস্তফা তামজীদ-উল ইসলাম। বেসরকারি ইলেকট্রনিকস কোম্পানিতে চাকরি করেন তিনি। এক সময় চাকরি ছেড়ে শুরু করেন চাষাবাদ। প্রথমবারের মতো তামজীদ উচ্চ ফলনশীল জাতের মরিচ চাষ করেন। আর এতেই বাজিমাত।
তামজীদ যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বারবাকপুর গ্রামের মৃত আওয়াল-উল ইসলাম রানার ছেলে। এবারই প্রথম দেড় বিঘা জমিতে তিনি উচ্চ ফলনশীল জাতের ধূমকেতু ও নাগাফায়ার মরিচ চাষ করেন। খেত থেকে অন্তত আড়াই লাখ টাকা লাভের আশা করছেন টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া এ ডিপ্লোমাধারী।
আজ শুক্রবার তামজীদের মরিচ খেতে গিয়ে দেখা যায়, প্রচুর পরিমাণ মরিচ ঝুলছে। গাছে অতিরিক্ত মরিচ ধরায় ৫-৬ দিন পর পর তুলতে হচ্ছে। আকারে অনেক বড়। এ মরিচের ঝাঁঝ বেশি হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা রয়েছে। বেশি দামে বিক্রি করা যায়।
কৃষক উদ্যোক্তা তামজীদ বলেন, ‘যশোর সরকারি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা পড়া শেষে একটি বেসরকারি ইলেকট্রনিকস কোম্পানিতে চাকরি করছিলাম। কিন্তু পরিবারের কথা ভেবে বাড়ি ফিরে কৃষি কাজে উদ্বুদ্ধ হই। আমি এ বছর মাঠে দেড় বিঘা জমিতে উচ্চফলনশীল জাতের মরিচ চাষ করি।’
তামজীদ আরও বলেন, ‘গত এপ্রিল মাসের প্রথমে বগুড়া থেকে মরিচের চারা এনে খেতে লাগাই। ৪৫ দিন পরে গাছে ফল আসে। ৫৫ দিনের মাথায় পুরোদমে মরিচ ওঠানো শুরু করি। এখন প্রতি সপ্তায় এ খেত থেকে ৪ মণ করে মরিচ তোলা যায়। বর্তমান যে বাজারদর তা মৌসুম শেষ পর্যন্ত থাকলে দেড় বিঘা জমিতে অন্তত আড়াই লাখ টাকা লাভ হবে।’
তামজীদ বলেন, ‘মরিচ চাষে খেতে মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করায় প্রথমে একটু খরচ বেশি পড়েছে। তাই এমরিচ চাষে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় দুই লাখ টাকার মরিচ বিক্রি হয়েছে। আমি কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে থাকতে চাই।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, তামজীদ টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং—এ লেখাপড়া শেষে চাকরি করছিল। চাকরি ছেড়ে কৃষি উদ্যোক্তা হয়েছেন। এ মৌসুমে সে উচ্চফলনশীল মরিচ চাষ করে সফল হয়েছেন। কৃষিকাজে শিক্ষিতরা এগিয়ে এলে কৃষি এগোবে, দেশ সমৃদ্ধ হবে।
টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ডিপ্লোমায় লেখাপড়া করেন মোস্তফা তামজীদ-উল ইসলাম। বেসরকারি ইলেকট্রনিকস কোম্পানিতে চাকরি করেন তিনি। এক সময় চাকরি ছেড়ে শুরু করেন চাষাবাদ। প্রথমবারের মতো তামজীদ উচ্চ ফলনশীল জাতের মরিচ চাষ করেন। আর এতেই বাজিমাত।
তামজীদ যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বারবাকপুর গ্রামের মৃত আওয়াল-উল ইসলাম রানার ছেলে। এবারই প্রথম দেড় বিঘা জমিতে তিনি উচ্চ ফলনশীল জাতের ধূমকেতু ও নাগাফায়ার মরিচ চাষ করেন। খেত থেকে অন্তত আড়াই লাখ টাকা লাভের আশা করছেন টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া এ ডিপ্লোমাধারী।
আজ শুক্রবার তামজীদের মরিচ খেতে গিয়ে দেখা যায়, প্রচুর পরিমাণ মরিচ ঝুলছে। গাছে অতিরিক্ত মরিচ ধরায় ৫-৬ দিন পর পর তুলতে হচ্ছে। আকারে অনেক বড়। এ মরিচের ঝাঁঝ বেশি হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা রয়েছে। বেশি দামে বিক্রি করা যায়।
কৃষক উদ্যোক্তা তামজীদ বলেন, ‘যশোর সরকারি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা পড়া শেষে একটি বেসরকারি ইলেকট্রনিকস কোম্পানিতে চাকরি করছিলাম। কিন্তু পরিবারের কথা ভেবে বাড়ি ফিরে কৃষি কাজে উদ্বুদ্ধ হই। আমি এ বছর মাঠে দেড় বিঘা জমিতে উচ্চফলনশীল জাতের মরিচ চাষ করি।’
তামজীদ আরও বলেন, ‘গত এপ্রিল মাসের প্রথমে বগুড়া থেকে মরিচের চারা এনে খেতে লাগাই। ৪৫ দিন পরে গাছে ফল আসে। ৫৫ দিনের মাথায় পুরোদমে মরিচ ওঠানো শুরু করি। এখন প্রতি সপ্তায় এ খেত থেকে ৪ মণ করে মরিচ তোলা যায়। বর্তমান যে বাজারদর তা মৌসুম শেষ পর্যন্ত থাকলে দেড় বিঘা জমিতে অন্তত আড়াই লাখ টাকা লাভ হবে।’
তামজীদ বলেন, ‘মরিচ চাষে খেতে মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করায় প্রথমে একটু খরচ বেশি পড়েছে। তাই এমরিচ চাষে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় দুই লাখ টাকার মরিচ বিক্রি হয়েছে। আমি কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে থাকতে চাই।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, তামজীদ টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং—এ লেখাপড়া শেষে চাকরি করছিল। চাকরি ছেড়ে কৃষি উদ্যোক্তা হয়েছেন। এ মৌসুমে সে উচ্চফলনশীল মরিচ চাষ করে সফল হয়েছেন। কৃষিকাজে শিক্ষিতরা এগিয়ে এলে কৃষি এগোবে, দেশ সমৃদ্ধ হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে