পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
পান চাষে ব্যাপক মুনাফা পেয়েছেন সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা এলাকার কৃষকেরা। এজন্য এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অনেক বেশি জমিতে পানের চাষ করেছেন চাষিরা।
একসময় শুধু বারুই সম্প্রদায়ের মানুষ পানের চাষ এবং এই ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলেও বর্তমানে অনেক কৃষক পান চাষে ঝুঁকছেন।
টকেলঘাটার কুমিরা, শাকদাহ, রাঢ়ীপাড়া, খলিষখালী, মাগুরা, বড়বিলা ও কুমিরার বারুইপাড়া এলাকার চাষিরা এখন নতুন বরজ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। আবার কেউ কেউ পুরোনো বরজ সংস্কারের কাজে ব্যস্ত। বাঁশ ও বাঁশের শলা এবং জিআই তার দিয়ে মাচা তৈরি করে খড়-কুটা দিয়ে ছাউনি করে সুপারিগাছের পাতা ও কলাপাতা দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হচ্ছে পানের বরজ।
পানচাষি কুমিরা গ্রামের গোপাল চন্দ্র জানান, ভেতরে মাটি কেটে লম্বা খণ্ড লাইন তৈরি করে রোপণ করা হচ্ছে পানের লতি। লতি থেকে হয় পানগাছ। পানের বরজ সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। আর বরজে যেন কোনো রকম পানি বাঁধতে না পারে, সে জন্য নালা কেটে পানি সরানোর ব্যবস্থা করা হয়। আর অতি রোদ-বৃষ্টি ও শীত যেন পানের ক্ষতি করতে না পারে, সে জন্য মাচা তৈরি করে খড়-কুটা বা নারিকেলের পাতা দিয়ে ছাউনি দেওয়া হচ্ছে।
পাটকেলঘাটা এলাকার এক পান বিক্রেতা তবিবর রহমান বলেন, খিলি পানের পৌন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। এ সময় অন্যান্য বছর পানের দাম থাকে ৫০-৬০ টাকা। এ বছর পানচাষিরা ব্যাপক লাভবান হয়েছেন। একরপ্রতি পান চাষে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। আর তা বিক্রি হয়েছে প্রায় ৭ লাখ টাকা।
পাটকেলঘাটার কুমিরা রাঢ়ীপাড়ার পানচাষি বাবলু বিট জানান, প্রতি বিঘা পানের বরজ করতে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হচ্ছে। সব কৃষক পানের বরজ করতে পারেন না। বরজে ব্যাপক পরিশ্রম ও প্রচুর সময় দিতে হয়। তবে এ বছর পানের দাম বেশি থাকায় লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। পাটকেলঘাটার পান এলাকার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনাসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর পাটকেলঘাটা থানায় প্রায় সাড়ে ৫০০ একর উঁচু জমিতে পান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে গত বছর কৃষক পানের মূল্য বেশি পাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও দ্বিগুণ জমিতে পানের চাষ হচ্ছে।’
পান চাষে ব্যাপক মুনাফা পেয়েছেন সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা এলাকার কৃষকেরা। এজন্য এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অনেক বেশি জমিতে পানের চাষ করেছেন চাষিরা।
একসময় শুধু বারুই সম্প্রদায়ের মানুষ পানের চাষ এবং এই ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলেও বর্তমানে অনেক কৃষক পান চাষে ঝুঁকছেন।
টকেলঘাটার কুমিরা, শাকদাহ, রাঢ়ীপাড়া, খলিষখালী, মাগুরা, বড়বিলা ও কুমিরার বারুইপাড়া এলাকার চাষিরা এখন নতুন বরজ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। আবার কেউ কেউ পুরোনো বরজ সংস্কারের কাজে ব্যস্ত। বাঁশ ও বাঁশের শলা এবং জিআই তার দিয়ে মাচা তৈরি করে খড়-কুটা দিয়ে ছাউনি করে সুপারিগাছের পাতা ও কলাপাতা দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হচ্ছে পানের বরজ।
পানচাষি কুমিরা গ্রামের গোপাল চন্দ্র জানান, ভেতরে মাটি কেটে লম্বা খণ্ড লাইন তৈরি করে রোপণ করা হচ্ছে পানের লতি। লতি থেকে হয় পানগাছ। পানের বরজ সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। আর বরজে যেন কোনো রকম পানি বাঁধতে না পারে, সে জন্য নালা কেটে পানি সরানোর ব্যবস্থা করা হয়। আর অতি রোদ-বৃষ্টি ও শীত যেন পানের ক্ষতি করতে না পারে, সে জন্য মাচা তৈরি করে খড়-কুটা বা নারিকেলের পাতা দিয়ে ছাউনি দেওয়া হচ্ছে।
পাটকেলঘাটা এলাকার এক পান বিক্রেতা তবিবর রহমান বলেন, খিলি পানের পৌন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। এ সময় অন্যান্য বছর পানের দাম থাকে ৫০-৬০ টাকা। এ বছর পানচাষিরা ব্যাপক লাভবান হয়েছেন। একরপ্রতি পান চাষে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। আর তা বিক্রি হয়েছে প্রায় ৭ লাখ টাকা।
পাটকেলঘাটার কুমিরা রাঢ়ীপাড়ার পানচাষি বাবলু বিট জানান, প্রতি বিঘা পানের বরজ করতে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হচ্ছে। সব কৃষক পানের বরজ করতে পারেন না। বরজে ব্যাপক পরিশ্রম ও প্রচুর সময় দিতে হয়। তবে এ বছর পানের দাম বেশি থাকায় লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। পাটকেলঘাটার পান এলাকার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনাসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর পাটকেলঘাটা থানায় প্রায় সাড়ে ৫০০ একর উঁচু জমিতে পান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে গত বছর কৃষক পানের মূল্য বেশি পাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও দ্বিগুণ জমিতে পানের চাষ হচ্ছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
১০ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
৩০ মিনিট আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে