মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মুক্তাগাছার নিমুরিয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি ব্রিজে চলাচল করছে যানবাহন। লাল নিশানা দিয়ে সতর্ক করার পরও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের ওপর দিয়েই চলছে যানবাহন। বিকল্প কোনো পথ না থাকায়, প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলছে এ ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের ওপর দিয়েই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রিজটির বিভিন্ন স্থানে পাটাতন ভেঙে গেছে, যানবাহন চলাচলের সময় কেঁপে ওঠে ব্রিজটি। এরপরও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে যানবাহন। কালভার্টটি ভেঙে পড়ার এক বছর পার হলেও নতুন কালভার্ট তৈরির উদ্যোগ নেই সড়ক ও জনপথ বিভাগের। জোড়াতালি দিয়েই চালানো হচ্ছে ব্রিজটি। অথচ এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম মহাসড়ক। যে কোনো সময় এই বেইলি ব্রিজটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সম্ভাবনা রয়েছে।
ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়ক ব্যস্ততম এ মহাসড়ক দিয়ে ময়মনসিংহের সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের সকল যানবাহন চলাচল করে। সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষায় এই সড়কটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রুট। এ ব্যস্ততম সড়কের মুক্তাগাছার নিমুরিয়া এলাকার কালভার্টটি ভেঙে পড়ে ২০২০ সালের ২১ ডিসেম্বর। তখন ভাঙা কালভার্ট সরিয়ে অস্থায়ীভাবে চলাচলের জন্য বসানো হয় বেইলি ব্রিজ। যানবাহনের চাপে ব্রিজের বিভিন্ন স্থানের পাটাতন ভেঙে গেছে। বিভিন্ন সময় ওই সব পাটাতন মেরামত করে কোনো রকমে চালু রাখা হয়েছে সড়কটি। ভারী যানবাহন চলাচল করার সময় কাঁপা কাঁপি করে ব্রিজটি। লাল নিশানা টানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। যে কোনো সময় ব্রিজটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ অবস্থা জানার পরও ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগ গত এক বছরেও একটি সেতু অথবা কালভার্ট নির্মাণের। উদ্যোগ নেয়নি।
সিরাজগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঈশা খাঁ পরিবহনের চালক রাসেল মিয়া জানান, যাত্রীবাহী বাস চালাতে কোথাও কোনো ভয় লাগে না তাঁদের, কিন্তু এই বেইলি ব্রিজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর শরীরে এক ধরনের কাঁপুনি উঠে আতঙ্কে।
নিমুরিয়ার ইউপি সদস্য মানিক মিয়া বলেন, ‘এ সড়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করে থাকে। এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে এক বছর ধরে একটি কালভার্ট ভেঙে রয়েছে, এটা দুঃখজনক।’
ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি ব্রিজের কথা স্বীকার করে ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘বেইলি ব্রিজের স্থানে একটি কালভার্ট নির্মাণের টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। দুই তিন মাসের মধ্যে কাজ ধরা হবে। এ সময় নিয়মিত খবর রাখা হবে বেইলি ব্রিজের ওপর। যাতে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে।’
ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মুক্তাগাছার নিমুরিয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি ব্রিজে চলাচল করছে যানবাহন। লাল নিশানা দিয়ে সতর্ক করার পরও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের ওপর দিয়েই চলছে যানবাহন। বিকল্প কোনো পথ না থাকায়, প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলছে এ ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের ওপর দিয়েই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রিজটির বিভিন্ন স্থানে পাটাতন ভেঙে গেছে, যানবাহন চলাচলের সময় কেঁপে ওঠে ব্রিজটি। এরপরও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে যানবাহন। কালভার্টটি ভেঙে পড়ার এক বছর পার হলেও নতুন কালভার্ট তৈরির উদ্যোগ নেই সড়ক ও জনপথ বিভাগের। জোড়াতালি দিয়েই চালানো হচ্ছে ব্রিজটি। অথচ এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম মহাসড়ক। যে কোনো সময় এই বেইলি ব্রিজটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সম্ভাবনা রয়েছে।
ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়ক ব্যস্ততম এ মহাসড়ক দিয়ে ময়মনসিংহের সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের সকল যানবাহন চলাচল করে। সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষায় এই সড়কটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রুট। এ ব্যস্ততম সড়কের মুক্তাগাছার নিমুরিয়া এলাকার কালভার্টটি ভেঙে পড়ে ২০২০ সালের ২১ ডিসেম্বর। তখন ভাঙা কালভার্ট সরিয়ে অস্থায়ীভাবে চলাচলের জন্য বসানো হয় বেইলি ব্রিজ। যানবাহনের চাপে ব্রিজের বিভিন্ন স্থানের পাটাতন ভেঙে গেছে। বিভিন্ন সময় ওই সব পাটাতন মেরামত করে কোনো রকমে চালু রাখা হয়েছে সড়কটি। ভারী যানবাহন চলাচল করার সময় কাঁপা কাঁপি করে ব্রিজটি। লাল নিশানা টানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। যে কোনো সময় ব্রিজটি ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ অবস্থা জানার পরও ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগ গত এক বছরেও একটি সেতু অথবা কালভার্ট নির্মাণের। উদ্যোগ নেয়নি।
সিরাজগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঈশা খাঁ পরিবহনের চালক রাসেল মিয়া জানান, যাত্রীবাহী বাস চালাতে কোথাও কোনো ভয় লাগে না তাঁদের, কিন্তু এই বেইলি ব্রিজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর শরীরে এক ধরনের কাঁপুনি উঠে আতঙ্কে।
নিমুরিয়ার ইউপি সদস্য মানিক মিয়া বলেন, ‘এ সড়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করে থাকে। এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে এক বছর ধরে একটি কালভার্ট ভেঙে রয়েছে, এটা দুঃখজনক।’
ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি ব্রিজের কথা স্বীকার করে ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘বেইলি ব্রিজের স্থানে একটি কালভার্ট নির্মাণের টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। দুই তিন মাসের মধ্যে কাজ ধরা হবে। এ সময় নিয়মিত খবর রাখা হবে বেইলি ব্রিজের ওপর। যাতে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩৯ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে