এম. কে. দোলন বিশ্বাস, ইসলামপুর (জামালপুর)
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (টিও) মোহাম্মদ ফেরদৌস প্রায় দেড় মাস ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। এতে বিদ্যালয় পরিদর্শন, বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা উত্তোলনসহ দাপ্তরিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইউএনওর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনমূলে সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পেয়ে জামালপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে যোগদানের আদেশপ্রাপ্ত হন টিও মোহাম্মদ ফেরদৌস। পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি ওই প্রজ্ঞাপন আংশিক সংশোধনে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে মোহাম্মদ ফেরদৌসকে যোগদান করতে প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই প্রজ্ঞাপনে টিও মোহাম্মদ ফেরদৌসকে পদায়ন করা কর্মস্থল লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি যোগদান করতে বলা হয়। কিন্তু তিনি এখনো কোনো সিনিয়র কর্মকর্তার কাছে টিও পদের দায়িত্বভার হস্তান্তর করেননি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন মোহাম্মদ ফেরদৌস। তিনি ২০২০ সালের ৪ জুন ইসলামপুরে যোগদান করেন। উপজেলার ছয়টি এটিও পদের মধ্যে চারটি পদই শূন্য রয়েছে। ১৭৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত এই উপজেলায়। এ ছাড়া আরও রয়েছে ৩০টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দেখভাল করে থাকেন টিও। কিন্তু অনেক দিন ধরে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় ভেঙে পড়েছে এই উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে সুনসান নীরবতা। বেশির ভাগ কক্ষে ঝুলছে তালা। কয়েকটি কক্ষ খোলা থাকলেও নেই কোনো কর্মকর্তা ও লোকজন। টিও মোহাম্মদ ফেরদৌস অনুপস্থিত। তাঁর অনুপস্থিতিতে দাপ্তরিক কাজ সারছেন উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো. আইয়ুব আলী। মাঠ পর্যায়ে দেখভাল করছেন এটিও মো. আব্দুল গফুর খান। মূলত এই দুজন কর্মকর্তা দিয়েই চলছে উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।
বাংলাদেশ সহকারী শিক্ষক সমাজ উপজেলা শাখার সভাপতি ও ডি-বালিয়ামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসেন মোহন বলেন, ‘এমনিতেই বিদ্যালয়গুলো এবং শিক্ষকদের দেখভালের দায়িত্বে থাকা ছয়টি এটিও পদের স্থলে দুজন কর্মরত। এরপর টিও স্যার অনেক দিন ধরে কর্মস্থলে না থাকায় বিদ্যালয়গুলো যথাযথ দেখভাল করা হচ্ছে না। ফলে প্রাথমিক শিক্ষা যেন অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির আহ্বায়ক ও জেজেকেএম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান খান বলেন, ‘টিও স্যার অনুপস্থিত থাকায় বিদ্যালয় মেরামতের জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করা যাচ্ছে না। দাপ্তরিক কার্যক্রম বাস্তবায়নে সৃষ্টি হয়েছে নানাবিধ জটিলতা। টিও পদ শূন্য রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পরিবার কোনোভাবেই চলতে পারে না। কাজেই দ্রুত সময়ের মধ্যে বিষয়টি খতিয়ে দেখা জরুরি।’
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো. আইয়ুব আলী বলেন, ‘টিও পদের দায়িত্বভার হস্তান্তর করেননি ফেরদৌস স্যার। এমনিতেই জনবলের সংকট, তার মধ্যে স্যার নেই। তিনি অনেক দিন ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় দাপ্তরিক কাজ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। নিয়মানুযায়ী বিদ্যালয় পরিদর্শন করা যাচ্ছে না। বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিয়েছে। মাত্র দুজন এটিও দিয়ে প্রাথমিকের শিক্ষা বিভাগ চালানো খুবই কষ্টকর। জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান হওয়া দরকার।’
সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশীদ বলেন, ‘ইতিমধ্যে কর্মস্থলে টিও মোহাম্মদ ফেরদৌসের অনুপস্থিতির বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। শুনেছি পদোন্নতি এবং যোগদানের বিষয়ে দুই দিনের ব্যবধানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দুই প্রজ্ঞাপন জারি করায় শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেছেন। তবে ওই বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত কাগজপত্র পাইনি। বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, ‘কর্মস্থলে শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌসের অনুপস্থিতির বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ইউএনওকে বলা হয়েছে। আশা রাখি ইতিমধ্যে তিনি পদক্ষেপ নিয়েছেন।’
ইউএনও মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মস্থলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস অনুপস্থিত রয়েছেন। এতে বিভাগীয় কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা রাখি, শিগগিরই সমাধান হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে জানতে ইসলামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে একাধিকবার মোবাইল ফোনে চেষ্টা করা হয়। তিনি কল না ধরায় কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আজ শনিবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল লতিফ মজুমদার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যোগদানের নির্ধারিত তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনো এই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস যোগদান করেননি। কী কারণে যোগদান করছেন না, সেটাও তিনি আমাদেরকে জানাননি।’
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (টিও) মোহাম্মদ ফেরদৌস প্রায় দেড় মাস ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। এতে বিদ্যালয় পরিদর্শন, বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা উত্তোলনসহ দাপ্তরিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইউএনওর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনমূলে সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পেয়ে জামালপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে যোগদানের আদেশপ্রাপ্ত হন টিও মোহাম্মদ ফেরদৌস। পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি ওই প্রজ্ঞাপন আংশিক সংশোধনে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে মোহাম্মদ ফেরদৌসকে যোগদান করতে প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই প্রজ্ঞাপনে টিও মোহাম্মদ ফেরদৌসকে পদায়ন করা কর্মস্থল লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি যোগদান করতে বলা হয়। কিন্তু তিনি এখনো কোনো সিনিয়র কর্মকর্তার কাছে টিও পদের দায়িত্বভার হস্তান্তর করেননি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন মোহাম্মদ ফেরদৌস। তিনি ২০২০ সালের ৪ জুন ইসলামপুরে যোগদান করেন। উপজেলার ছয়টি এটিও পদের মধ্যে চারটি পদই শূন্য রয়েছে। ১৭৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত এই উপজেলায়। এ ছাড়া আরও রয়েছে ৩০টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দেখভাল করে থাকেন টিও। কিন্তু অনেক দিন ধরে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় ভেঙে পড়েছে এই উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে সুনসান নীরবতা। বেশির ভাগ কক্ষে ঝুলছে তালা। কয়েকটি কক্ষ খোলা থাকলেও নেই কোনো কর্মকর্তা ও লোকজন। টিও মোহাম্মদ ফেরদৌস অনুপস্থিত। তাঁর অনুপস্থিতিতে দাপ্তরিক কাজ সারছেন উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো. আইয়ুব আলী। মাঠ পর্যায়ে দেখভাল করছেন এটিও মো. আব্দুল গফুর খান। মূলত এই দুজন কর্মকর্তা দিয়েই চলছে উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।
বাংলাদেশ সহকারী শিক্ষক সমাজ উপজেলা শাখার সভাপতি ও ডি-বালিয়ামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসেন মোহন বলেন, ‘এমনিতেই বিদ্যালয়গুলো এবং শিক্ষকদের দেখভালের দায়িত্বে থাকা ছয়টি এটিও পদের স্থলে দুজন কর্মরত। এরপর টিও স্যার অনেক দিন ধরে কর্মস্থলে না থাকায় বিদ্যালয়গুলো যথাযথ দেখভাল করা হচ্ছে না। ফলে প্রাথমিক শিক্ষা যেন অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির আহ্বায়ক ও জেজেকেএম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান খান বলেন, ‘টিও স্যার অনুপস্থিত থাকায় বিদ্যালয় মেরামতের জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করা যাচ্ছে না। দাপ্তরিক কার্যক্রম বাস্তবায়নে সৃষ্টি হয়েছে নানাবিধ জটিলতা। টিও পদ শূন্য রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পরিবার কোনোভাবেই চলতে পারে না। কাজেই দ্রুত সময়ের মধ্যে বিষয়টি খতিয়ে দেখা জরুরি।’
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো. আইয়ুব আলী বলেন, ‘টিও পদের দায়িত্বভার হস্তান্তর করেননি ফেরদৌস স্যার। এমনিতেই জনবলের সংকট, তার মধ্যে স্যার নেই। তিনি অনেক দিন ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় দাপ্তরিক কাজ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। নিয়মানুযায়ী বিদ্যালয় পরিদর্শন করা যাচ্ছে না। বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিয়েছে। মাত্র দুজন এটিও দিয়ে প্রাথমিকের শিক্ষা বিভাগ চালানো খুবই কষ্টকর। জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান হওয়া দরকার।’
সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশীদ বলেন, ‘ইতিমধ্যে কর্মস্থলে টিও মোহাম্মদ ফেরদৌসের অনুপস্থিতির বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। শুনেছি পদোন্নতি এবং যোগদানের বিষয়ে দুই দিনের ব্যবধানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দুই প্রজ্ঞাপন জারি করায় শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেছেন। তবে ওই বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত কাগজপত্র পাইনি। বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, ‘কর্মস্থলে শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌসের অনুপস্থিতির বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ইউএনওকে বলা হয়েছে। আশা রাখি ইতিমধ্যে তিনি পদক্ষেপ নিয়েছেন।’
ইউএনও মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মস্থলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস অনুপস্থিত রয়েছেন। এতে বিভাগীয় কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা রাখি, শিগগিরই সমাধান হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে জানতে ইসলামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে একাধিকবার মোবাইল ফোনে চেষ্টা করা হয়। তিনি কল না ধরায় কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আজ শনিবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল লতিফ মজুমদার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যোগদানের নির্ধারিত তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনো এই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস যোগদান করেননি। কী কারণে যোগদান করছেন না, সেটাও তিনি আমাদেরকে জানাননি।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব ও সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান, তাঁর স্ত্রী নাসিমা খান মন্টি, তিন মেয়ে লাবিবা নাঈম খান, যুলিকা নাঈম খান এবং আদিভা নাঈম খানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির
১১ মিনিট আগেনিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন বলেছেন, ‘আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আসলে ব্যর্থ। ছয় মাস পেরিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু উনার কোনো দক্ষতা দেখাতে পারেননি।’ আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাভার সরকারি কলেজ মাঠে নিরাপদ সড়ক চাই সাভার শাখার আয়োজনে সুধী ও শিক্ষার্থী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৪ মিনিট আগেনতুন দল পাওয়ার জন্য মানুষ হাহাকার করছে, কেন ভোট হচ্ছে না সেটা বলছে, কিন্তু বিচারটা যে হচ্ছে না, সে নিয়ে কারও দরদ নেই।’ এর জন্য বর্তমান সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে বলে দাবি করেন তারা
২৪ মিনিট আগেরংপুর মহানগরের হারাগাছে পঞ্চম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে করা মামলায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ফারুক হোসেন শাহকে (৫৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে রংপুর মহানগরীর হারাগাছ থানাধীন বধু কমলা এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে