পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন পদত্যাগ করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি বরাবর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
উপাচার্যের পদত্যাগপত্রের চিঠি হাতে পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম।
তিনি বলেন, ‘উপাচার্য ম্যাডাম ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদাধিকারী আচার্য রাষ্ট্রপতির বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বলে জানতে পেরেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী মো. মনিরুজ্জামানের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলাম। এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর এবং ছাত্র উপদেষ্টার পদ শূন্য হলো।
এর আগে ১২ আগস্ট একই কারণ দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্উদ্দিন পদত্যাগ করেন। ১৯ আগস্ট দুপুরে দায়িত্ব পাওয়ার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত প্রক্টর ড. মো. মাসুদ রানা এবং ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইমরান হোসেন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন।
পাবিপ্রবির ৫ পদ শূন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পদ শূন্য হওয়ায় অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। উপাচার্যসহ শূন্য পাঁচটি পদে দ্রুত নিয়োগ দেওয়া না হলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ও শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনসহ নানাবিধ জটিলতায় পড়বে বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দ্রুত শূন্য পদে নিয়োগদানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনকে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য এবং দেশের নারী উপাচার্যদের মধ্যে চতুর্থ।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন পদত্যাগ করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি বরাবর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
উপাচার্যের পদত্যাগপত্রের চিঠি হাতে পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম।
তিনি বলেন, ‘উপাচার্য ম্যাডাম ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদাধিকারী আচার্য রাষ্ট্রপতির বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বলে জানতে পেরেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী মো. মনিরুজ্জামানের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলাম। এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর এবং ছাত্র উপদেষ্টার পদ শূন্য হলো।
এর আগে ১২ আগস্ট একই কারণ দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্উদ্দিন পদত্যাগ করেন। ১৯ আগস্ট দুপুরে দায়িত্ব পাওয়ার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত প্রক্টর ড. মো. মাসুদ রানা এবং ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইমরান হোসেন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন।
পাবিপ্রবির ৫ পদ শূন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পদ শূন্য হওয়ায় অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। উপাচার্যসহ শূন্য পাঁচটি পদে দ্রুত নিয়োগ দেওয়া না হলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ও শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনসহ নানাবিধ জটিলতায় পড়বে বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দ্রুত শূন্য পদে নিয়োগদানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনকে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য এবং দেশের নারী উপাচার্যদের মধ্যে চতুর্থ।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে