নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে আসতে ভয় পায়। তারা জনগণের রায়ের মুখোমুখি হতে ভয় পাচ্ছে। তাদেরকে অনেকবার নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের দলের (আওয়ামী লীগ) সাধারণ সম্পাদকসহ অনেক নেতা বলেছেন, আমিও বলেছি। কিন্তু তারা নির্বাচনে না এসে আবারও ২০১৪-১৫ সালের জ্বালাও-পোড়াও এর মতো অবস্থা তৈরি করতে চাচ্ছে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ডা. কাইছার রহমান চৌধুরী মিলনায়তনে রাজশাহীর তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র লিটন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত পুরোনো খেলা আবার খেলছে। তারা নির্বাচনে আসতে চায় না, তারা নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে চায়। তাদের শর্ত মেনে নিলে তারা নির্বাচনে আসবে। তাদের শর্ত মানার মতো নয়।’
বিএনপির শর্ত অসাংবিধানিক উল্লেখ করে লিটন বলেন, ‘তাদের শর্ত মামার বাড়ির আবদার বলে জাতির কাছে মনে হচ্ছে। তাদের দাবি হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। অথচ সংবিধান বলছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন নেই। দেশের সর্বোচ্চ আদালত বলে দিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আর প্রয়োজন নেই। ভারত, ইংল্যান্ডসহ উন্নত দেশে যেভাবে নির্বাচনকালীন সরকার হয়। সেইভাবেই সরকার হবে, তার প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একটি উন্নত, সভ্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে হয়। আমরা এখন যথেষ্ট উন্নত। আমাদের কাউকে মাঝখানে রেখে ভোট করতে হবে সেই বাস্তবতা নেই।’
খায়রুজ্জামান লিটন আরও বলেন, ‘বিএনপি ২০১৪ সালে নির্বাচনে আসেনি। এরপর তারা জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন করেছে, মানুষের সর্বনাশ করেছে, মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। যারা অগ্নিদগ্ধ তারা বুঝছে পুড়ে যাওয়ার কষ্ট। তারা আবারও মানুষকে ভয় দেখিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চায়। সেটি কি সম্ভব? ২০১৪ সালে নির্বাচন বন্ধ করতে পেরেছিলেন? পারেননি। নির্বাচন থেমে থাকেনি। এবারও থেমে থাকবে না।’
নির্বাচন সম্পর্কে লিটন আরও বলেন, ‘যে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীরা সংসদে গিয়ে সরকার গঠন করবে-সেই নির্বাচন তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ও সঠিক হবে? নাকি জিয়াউর রহমানের যে হ্যাঁ/না ভোট ছিল। যে ভোটে জিয়াউর রহমান কোনো কোনো ভোটকেন্দ্রে শতভাগের বেশি ভোট পেয়ে যায়। বিশাল মাপের কারচুপি, ভোট বাক্স শুধু ধানের শিষে ভর্তি হয়ে থাকবে, সেই রকম ভোট কী তারা চান?। সেই দিন আর কোনো দিন আসবে না।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মো. বদরুজ্জামান রবু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র একেএম আতাউর রহমান, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য একরামুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মকবুল হোসেন খান প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে আসতে ভয় পায়। তারা জনগণের রায়ের মুখোমুখি হতে ভয় পাচ্ছে। তাদেরকে অনেকবার নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের দলের (আওয়ামী লীগ) সাধারণ সম্পাদকসহ অনেক নেতা বলেছেন, আমিও বলেছি। কিন্তু তারা নির্বাচনে না এসে আবারও ২০১৪-১৫ সালের জ্বালাও-পোড়াও এর মতো অবস্থা তৈরি করতে চাচ্ছে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ডা. কাইছার রহমান চৌধুরী মিলনায়তনে রাজশাহীর তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র লিটন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত পুরোনো খেলা আবার খেলছে। তারা নির্বাচনে আসতে চায় না, তারা নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে চায়। তাদের শর্ত মেনে নিলে তারা নির্বাচনে আসবে। তাদের শর্ত মানার মতো নয়।’
বিএনপির শর্ত অসাংবিধানিক উল্লেখ করে লিটন বলেন, ‘তাদের শর্ত মামার বাড়ির আবদার বলে জাতির কাছে মনে হচ্ছে। তাদের দাবি হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। অথচ সংবিধান বলছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন নেই। দেশের সর্বোচ্চ আদালত বলে দিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আর প্রয়োজন নেই। ভারত, ইংল্যান্ডসহ উন্নত দেশে যেভাবে নির্বাচনকালীন সরকার হয়। সেইভাবেই সরকার হবে, তার প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একটি উন্নত, সভ্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে হয়। আমরা এখন যথেষ্ট উন্নত। আমাদের কাউকে মাঝখানে রেখে ভোট করতে হবে সেই বাস্তবতা নেই।’
খায়রুজ্জামান লিটন আরও বলেন, ‘বিএনপি ২০১৪ সালে নির্বাচনে আসেনি। এরপর তারা জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন করেছে, মানুষের সর্বনাশ করেছে, মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। যারা অগ্নিদগ্ধ তারা বুঝছে পুড়ে যাওয়ার কষ্ট। তারা আবারও মানুষকে ভয় দেখিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চায়। সেটি কি সম্ভব? ২০১৪ সালে নির্বাচন বন্ধ করতে পেরেছিলেন? পারেননি। নির্বাচন থেমে থাকেনি। এবারও থেমে থাকবে না।’
নির্বাচন সম্পর্কে লিটন আরও বলেন, ‘যে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীরা সংসদে গিয়ে সরকার গঠন করবে-সেই নির্বাচন তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ও সঠিক হবে? নাকি জিয়াউর রহমানের যে হ্যাঁ/না ভোট ছিল। যে ভোটে জিয়াউর রহমান কোনো কোনো ভোটকেন্দ্রে শতভাগের বেশি ভোট পেয়ে যায়। বিশাল মাপের কারচুপি, ভোট বাক্স শুধু ধানের শিষে ভর্তি হয়ে থাকবে, সেই রকম ভোট কী তারা চান?। সেই দিন আর কোনো দিন আসবে না।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মো. বদরুজ্জামান রবু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র একেএম আতাউর রহমান, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য একরামুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মকবুল হোসেন খান প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বগুড়ায় মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় ছাদ থেকে পড়ে অপর্ণা চক্রবর্তী (২৩) নামের এক নার্সিং শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৬ ঘণ্টা আগে