নীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় জনবল দিন দিন কমে আসছে। ২ হাজার ৮৫৯ জনবলের বিপরীতে বর্তমানে ৮৬০ জন কর্মরত রয়েছেন। কারখানার জনবলসংকট দূর করতে শিগগির দুই হাজার লোক নিয়োগ দিয়ে তাঁদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার রেলওয়েকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের সময় রেলের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের নামে শ্রমিক ছাঁটাই করে রেলকে পঙ্গু করে দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। রেলওয়ে জনবলসংকট দূর করতে শিগগির সেসব শূন্যপদ পূরণ করা হবে।
রেলপথমন্ত্রী বলেন, ‘রেলের বেহাত হওয়া জমি দখলমুক্ত করে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়নে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। রেলওয়ে সেতু কারখানায় অতীতে রেলসেতুর গার্ডার তৈরি হতো। কারখানাটি আবার সচল করা হবে। অত্যন্ত আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি রেলওয়ের সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধানের জন্য।’
জিল্লুল হাকিম বলেন, রেলওয়ে যাত্রীবান্ধব করতে নতুন নতুন রেলপথ স্থাপন ও সেবার মান বৃদ্ধি করতে হবে।
এর আগে রেলওয়ে কারখানায় এসে পৌঁছালে মন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান। এরপর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে কারখানায় স্থাপিত স্মৃতিসৌধ ‘অদম্য স্বাধীনতা’য় শহীদদের স্মরণে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন মন্ত্রী। পরে কারখানার ২৯টি শপ (উপকারখানা) ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, মহাপরিচালক (ডিজি) কামরুল হাসান, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার, প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী (সিএমই, পশ্চিম) মুহম্মদ কুদরত-ই খুদা, জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ, পুলিশ সুপার গোলাম সবুর, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও শ্রমিক লীগ নেতা মোখছেদুল মোমিন প্রমুখ।
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় জনবল দিন দিন কমে আসছে। ২ হাজার ৮৫৯ জনবলের বিপরীতে বর্তমানে ৮৬০ জন কর্মরত রয়েছেন। কারখানার জনবলসংকট দূর করতে শিগগির দুই হাজার লোক নিয়োগ দিয়ে তাঁদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার রেলওয়েকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের সময় রেলের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের নামে শ্রমিক ছাঁটাই করে রেলকে পঙ্গু করে দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। রেলওয়ে জনবলসংকট দূর করতে শিগগির সেসব শূন্যপদ পূরণ করা হবে।
রেলপথমন্ত্রী বলেন, ‘রেলের বেহাত হওয়া জমি দখলমুক্ত করে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়নে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। রেলওয়ে সেতু কারখানায় অতীতে রেলসেতুর গার্ডার তৈরি হতো। কারখানাটি আবার সচল করা হবে। অত্যন্ত আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি রেলওয়ের সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধানের জন্য।’
জিল্লুল হাকিম বলেন, রেলওয়ে যাত্রীবান্ধব করতে নতুন নতুন রেলপথ স্থাপন ও সেবার মান বৃদ্ধি করতে হবে।
এর আগে রেলওয়ে কারখানায় এসে পৌঁছালে মন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান। এরপর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে কারখানায় স্থাপিত স্মৃতিসৌধ ‘অদম্য স্বাধীনতা’য় শহীদদের স্মরণে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন মন্ত্রী। পরে কারখানার ২৯টি শপ (উপকারখানা) ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, মহাপরিচালক (ডিজি) কামরুল হাসান, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার, প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী (সিএমই, পশ্চিম) মুহম্মদ কুদরত-ই খুদা, জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ, পুলিশ সুপার গোলাম সবুর, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও শ্রমিক লীগ নেতা মোখছেদুল মোমিন প্রমুখ।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে