সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের এক গ্রামে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলামকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বজনদের দাবি, সংঘর্ষের ঘটনায় আহত হয়ে স্থানীয় নোয়াখালী বাজারে গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিয়ে এক আত্মীয়র বাসায় পলাতক থাকা অবস্থায় মধ্যরাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ বলছে, মারা যাওয়া ব্যক্তি সংঘর্ষের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন কি না খতিয়ে দেখতে হবে।
মৃত ওই ব্যক্তির নাম মখলেসুর রহমান (৬০)। মালদার মিয়া নামে নিহতের এক স্বজন দাবি করে বলেন, ঘটনার সময় মখলেসুর রহমান ছিলেন। সংঘর্ষে তিনি আহত হন। পরে তিনি নোয়াখালী বাজারের একটি ফার্মেসিতে চিকিৎসা নিয়ে এক আত্মীয়র বাড়িতে আশ্রয় নেন।
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। তবে তিনি সংঘর্ষের ঘটনার মারা গেছেন কি না, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।’
গতকাল ঘটে যাওয়া দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ ৬ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ বলেছে, গ্রামের দুটি পক্ষের মধ্যে নানা বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল, সেটাই সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
উপজেলার হাসনাবাজ গ্রামের একটি মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। তবে এ সময় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন তারাঁ।
এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন বাবুল মিয়া (৫৮) ও নুরুল ইসলাম (৪২)। অপর দিকে মো. শাহজাহান মিয়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মারা যান।
এ ব্যাপারে শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই এলাকায় এখনো অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থেকেই মামলা দায়ের হয়নি।’
এদিকে ঘটনার পর থেকে হাসনাবাজ গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে গেছে। গ্রামে মহিলা আর শিশু ছাড়া কাউকেই দেখা যায়নি।
সুনামগঞ্জের এক গ্রামে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলামকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বজনদের দাবি, সংঘর্ষের ঘটনায় আহত হয়ে স্থানীয় নোয়াখালী বাজারে গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিয়ে এক আত্মীয়র বাসায় পলাতক থাকা অবস্থায় মধ্যরাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ বলছে, মারা যাওয়া ব্যক্তি সংঘর্ষের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন কি না খতিয়ে দেখতে হবে।
মৃত ওই ব্যক্তির নাম মখলেসুর রহমান (৬০)। মালদার মিয়া নামে নিহতের এক স্বজন দাবি করে বলেন, ঘটনার সময় মখলেসুর রহমান ছিলেন। সংঘর্ষে তিনি আহত হন। পরে তিনি নোয়াখালী বাজারের একটি ফার্মেসিতে চিকিৎসা নিয়ে এক আত্মীয়র বাড়িতে আশ্রয় নেন।
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। তবে তিনি সংঘর্ষের ঘটনার মারা গেছেন কি না, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।’
গতকাল ঘটে যাওয়া দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ ৬ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ বলেছে, গ্রামের দুটি পক্ষের মধ্যে নানা বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল, সেটাই সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
উপজেলার হাসনাবাজ গ্রামের একটি মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। তবে এ সময় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন তারাঁ।
এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন বাবুল মিয়া (৫৮) ও নুরুল ইসলাম (৪২)। অপর দিকে মো. শাহজাহান মিয়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মারা যান।
এ ব্যাপারে শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই এলাকায় এখনো অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থেকেই মামলা দায়ের হয়নি।’
এদিকে ঘটনার পর থেকে হাসনাবাজ গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে গেছে। গ্রামে মহিলা আর শিশু ছাড়া কাউকেই দেখা যায়নি।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৮ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৮ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে