জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রতিবছর পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয় সুনামগঞ্জ। হাওর ও ফসলের মাঠ তলিয়ে ক্ষতি হয় ফসলের। এমন অবস্থায় আগাম বন্যার কবল থেকে ফসল রক্ষায় আগাম জাতের বোরো ধান আবাদ করেন কৃষকেরা। চলতি বছর আগাম জাতের বোরো আবাদ করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জগন্নাথপুর উপজেলার কৃষকেরা।
আগাম জাতের ধান ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধানের ফলন না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। বীজে সমস্যা ও সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় খরায় ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধানের চারা জ্বলে গেছে বলে ধারণা করছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, উপজেলার কৃষকদের খাদ্য সুরক্ষার প্রধান ভরসা বোরো ফসল। প্রতি বছর অকাল বন্যায় বোরো ধানের ফলন ঝুঁকিতে পড়ে। এ ছাড়াও বছরের শেষ সময়ে চৈত্র মাসের নিদান থেকে রেহাই পেতে আগাম জাত হিসেবে তাঁরা ব্রি-২৮ ও ২৯ ধান চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। গত কয়েক বছর ধরে ব্রি-২৮ নেকব্লাষ্ট রোগ ছড়িয়ে পড়ায় কৃষকেরা এ ধান চাষে ক্ষতিগ্রস্ত হন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২০ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৪ হেক্টর জমিতে ব্রি-২৮ ও ১ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে ব্রি-২৯ লাগানো হয়।
উপজেলার মইয়ার হাওরের কৃষক মোহন মিয়া বলেন, ‘চৈত্র মাসের নিদান ও অকাল বন্যার ঝুঁকি থেকে আগাম ফলন ঘরে তুলতে আগাম জাত হিসেবে ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধান চাষ করেছিলাম। ধান পাকার সময় দেখি সব জমির ধান জ্বলে গেছে। এক মুঠো ধানও তুলতে পারিনি।’
আরেক কৃষক আছাদ মিয়া দাবি করেন, ৫ কেদার ব্রি-২৮ চাষাবাদ করে এক মুঠো ধান তুলতে পারিনি। সময় মতো বৃষ্টি না হওয়ায় সব জ্বলে গেছে।
জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাওছার আহমেদ জানান, সচেতনতার অভাবে কৃষকেরা সময় মতো জমিতে স্প্রে ব্যবহার না করায় কিছু কিছু জমিতে আগাম জাতের কাঙ্ক্ষিত ফলন হয়নি। সার্বিকভাবে ফলন ভালো হয়েছে। তাঁর দাবি হাওরের ধান তুলতে পারলে যৎসামান্য ক্ষতিতে কৃষকদের কোনো প্রভাব পড়বে না।
প্রতিবছর পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয় সুনামগঞ্জ। হাওর ও ফসলের মাঠ তলিয়ে ক্ষতি হয় ফসলের। এমন অবস্থায় আগাম বন্যার কবল থেকে ফসল রক্ষায় আগাম জাতের বোরো ধান আবাদ করেন কৃষকেরা। চলতি বছর আগাম জাতের বোরো আবাদ করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জগন্নাথপুর উপজেলার কৃষকেরা।
আগাম জাতের ধান ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধানের ফলন না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। বীজে সমস্যা ও সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় খরায় ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধানের চারা জ্বলে গেছে বলে ধারণা করছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, উপজেলার কৃষকদের খাদ্য সুরক্ষার প্রধান ভরসা বোরো ফসল। প্রতি বছর অকাল বন্যায় বোরো ধানের ফলন ঝুঁকিতে পড়ে। এ ছাড়াও বছরের শেষ সময়ে চৈত্র মাসের নিদান থেকে রেহাই পেতে আগাম জাত হিসেবে তাঁরা ব্রি-২৮ ও ২৯ ধান চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। গত কয়েক বছর ধরে ব্রি-২৮ নেকব্লাষ্ট রোগ ছড়িয়ে পড়ায় কৃষকেরা এ ধান চাষে ক্ষতিগ্রস্ত হন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২০ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৪ হেক্টর জমিতে ব্রি-২৮ ও ১ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে ব্রি-২৯ লাগানো হয়।
উপজেলার মইয়ার হাওরের কৃষক মোহন মিয়া বলেন, ‘চৈত্র মাসের নিদান ও অকাল বন্যার ঝুঁকি থেকে আগাম ফলন ঘরে তুলতে আগাম জাত হিসেবে ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধান চাষ করেছিলাম। ধান পাকার সময় দেখি সব জমির ধান জ্বলে গেছে। এক মুঠো ধানও তুলতে পারিনি।’
আরেক কৃষক আছাদ মিয়া দাবি করেন, ৫ কেদার ব্রি-২৮ চাষাবাদ করে এক মুঠো ধান তুলতে পারিনি। সময় মতো বৃষ্টি না হওয়ায় সব জ্বলে গেছে।
জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাওছার আহমেদ জানান, সচেতনতার অভাবে কৃষকেরা সময় মতো জমিতে স্প্রে ব্যবহার না করায় কিছু কিছু জমিতে আগাম জাতের কাঙ্ক্ষিত ফলন হয়নি। সার্বিকভাবে ফলন ভালো হয়েছে। তাঁর দাবি হাওরের ধান তুলতে পারলে যৎসামান্য ক্ষতিতে কৃষকদের কোনো প্রভাব পড়বে না।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদকের টাকার জন্য মাকে মারধর করায় শাহজাহান মিয়া (২৫) নামের এক যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে শাহজাহানের মা সাজেদা খাতুন ছেলেকে থানায় সোপর্দ করেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
১০ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২ ঘণ্টা আগে