নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট বোর্ডে এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এ বছর পাসের হার ৭৬ দশমিক ৬ শতাংশ; যা গত বছর ছিল ৭৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে পাসের হার ২ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৫৫২ জন; যা গত বছরের চেয়ে ২ হাজার ১১৩টি কম।
এ ছাড়া দেশের সব কটি বোর্ডের মধ্যে পাসের হারে তলানিতে সিলেট শিক্ষাবোর্ড। আজ শুক্রবার দুপুরে সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুণ চন্দ্র পাল সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এদিকে শতভাগ পাসের সাফল্য দেখিয়েছে ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আর কেউ পাস করেনি এমন প্রতিষ্ঠান নেই। তিন বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে ভালো ফল হয়েছে বিজ্ঞান বিভাগে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে এবারও ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা।
এ বছর ১ লাখ ১০ হাজার ৪১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ১ লাখ ৯ হাজার ৫৩২ জন। ছাত্র ৪৫ হাজার ২৮৩ জন এবং ছাত্রী ৬৪ হাজার ২৪৯ জন। পাস করেছে ৮৩ হাজার ৩০৬ জন। তার মধ্যে ছেলে ৩৩ হাজার ৯০৯ জন ও মেয়ে ৪৯ হাজার ৩৯৭ জন। ছেলেদের পাসের হার ৭৪ দশমিক ৮৮ এবং মেয়েদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
ফলাফল পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এবার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৩ হাজার ১৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২১ হাজার ২২৩ জন। এর মধ্যে ছেলে ১০ হাজার ১৬৮ জন অংশ নিয়ে পাস করে ৯ হাজার ৪৬১ জন এবং মেয়ে ২৩ হাজার ১৩৫ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২১ হাজার ২২৩ জন।
মানবিক বিভাগ থেকে সর্বাধিক ৭৯ হাজার ২৯৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫৬ হাজার ১৬২ জন। এর মধ্যে ছেলে ৩১ হাজার ৪৪০ জন অংশ নিয়ে পাস করে ২১ হাজার ৩৯৫ জন। আর মেয়ে ৪৭ হাজার ৪৫৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৪ হাজার ৭৬৭ জন।
ব্যবসায় শিক্ষায় ৭ হাজার ১০৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫ হাজার ৯২১ জন। এর মধ্যে ছেলে ৩ হাজার ৬৭৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩ হাজার ৫৩ জন এবং মেয়ে ৩ হাজার ৪২৯ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৮৬৮ জন।
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৪৫২ জন। এর মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৪৭০ ও মেয়ে ২ হাজার ৯৮২ জন। গত বছরের চেয়ে ২ হাজার ১১৩টি জিপিএ-৫ কমেছে। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭ হাজার ৫৬৫ জন শিক্ষার্থী।
এ বোর্ডে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সর্বাধিক জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৫০ জন। এর মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৪১৭ এবং মেয়ে ২ হাজার ৭৮৭ জন। মানবিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৯ জন। এর মধ্যে ছেলে ২৮ ও মেয়ে ১৩১ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৯ জন। এর মধ্যে ছেলে ২৫ ও মেয়ে ৬৪ জন।
বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে সিলেট জেলায় ৪১ হাজার ১২৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩২ হাজার ৩৯৯ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৬১৯ জন। পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
হবিগঞ্জ জেলায় ২০ হাজার ৩৫৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৫ হাজার ১৩১ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৭৯ জন। পাসের হার ৭৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
মৌলভীবাজার জেলায় ২৪ হাজার ৫৭৫ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৮ হাজার ৫৩ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১৯৮ জনে। তবে গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ২৪ শতাংশ।
সুনামগঞ্জ জেলায় ২৩ হাজার ৪৭৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৭ হাজার ৭২৩ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫৬ জন। জেলায় গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
সিলেট বোর্ডে এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এ বছর পাসের হার ৭৬ দশমিক ৬ শতাংশ; যা গত বছর ছিল ৭৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে পাসের হার ২ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৫৫২ জন; যা গত বছরের চেয়ে ২ হাজার ১১৩টি কম।
এ ছাড়া দেশের সব কটি বোর্ডের মধ্যে পাসের হারে তলানিতে সিলেট শিক্ষাবোর্ড। আজ শুক্রবার দুপুরে সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুণ চন্দ্র পাল সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এদিকে শতভাগ পাসের সাফল্য দেখিয়েছে ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আর কেউ পাস করেনি এমন প্রতিষ্ঠান নেই। তিন বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে ভালো ফল হয়েছে বিজ্ঞান বিভাগে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে এবারও ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা।
এ বছর ১ লাখ ১০ হাজার ৪১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ১ লাখ ৯ হাজার ৫৩২ জন। ছাত্র ৪৫ হাজার ২৮৩ জন এবং ছাত্রী ৬৪ হাজার ২৪৯ জন। পাস করেছে ৮৩ হাজার ৩০৬ জন। তার মধ্যে ছেলে ৩৩ হাজার ৯০৯ জন ও মেয়ে ৪৯ হাজার ৩৯৭ জন। ছেলেদের পাসের হার ৭৪ দশমিক ৮৮ এবং মেয়েদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
ফলাফল পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এবার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৩ হাজার ১৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২১ হাজার ২২৩ জন। এর মধ্যে ছেলে ১০ হাজার ১৬৮ জন অংশ নিয়ে পাস করে ৯ হাজার ৪৬১ জন এবং মেয়ে ২৩ হাজার ১৩৫ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২১ হাজার ২২৩ জন।
মানবিক বিভাগ থেকে সর্বাধিক ৭৯ হাজার ২৯৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫৬ হাজার ১৬২ জন। এর মধ্যে ছেলে ৩১ হাজার ৪৪০ জন অংশ নিয়ে পাস করে ২১ হাজার ৩৯৫ জন। আর মেয়ে ৪৭ হাজার ৪৫৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৪ হাজার ৭৬৭ জন।
ব্যবসায় শিক্ষায় ৭ হাজার ১০৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫ হাজার ৯২১ জন। এর মধ্যে ছেলে ৩ হাজার ৬৭৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩ হাজার ৫৩ জন এবং মেয়ে ৩ হাজার ৪২৯ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৮৬৮ জন।
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৪৫২ জন। এর মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৪৭০ ও মেয়ে ২ হাজার ৯৮২ জন। গত বছরের চেয়ে ২ হাজার ১১৩টি জিপিএ-৫ কমেছে। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭ হাজার ৫৬৫ জন শিক্ষার্থী।
এ বোর্ডে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সর্বাধিক জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৫০ জন। এর মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৪১৭ এবং মেয়ে ২ হাজার ৭৮৭ জন। মানবিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৯ জন। এর মধ্যে ছেলে ২৮ ও মেয়ে ১৩১ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৯ জন। এর মধ্যে ছেলে ২৫ ও মেয়ে ৬৪ জন।
বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে সিলেট জেলায় ৪১ হাজার ১২৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩২ হাজার ৩৯৯ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৬১৯ জন। পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
হবিগঞ্জ জেলায় ২০ হাজার ৩৫৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৫ হাজার ১৩১ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৭৯ জন। পাসের হার ৭৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
মৌলভীবাজার জেলায় ২৪ হাজার ৫৭৫ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৮ হাজার ৫৩ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১৯৮ জনে। তবে গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ২৪ শতাংশ।
সুনামগঞ্জ জেলায় ২৩ হাজার ৪৭৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৭ হাজার ৭২৩ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫৬ জন। জেলায় গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
৪৪ মিনিট আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে