সিলেট প্রতিনিধি,
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের তিন উপজেলার ১৫ ইউনিয়নে ৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে ২৮ জন চেয়ারম্যানপ্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
সিলেট জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিঞা জানান, নির্বাচন কমিশনের আইনমতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট শতাংশের এক শতাংশ না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। গত ১১ নভেম্বর এসব ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ২২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত খুইয়েছেন ১১ প্রার্থী। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ২৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তিন ইউনিয়নে জামানত হারিয়েছেন ১১ জন। বালাগঞ্জ উপজেলায় ছয়টি ইউনিয়নে ২০ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনটি ইউনিয়নে ছয়জন জামানত হারিয়েছেন।
সিলেট সদর উপজেলার মোগলগাওয় ইউনিয়নে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে দুজন জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আছন মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৮৩ ভোট ও ইসলামী আন্দোলনের আব্দুশ শহীদ ৩৭৩ ভোট পেয়ে জামানত হারান। জামানত বাঁচাতে প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৯৩৮ ভোট।
কান্দিরগাঁও ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলনের শাহেদ আহমদ হাতপাখা প্রতীকে ৩১৫ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। জামানত বাঁচাতে তাঁর প্রয়োজন ছিল ২ হাজার ৬৬৫ ভোট।
জালালাবাদ ইউনিয়নে নয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ছয়জনই জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসলাম উদ্দিন আনারস প্রতীকে এক হাজার ৬৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদীন চশমা প্রতীকে এক হাজার ২৮ ভোট, আশরাফ সিদ্দিক অটোরিকশায় ৬৯২ ভোট, আশিক আলী ঘোড়া প্রতীকে ৩৪০ ভোট, মুজিবুর রহমান বতুল টেবিল ফ্যান প্রতীকে ২৪৬ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের হাফিজ মো. মোস্তাক হাতপাখা প্রতীকে ৯৫ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত বাঁচাতে প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ১৭৫ ভোট।
হাটখোলা ইউনিয়নের ছয় প্রার্থীর দুজন জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী এটিএম মুনইমুল হক চশমা প্রতীকে এক হাজার ২৯২ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের ফজলুল করিম চৌধুরী হাতপাখায় ২৪০ ভোট পান। জামানত বাঁচাতে তাদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৭৭৫ ভোট।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের মধ্যে ইসলামপূর পূর্ব ইউনিয়নে সাত প্রার্থীর মধ্যে তিনজন জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন নৌকার প্রার্থী মো. মুল্লুক হোসেন দুই হাজার ৬১ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ইমতিয়াজ উদ্দিন হাতপাখা প্রতীকে ১৮১ ভোট, টেবিল ফ্যান প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুক আহমদ ৩৯ ভোট পেয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত বাঁচাতে প্রয়োজন ছিল দুই হাজার ১৯১ ভোট।
দক্ষিণ রণিখাই ইউনিয়নের সাত প্রার্থীর মধ্যে চারজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকে মো. শাহাব উদ্দিন ১ হাজার ৩৩ ভোট, ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামছুল হক ২৪ ভোট, আনারস প্রতীকে এম এ হান্নান ২০ ভোট, চশমা প্রতীকে মুছলেহ উদ্দিন ১৭ ভোট পেয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত রক্ষায় প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ২৪২ ভোট।
ইছাকলস ইউনিয়নে ছয় প্রার্থীর মধ্যে চারজন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, আর স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিম উদ্দিন (আনারস) এক হাজার ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী কুটি মিয়া (মোটরসাইকেল) ৯৯৭ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের ফিরোজ আলী (হাতপাখা) ৭৪ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুছাদ আব্দুল্লাহ (ঘোড়া) মাত্র ২১ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষায় প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ১২৪ ভোট। উপজেলার অপর দুটি ইউনিয়ন তেলিখাল ও উত্তর রণিখাইয়ে কেউ জামানত হারাননি।
বালাগঞ্জ উপজেলা ছয়টি ইউনিয়নে নির্বাচন হয়। এর মধ্যে তিনটিতে জামানত হারিয়েছেন ছয়জন প্রার্থী।
পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়নে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে দুজন জামানত হারান। ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মতিন ৬৪৬ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলনের আওলাদ মিয়া (হাতপাখা) ২০৫ ভোট পান। জামানত রক্ষায় প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৮১ ভোট।
পশ্চিম গৌরিপুর ইউনিয়নে চার প্রার্থীর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুশাহিদ শিকদার (চশমা) ৩৮২ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। জামানত রক্ষায় প্রয়োজন ছিল ৯৮৩ ভোট।
পূর্ব পৈলনপুর ইউনিয়নে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে তিনজন জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, খেলাফত মজলিসের মিছবাহ উদ্দিন মিছলু (দেয়াল ঘড়ি) ৩৯৭ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মারুফ মিয়া (মোটরসাইকেল) ৭২ ভোট এবং নজরুল ইসলাম (আনারস) ৪০ ভোট। এ ইউনিয়নে জামানত রক্ষায় তাদের ৮৭০ ভোট প্রয়োজন ছিল।
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের তিন উপজেলার ১৫ ইউনিয়নে ৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে ২৮ জন চেয়ারম্যানপ্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
সিলেট জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিঞা জানান, নির্বাচন কমিশনের আইনমতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট শতাংশের এক শতাংশ না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। গত ১১ নভেম্বর এসব ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ২২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত খুইয়েছেন ১১ প্রার্থী। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ২৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তিন ইউনিয়নে জামানত হারিয়েছেন ১১ জন। বালাগঞ্জ উপজেলায় ছয়টি ইউনিয়নে ২০ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনটি ইউনিয়নে ছয়জন জামানত হারিয়েছেন।
সিলেট সদর উপজেলার মোগলগাওয় ইউনিয়নে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে দুজন জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আছন মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৮৩ ভোট ও ইসলামী আন্দোলনের আব্দুশ শহীদ ৩৭৩ ভোট পেয়ে জামানত হারান। জামানত বাঁচাতে প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৯৩৮ ভোট।
কান্দিরগাঁও ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলনের শাহেদ আহমদ হাতপাখা প্রতীকে ৩১৫ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। জামানত বাঁচাতে তাঁর প্রয়োজন ছিল ২ হাজার ৬৬৫ ভোট।
জালালাবাদ ইউনিয়নে নয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ছয়জনই জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসলাম উদ্দিন আনারস প্রতীকে এক হাজার ৬৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদীন চশমা প্রতীকে এক হাজার ২৮ ভোট, আশরাফ সিদ্দিক অটোরিকশায় ৬৯২ ভোট, আশিক আলী ঘোড়া প্রতীকে ৩৪০ ভোট, মুজিবুর রহমান বতুল টেবিল ফ্যান প্রতীকে ২৪৬ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের হাফিজ মো. মোস্তাক হাতপাখা প্রতীকে ৯৫ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত বাঁচাতে প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ১৭৫ ভোট।
হাটখোলা ইউনিয়নের ছয় প্রার্থীর দুজন জামানত হারিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী এটিএম মুনইমুল হক চশমা প্রতীকে এক হাজার ২৯২ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের ফজলুল করিম চৌধুরী হাতপাখায় ২৪০ ভোট পান। জামানত বাঁচাতে তাদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৭৭৫ ভোট।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের মধ্যে ইসলামপূর পূর্ব ইউনিয়নে সাত প্রার্থীর মধ্যে তিনজন জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন নৌকার প্রার্থী মো. মুল্লুক হোসেন দুই হাজার ৬১ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ইমতিয়াজ উদ্দিন হাতপাখা প্রতীকে ১৮১ ভোট, টেবিল ফ্যান প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুক আহমদ ৩৯ ভোট পেয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত বাঁচাতে প্রয়োজন ছিল দুই হাজার ১৯১ ভোট।
দক্ষিণ রণিখাই ইউনিয়নের সাত প্রার্থীর মধ্যে চারজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকে মো. শাহাব উদ্দিন ১ হাজার ৩৩ ভোট, ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামছুল হক ২৪ ভোট, আনারস প্রতীকে এম এ হান্নান ২০ ভোট, চশমা প্রতীকে মুছলেহ উদ্দিন ১৭ ভোট পেয়েছেন। এ ইউনিয়নে জামানত রক্ষায় প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ২৪২ ভোট।
ইছাকলস ইউনিয়নে ছয় প্রার্থীর মধ্যে চারজন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, আর স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিম উদ্দিন (আনারস) এক হাজার ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী কুটি মিয়া (মোটরসাইকেল) ৯৯৭ ভোট, ইসলামী আন্দোলনের ফিরোজ আলী (হাতপাখা) ৭৪ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুছাদ আব্দুল্লাহ (ঘোড়া) মাত্র ২১ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষায় প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল এক হাজার ১২৪ ভোট। উপজেলার অপর দুটি ইউনিয়ন তেলিখাল ও উত্তর রণিখাইয়ে কেউ জামানত হারাননি।
বালাগঞ্জ উপজেলা ছয়টি ইউনিয়নে নির্বাচন হয়। এর মধ্যে তিনটিতে জামানত হারিয়েছেন ছয়জন প্রার্থী।
পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়নে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে দুজন জামানত হারান। ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মতিন ৬৪৬ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলনের আওলাদ মিয়া (হাতপাখা) ২০৫ ভোট পান। জামানত রক্ষায় প্রয়োজন ছিল এক হাজার ৮১ ভোট।
পশ্চিম গৌরিপুর ইউনিয়নে চার প্রার্থীর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুশাহিদ শিকদার (চশমা) ৩৮২ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। জামানত রক্ষায় প্রয়োজন ছিল ৯৮৩ ভোট।
পূর্ব পৈলনপুর ইউনিয়নে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে তিনজন জামানত হারিয়েছেন। তাঁরা হলেন, খেলাফত মজলিসের মিছবাহ উদ্দিন মিছলু (দেয়াল ঘড়ি) ৩৯৭ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মারুফ মিয়া (মোটরসাইকেল) ৭২ ভোট এবং নজরুল ইসলাম (আনারস) ৪০ ভোট। এ ইউনিয়নে জামানত রক্ষায় তাদের ৮৭০ ভোট প্রয়োজন ছিল।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৮ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১৮ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৩৮ মিনিট আগে