নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উৎসে কর ব্যবস্থাপনায় আর্থিক শৃঙ্খলা জোরদার করতে ও কর-সংক্রান্ত মামলাজট কমাতে ই-টিডিএস সিস্টেম চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর আশা করছে, এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি কমবে এবং রাজস্ব আদায় বাড়বে। পাশাপাশি কমবে মামলাজটও।
আজ বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্ভাবিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ই-টিডিএস উদ্বোধন করা হয়। এনবিআর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘এটা আমাদের তরুণ কর্মকর্তারা করেছেন। এর টেকনোলজিক্যাল প্ল্যাটফর্মটা আমার কাছে বেশ স্মথ মনে হয়েছে। সরকারি লেনদেনের ক্ষেত্রে যে কেউ এটা ব্যবহার করতে পারবে। এর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ও কম।’
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, এ ব্যবস্থা উৎসে কর কর্তন, সরকারি কোষাগারে জমাদান, রিপোর্টিংসহ সামগ্রিক কর ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে। মামলাজটও কমে আসবে। এ ছাড়া রাজস্ব ফাঁকি কমবে ও রাজস্ব আদায় বাড়বে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আয়কর আইনে ৩৪টি ধারায় উৎসে কর কর্তন ও ১৯টি ধারায় উৎসে কর সংগ্রহ করার বিধান রয়েছে। এই ৫৩টি ধারার অধীনে উৎসে কর কর্তন ও সংগ্রহ ম্যানুয়ালি মনিটরিং করা সময়সাপেক্ষ। উৎসে কর কেটে প্রতিটি উৎসে কর কর্তন কর্তৃপক্ষকে দুটি অর্ধবার্ষিক রিটার্ন এবং ২৪টি মাসিক বিবরণীসহ মোট ২৬টি প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়। এ ছাড়া নির্ধারিত হারে কর কর্তন, সঠিক কোড ও যথাসময়ে উৎসে কর জমাদান উৎসে কর কর্তন কর্তৃপক্ষের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। নতুন উদ্ভাবিত এ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা এ ক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা জোরদারে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এনবিআর সংশ্লিষ্টরা জানান, এ অটোমেশনের ফলে উৎসে কর খাতে বিপুল পরিমাণ নথি ও এর সঙ্গে যুক্ত চালান জমাদানের কষ্ট এবং বিভিন্ন গাণিতিক হিসাব পরিগণনায় বিভ্রান্তি দূর হবে। এ ব্যবস্থায় উৎসে কর কর্তনকারী কর্তৃপক্ষ লগইন করে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন ও এ চালান সিস্টেমের মাধ্যমেই কর পরিশোধ করতে পারবেন। ফলে আয়কর কর্তৃপক্ষ সহজেই মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।
২০২০ সালের মে মাসে ই-টিডিএস সিস্টেমের কাজ শুরু হয়। গত ১ ডিসেম্বর ই-টিডিএস সিস্টেমের টেস্ট রান কার্যক্রম ও ই-টিডিএস ল্যাব উদ্বোধন হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বড় করদাতা ইউনিট ও কর অঞ্চল-১, ২ ও ৬-এ এর পাইলটিং করা হয়। সবগুলো ধাপ পেরিয়ে আজ এই ব্যবস্থা চালু হলো।
উৎসে কর ব্যবস্থাপনায় আর্থিক শৃঙ্খলা জোরদার করতে ও কর-সংক্রান্ত মামলাজট কমাতে ই-টিডিএস সিস্টেম চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর আশা করছে, এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি কমবে এবং রাজস্ব আদায় বাড়বে। পাশাপাশি কমবে মামলাজটও।
আজ বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্ভাবিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ই-টিডিএস উদ্বোধন করা হয়। এনবিআর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘এটা আমাদের তরুণ কর্মকর্তারা করেছেন। এর টেকনোলজিক্যাল প্ল্যাটফর্মটা আমার কাছে বেশ স্মথ মনে হয়েছে। সরকারি লেনদেনের ক্ষেত্রে যে কেউ এটা ব্যবহার করতে পারবে। এর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ও কম।’
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, এ ব্যবস্থা উৎসে কর কর্তন, সরকারি কোষাগারে জমাদান, রিপোর্টিংসহ সামগ্রিক কর ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে। মামলাজটও কমে আসবে। এ ছাড়া রাজস্ব ফাঁকি কমবে ও রাজস্ব আদায় বাড়বে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আয়কর আইনে ৩৪টি ধারায় উৎসে কর কর্তন ও ১৯টি ধারায় উৎসে কর সংগ্রহ করার বিধান রয়েছে। এই ৫৩টি ধারার অধীনে উৎসে কর কর্তন ও সংগ্রহ ম্যানুয়ালি মনিটরিং করা সময়সাপেক্ষ। উৎসে কর কেটে প্রতিটি উৎসে কর কর্তন কর্তৃপক্ষকে দুটি অর্ধবার্ষিক রিটার্ন এবং ২৪টি মাসিক বিবরণীসহ মোট ২৬টি প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়। এ ছাড়া নির্ধারিত হারে কর কর্তন, সঠিক কোড ও যথাসময়ে উৎসে কর জমাদান উৎসে কর কর্তন কর্তৃপক্ষের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। নতুন উদ্ভাবিত এ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা এ ক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা জোরদারে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এনবিআর সংশ্লিষ্টরা জানান, এ অটোমেশনের ফলে উৎসে কর খাতে বিপুল পরিমাণ নথি ও এর সঙ্গে যুক্ত চালান জমাদানের কষ্ট এবং বিভিন্ন গাণিতিক হিসাব পরিগণনায় বিভ্রান্তি দূর হবে। এ ব্যবস্থায় উৎসে কর কর্তনকারী কর্তৃপক্ষ লগইন করে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন ও এ চালান সিস্টেমের মাধ্যমেই কর পরিশোধ করতে পারবেন। ফলে আয়কর কর্তৃপক্ষ সহজেই মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।
২০২০ সালের মে মাসে ই-টিডিএস সিস্টেমের কাজ শুরু হয়। গত ১ ডিসেম্বর ই-টিডিএস সিস্টেমের টেস্ট রান কার্যক্রম ও ই-টিডিএস ল্যাব উদ্বোধন হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বড় করদাতা ইউনিট ও কর অঞ্চল-১, ২ ও ৬-এ এর পাইলটিং করা হয়। সবগুলো ধাপ পেরিয়ে আজ এই ব্যবস্থা চালু হলো।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
১ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৩ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে