জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সরকারের পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮ কোটি টাকা। টাকা ছাপিয়ে নেওয়া এই বিপুল পরিমাণ ঋণ এখন সাধারণ মানুষের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, এই অনিয়ন্ত্রিত ঋণের খেসারত হলো দেশে আজকের ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতি।
এমন পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকও সরকারকে আপাতত টাকা ছাপিয়ে আর ঋণ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উল্টো ব্যাংক খাত থেকে নতুন ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ কমিয়ে আনার পাশাপাশি আগের ঋণ পরিশোধের পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। এই বাস্তবতায় সরকার এখন ধার করে ঋণ শোধের নীতি বেছে নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক খাত থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নতুন ঋণ গ্রহণ করেনি। তবে চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আয়ের ঘাটতিতে প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহে সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ধার করার প্রবণতা বাড়িয়েছে।
গত চার মাসে সরকার বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ৫৬ হাজার ২২৯ কোটি টাকা ধার বা ঋণ করেছে। সেই অর্থ থেকে ৩৯ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে শোধ দিয়েছে সরকার।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেওয়া পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ জন্য সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করছে। যার অর্থায়ন হয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৫১৪ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের জুন শেষে ছিল ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮ কোটি। তবে অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। যা গত জুন পর্যন্ত ছিল ৩ লাখ ১৮ হাজার ৪৪১ কোটি। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সরকারের ব্যাংক খাতে ঋণের নিট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। যা গত বছরের জুন শেষে ছিল ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা।
চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সরকারের পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮ কোটি টাকা। টাকা ছাপিয়ে নেওয়া এই বিপুল পরিমাণ ঋণ এখন সাধারণ মানুষের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, এই অনিয়ন্ত্রিত ঋণের খেসারত হলো দেশে আজকের ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতি।
এমন পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকও সরকারকে আপাতত টাকা ছাপিয়ে আর ঋণ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উল্টো ব্যাংক খাত থেকে নতুন ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ কমিয়ে আনার পাশাপাশি আগের ঋণ পরিশোধের পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। এই বাস্তবতায় সরকার এখন ধার করে ঋণ শোধের নীতি বেছে নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক খাত থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নতুন ঋণ গ্রহণ করেনি। তবে চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আয়ের ঘাটতিতে প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহে সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ধার করার প্রবণতা বাড়িয়েছে।
গত চার মাসে সরকার বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ৫৬ হাজার ২২৯ কোটি টাকা ধার বা ঋণ করেছে। সেই অর্থ থেকে ৩৯ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে শোধ দিয়েছে সরকার।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেওয়া পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ জন্য সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করছে। যার অর্থায়ন হয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৫১৪ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের জুন শেষে ছিল ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮ কোটি। তবে অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। যা গত জুন পর্যন্ত ছিল ৩ লাখ ১৮ হাজার ৪৪১ কোটি। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সরকারের ব্যাংক খাতে ঋণের নিট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। যা গত বছরের জুন শেষে ছিল ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা।
ভারত থেকে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি আধা সেদ্ধ চাল কিনছে সরকার। ভেলপুর পট্টভি এগ্রো ফুডস ৪৭৭ মার্কিন ডলারে এই চাল বিক্রি করবে। বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অ
৫ ঘণ্টা আগেনিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনে বিলম্ব হওয়ায় পাকিস্তান সুদানে ২ কোটি ৫ লাখ ডলারের সিগারেট রপ্তানি করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর সেই সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশ এক মাসের মধ্যে সুদানে সমপরিমাণ মূল্যের সিগারেট রপ্তানি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে আদানি গ্রুপকে আরও ২ হাজার কোটি টাকার বেশি (১৭৩ মিলিয়ন ডলার) দিয়েছে বাংলাদেশ। বিষয়টির সঙ্গে সম্পর্কিত সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এই তথ্য জানিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) সম্প্রতি কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে দুটি নতুন শাখা উদ্বোধন করেছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দাদের সর্বোত্তম ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে এই দুটি শাখা চালু করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে