নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন ফসলের উন্নত ও প্রতিকূলতা সহনশীল জাত উদ্ভাবনে টিস্যুকালচার প্রযুক্তির সম্প্রসারণে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। এর জন্য টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরিসহ বেশ কয়েকটি হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপনের নতুন প্রকল্প নিচ্ছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা।
কৃষি মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের প্রেক্ষাপটে রোগমুক্ত, দ্রুত বর্ধনশীল উন্নত জাতের ফসল উৎপাদনে টিস্যুকালচার প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে উন্নত জাতের ফসলের একটিমাত্র কোষ ব্যবহার করে ল্যাবরেটরিতে উন্নত জাতের ফসলের চারা উৎপাদন সম্ভব। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে চারা পর্যায়েই ফসলকে রোগ প্রতিরোধী, দ্রুত বর্ধনশীল এবং কম সময়ে উৎপাদনশীল হিসেবে তৈরি করা সম্ভব। ফসলের উন্নত ও বিভিন্ন ধরনের প্রতিকূলতা সহনশীল জাত উদ্ভাবনে এই প্রযুক্তির ল্যাবরেটরি স্থাপন অত্যন্ত জরুরি।
নতুন এই প্রকল্প সম্প্রতি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ‘টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩৯৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এর আওতায় সাতটি হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন করা হবে। এর মধ্যে ভোলার চরফ্যাশন ও কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরিসহ দুটি নতুন হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন করা হবে।
ঢাকা, বান্দরবান, টাঙ্গাইলের বিদ্যমান তিনটি হর্টিকালচার সেন্টারে টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মাদারীপুরে একটি টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি ও গোপালগঞ্জে একটি হর্টিকালচার সেন্টার আধুনিকায়ন করা হবে। ফলে ফসলের বাণিজ্যিক চাষাবাদের জন্য টিস্যুকালচার পদ্ধতিতে কমপক্ষে ১০ লাখ কলম বা চারা উৎপাদন করা হবে। ২৫০ ব্যাচ কৃষক, গার্ডেনার বা মালিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
বিভিন্ন ফসলের উন্নত ও প্রতিকূলতা সহনশীল জাত উদ্ভাবনে টিস্যুকালচার প্রযুক্তির সম্প্রসারণে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। এর জন্য টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরিসহ বেশ কয়েকটি হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপনের নতুন প্রকল্প নিচ্ছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা।
কৃষি মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের প্রেক্ষাপটে রোগমুক্ত, দ্রুত বর্ধনশীল উন্নত জাতের ফসল উৎপাদনে টিস্যুকালচার প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে উন্নত জাতের ফসলের একটিমাত্র কোষ ব্যবহার করে ল্যাবরেটরিতে উন্নত জাতের ফসলের চারা উৎপাদন সম্ভব। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে চারা পর্যায়েই ফসলকে রোগ প্রতিরোধী, দ্রুত বর্ধনশীল এবং কম সময়ে উৎপাদনশীল হিসেবে তৈরি করা সম্ভব। ফসলের উন্নত ও বিভিন্ন ধরনের প্রতিকূলতা সহনশীল জাত উদ্ভাবনে এই প্রযুক্তির ল্যাবরেটরি স্থাপন অত্যন্ত জরুরি।
নতুন এই প্রকল্প সম্প্রতি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ‘টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩৯৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এর আওতায় সাতটি হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন করা হবে। এর মধ্যে ভোলার চরফ্যাশন ও কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরিসহ দুটি নতুন হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন করা হবে।
ঢাকা, বান্দরবান, টাঙ্গাইলের বিদ্যমান তিনটি হর্টিকালচার সেন্টারে টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মাদারীপুরে একটি টিস্যুকালচার ল্যাবরেটরি ও গোপালগঞ্জে একটি হর্টিকালচার সেন্টার আধুনিকায়ন করা হবে। ফলে ফসলের বাণিজ্যিক চাষাবাদের জন্য টিস্যুকালচার পদ্ধতিতে কমপক্ষে ১০ লাখ কলম বা চারা উৎপাদন করা হবে। ২৫০ ব্যাচ কৃষক, গার্ডেনার বা মালিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে