নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে যেসব পণ্যের প্রয়োজন হয়, সেগুলোর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। কেউ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ রোববার বিকেলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয়ের জরুরি সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এসব কথা বলেন।
আজ বিকেল ৫টার দিকে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রমজান আসছে। সর্বশেষ পরিস্থিতি দেখা হয়েছে। কোনো পণ্যের সংকট নেই। চিন্তার কোনো কারণ নেই। সংকটের কোনো কারণ নেই। কিছু মহল চেষ্টা করে কীভাবে সিচুয়েশনকে ডিস্টাবলাইজ করা যায়। যেখানে মার্কেট ইকোনমি অপারেট করছে, সেখানে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, যেভাবে প্রাইস লেভেলকে ধরে রাখা যায়, সেই কাজগুলোই সরকার করছে। দরকার হলে অনেক কঠোর পদক্ষেপের দিকে যাওয়া হবে। দরকার হলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের দিকে যাব, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
এখনো শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি—এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না, এখনো হয়নি।’ তাহলে জরুরি বৈঠকের কারণ কী—সাংবাদিকেরা এমন পাল্টা প্রশ্ন করলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পরে ন্যাচারালি সবাই তো বলছে কী করছেন, কী করলেন?’
আপনাদের টার্গেট কি শুধু রমজান—এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু রমজান না, রমজান নিয়ে চিন্তা তো আছে মানুষের মধ্যে। সেই জন্য।’
চালের দাম বাড়ানোর পর সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে, এটি জানানোর পর অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি। আলোচনা করছি, দেখছি। দেখেন আপনারা। ইতিমধ্যে দাম কমেছে।’
ব্যবসায়ীরা এখন ট্রাক নিয়ে খেত থেকে আলু তুলছেন। তাঁদের লাভ হচ্ছে। বাজারে মনোপলি হচ্ছে, সেখানে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন—এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অ্যাকশনে তো যাচ্ছি।’
জিনিসপত্রের দাম কত দিনের মধ্যে কমবে—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সেভাবে এটা কখনোই বলা সম্ভব নয়।’
আমদানিকে প্রাধান্য দেবেন কি না—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দরকার হলে আমদানি করতে হবে, এখনো তো এ রকম কিছু হয় নাই।’
এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এই বসাটা একটি সদিচ্ছার প্রকাশ। আপনাদের আমাদের সকলকেই মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা সরকারের একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার—এই দেশের মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা এবং যাতে সহজলভ্য হয়—সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারসাজিতে কিছু কিছু জিনিস ব্যত্যয় ঘটেছে, সেই ব্যত্যয় যাতে আর না ঘটে, সে ব্যাপারে যাতে পদক্ষেপ আমরা নিতে পারি, কী কী পদক্ষেপ নিতে পারে, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।’
আব্দুর রহমান বলেন, ‘মোদ্দাকথা হলো, এই বাজারে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির শর্টেজ নেই। কিন্তু কিছু মধ্যস্বত্বভোগী আছে, কিছু মতলববাজ, যারা কারসাজি করে, তারা আছে। সেই শ্রেণির কৃত্রিম একটি সংকটের কারণে আমরা মাঝেমধ্যে এই ধরনের একটি বিপদে পড়ি। সুতরাং, আপনারা আজ থেকে আশ্বস্ত হতে পারেন যে সমস্ত মেজার্স আমরা কঠিনভাবে নেব ইনশা আল্লাহ। আমরা আশা করি, শিগগিরই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।’
কারা বাজার ম্যানিপুলেট করছে, তাদের শনাক্ত করা গেছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুর রহমান বলেন, ‘বের অবশ্যই করছি। সেই পূর্ণাঙ্গ বের করার ব্যাপারটি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আমরা সেই ব্যাপারে আলোচনা করছি। চিহ্নিত করাটা যখন সুনির্দিষ্ট করা যাবে, তখন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, লাইসেন্স বাতিল করা হবে, তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ছাড়পত্র বন্ধ করা হবে।’
কিসের ভিত্তিতে আপনারা বলছেন, রমজানের পণ্যের সংকট নেই—এমন প্রশ্নের উত্তরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ‘সমস্ত পরিসংখ্যান আছে, কোনো কিছুতে শর্টেজ নেই। ট্যাকটিক্যাল রিজনে সেই পরিসংখ্যানের বিস্তারিত আপনাদের (সাংবাদিক) দিতে চাই না। অনুমাননির্ভর এক জিনিস, সন্দেহ করা এক জিনিস, সন্দেহের তালিকা এক জিনিস, সেটিকে সুস্পষ্ট করা আরেক জিনিস। সেই সুস্পষ্টকরণ সম্পন্ন হলেই চিহ্নিত করা যাবে, কারা এর সঙ্গে জড়িত। এ জন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে।’
ডলার-সংকট নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘রজমানের যেসব পণ্য আমদানি করি, গত বছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আটটি প্রোডাক্টের যত এলসি হয়েছিল, এবার তার থেকে ১০-১৫ শতাংশ বেশি এলসি হয়েছে। এলসি ওপেন করার সমস্যা ঠিক নয়। পণ্যগুলো সময়মতো দেশে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করছি। কোনো মধ্যস্বত্বভোগীরা সমস্যা না করলে দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। পণ্যের কোনো ঘাটতি হবে না।’
রিজার্ভ বাড়াতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘করছি তো আমরা। আপনারা দেখছেন আমাদের যারা ডেভেলপমেন্ট পার্টনার্স, তাদের সঙ্গে মাল্টিকারেন্সি অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করছি। শুধু ডলার দিয়ে তো আমরা করছি না।’
বেসরকারি খাত সংকটের মধ্যে আছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা কি চলতে পারছে, আপনি কী মনে করেন—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রাইভেট সেক্টর তো প্রাইভেট সেক্টর। সরকার প্রণোদনা ছাড়া আর মাল্টিপুল অ্যাপ্রোচেস এটা ছাড়া তো অন্য কিছু করা যায় না। তবে ব্রড সেক্টরগুলো তো আন্ডার কন্ট্রোলড আছে।’
আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে যেসব পণ্যের প্রয়োজন হয়, সেগুলোর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। কেউ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ রোববার বিকেলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয়ের জরুরি সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এসব কথা বলেন।
আজ বিকেল ৫টার দিকে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রমজান আসছে। সর্বশেষ পরিস্থিতি দেখা হয়েছে। কোনো পণ্যের সংকট নেই। চিন্তার কোনো কারণ নেই। সংকটের কোনো কারণ নেই। কিছু মহল চেষ্টা করে কীভাবে সিচুয়েশনকে ডিস্টাবলাইজ করা যায়। যেখানে মার্কেট ইকোনমি অপারেট করছে, সেখানে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, যেভাবে প্রাইস লেভেলকে ধরে রাখা যায়, সেই কাজগুলোই সরকার করছে। দরকার হলে অনেক কঠোর পদক্ষেপের দিকে যাওয়া হবে। দরকার হলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের দিকে যাব, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
এখনো শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি—এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না, এখনো হয়নি।’ তাহলে জরুরি বৈঠকের কারণ কী—সাংবাদিকেরা এমন পাল্টা প্রশ্ন করলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পরে ন্যাচারালি সবাই তো বলছে কী করছেন, কী করলেন?’
আপনাদের টার্গেট কি শুধু রমজান—এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু রমজান না, রমজান নিয়ে চিন্তা তো আছে মানুষের মধ্যে। সেই জন্য।’
চালের দাম বাড়ানোর পর সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে, এটি জানানোর পর অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি। আলোচনা করছি, দেখছি। দেখেন আপনারা। ইতিমধ্যে দাম কমেছে।’
ব্যবসায়ীরা এখন ট্রাক নিয়ে খেত থেকে আলু তুলছেন। তাঁদের লাভ হচ্ছে। বাজারে মনোপলি হচ্ছে, সেখানে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন—এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অ্যাকশনে তো যাচ্ছি।’
জিনিসপত্রের দাম কত দিনের মধ্যে কমবে—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সেভাবে এটা কখনোই বলা সম্ভব নয়।’
আমদানিকে প্রাধান্য দেবেন কি না—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দরকার হলে আমদানি করতে হবে, এখনো তো এ রকম কিছু হয় নাই।’
এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এই বসাটা একটি সদিচ্ছার প্রকাশ। আপনাদের আমাদের সকলকেই মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা সরকারের একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার—এই দেশের মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা এবং যাতে সহজলভ্য হয়—সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারসাজিতে কিছু কিছু জিনিস ব্যত্যয় ঘটেছে, সেই ব্যত্যয় যাতে আর না ঘটে, সে ব্যাপারে যাতে পদক্ষেপ আমরা নিতে পারি, কী কী পদক্ষেপ নিতে পারে, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।’
আব্দুর রহমান বলেন, ‘মোদ্দাকথা হলো, এই বাজারে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির শর্টেজ নেই। কিন্তু কিছু মধ্যস্বত্বভোগী আছে, কিছু মতলববাজ, যারা কারসাজি করে, তারা আছে। সেই শ্রেণির কৃত্রিম একটি সংকটের কারণে আমরা মাঝেমধ্যে এই ধরনের একটি বিপদে পড়ি। সুতরাং, আপনারা আজ থেকে আশ্বস্ত হতে পারেন যে সমস্ত মেজার্স আমরা কঠিনভাবে নেব ইনশা আল্লাহ। আমরা আশা করি, শিগগিরই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।’
কারা বাজার ম্যানিপুলেট করছে, তাদের শনাক্ত করা গেছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুর রহমান বলেন, ‘বের অবশ্যই করছি। সেই পূর্ণাঙ্গ বের করার ব্যাপারটি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আমরা সেই ব্যাপারে আলোচনা করছি। চিহ্নিত করাটা যখন সুনির্দিষ্ট করা যাবে, তখন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, লাইসেন্স বাতিল করা হবে, তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ছাড়পত্র বন্ধ করা হবে।’
কিসের ভিত্তিতে আপনারা বলছেন, রমজানের পণ্যের সংকট নেই—এমন প্রশ্নের উত্তরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ‘সমস্ত পরিসংখ্যান আছে, কোনো কিছুতে শর্টেজ নেই। ট্যাকটিক্যাল রিজনে সেই পরিসংখ্যানের বিস্তারিত আপনাদের (সাংবাদিক) দিতে চাই না। অনুমাননির্ভর এক জিনিস, সন্দেহ করা এক জিনিস, সন্দেহের তালিকা এক জিনিস, সেটিকে সুস্পষ্ট করা আরেক জিনিস। সেই সুস্পষ্টকরণ সম্পন্ন হলেই চিহ্নিত করা যাবে, কারা এর সঙ্গে জড়িত। এ জন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে।’
ডলার-সংকট নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘রজমানের যেসব পণ্য আমদানি করি, গত বছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আটটি প্রোডাক্টের যত এলসি হয়েছিল, এবার তার থেকে ১০-১৫ শতাংশ বেশি এলসি হয়েছে। এলসি ওপেন করার সমস্যা ঠিক নয়। পণ্যগুলো সময়মতো দেশে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করছি। কোনো মধ্যস্বত্বভোগীরা সমস্যা না করলে দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। পণ্যের কোনো ঘাটতি হবে না।’
রিজার্ভ বাড়াতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘করছি তো আমরা। আপনারা দেখছেন আমাদের যারা ডেভেলপমেন্ট পার্টনার্স, তাদের সঙ্গে মাল্টিকারেন্সি অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করছি। শুধু ডলার দিয়ে তো আমরা করছি না।’
বেসরকারি খাত সংকটের মধ্যে আছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা কি চলতে পারছে, আপনি কী মনে করেন—এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রাইভেট সেক্টর তো প্রাইভেট সেক্টর। সরকার প্রণোদনা ছাড়া আর মাল্টিপুল অ্যাপ্রোচেস এটা ছাড়া তো অন্য কিছু করা যায় না। তবে ব্রড সেক্টরগুলো তো আন্ডার কন্ট্রোলড আছে।’
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৩২ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে