জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের ঋণ পরিশোধের চেয়ে আদালতের দিকে ঝোঁক বাড়ছে। মূলত আদালতের দীর্ঘসূত্রতার সুবিধা নিতে অধিকাংশ খেলাপি স্বেচ্ছায় ঋণ পরিশোধ করা থেকে বিরত থাকছেন। আর ঋণ আদায়ের বিকল্প না পেয়ে ব্যাংক অর্থঋণ আদালতে মামলা করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে অর্থঋণ আদালতে মামলার সংখ্যা বাড়ছে। মামলার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আদালতে আটকে থাকা অর্থের পরিমাণ।
গত এক বছরে মামলা বেড়েছে ৩ হাজার ১৭১টি। একই সময়ে আটকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার আদালতে মামলা নিষ্পত্তির জন্য উদ্যোগের কথা জানিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির উল্টোটা ঘটায় ব্যাংক খাতের ওপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের (২০২৩) জুন মাস শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ৫৪০টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে আছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৭০ কোটি টাকা। ঠিক এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২২ সালের জুন শেষে ৬৯ হাজার ৩৬৯টি মামলায় বিভিন্ন ব্যাংকের ঝুলে থাকা অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৩ হাজার ১৭১টি। একই সময়ে আটকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা।
একইভাবে গত বছরের ডিসেম্বর শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ১৮৯টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে বিচারাধীন মামলা বেড়েছে ৩৭১টি। এসব মামলার বিপরীতে নতুন করে ১১ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা আটকা পড়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘অর্থঋণ আদালতে মামলা বৃদ্ধি বা হ্রাস বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে না। এটা সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল। ব্যাংক ঋণ আদায় করতে না পারলে আদালতের শরণাপন্ন হয়। তবে ঋণগ্রহীতা যদি স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ঋণ শোধ না করে থাকে তবে ব্যাংক তো মামলা ছাড়া আর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে না। তবে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হলে ব্যাংক খাতের জন্য ভালো হতো।’
জানা গেছে, বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে ৪৪ হাজার ৬০৫টি মামলার বিপরীতে আটকে আছে ৯৫ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা, মাত্র ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ১১ হাজার ১৬৬টি মামলায় ঝুলছে ৭৫ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা, বিদেশি ব্যাংকে ৮ হাজার ৫২২টি মামলায় আটকে আছে ৩ হাজার ৯১৯ কোটি টাকা এবং বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে ৪ হাজার ৯৩৩টি মামলায় আটকে আছে ২ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পাওয়া সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন শেষে অর্থঋণ আদালতে বিভিন্ন ব্যাংকের করা মামলার স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৮ হাজার ৪২৮টি। এর বিপরীতে দেশের বিভিন্ন ঋণখেলাপি থেকে ব্যাংকগুলোর পাওনা টাকার পরিমাণ ২ লাখ ৭০ হাজার ৪৮৯ কোটি। আলোচ্য সময়ে মোট আদায় হওয়া টাকার পরিমাণ মাত্র ২৩ হাজার ৩২৯ কোটি টাকা। কিন্তু ছয় মাস আগে ২০২২ সাল শেষে মামলার স্থিতি ছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৩৪৮টি। এর বিপরীতে পাওনা টাকার পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৪৯ হাজার ১৮৪ কোটি।
সে সময় মোট আদায়ের পরিমাণ ছিল ২১ হাজার ৮৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে নতুন করে মামলা বেড়েছে ৬ হাজার ৮০টি, দাবীকৃত টাকার পরিমাণ বেড়েছে ২১ হাজার ৩০৫ কোটি এবং তার বিপরীতে আদায় বেড়েছে মাত্র ২ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা।
দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বারবার ঋণখেলাপিদের সুযোগ দেওয়ায় যাঁরা নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করতেন তাঁরাও এখন নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে বেসরকারি ব্যাংকগুলোতেও মন্দ ঋণ বেড়ে যাচ্ছে। ঋণ আদায়ের জন্য শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলা করতে হচ্ছে। এতে একদিকে ব্যাংকের মামলা পরিচালনায় ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে সময়মতো মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় ব্যাংকের টাকা আটকে যাচ্ছে। ফলে কমে যাচ্ছে ব্যাংকের ঋণ বিতরণের সক্ষমতা।
অর্থঋণ আদালতের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কিছু ব্যাংক মামলা করার পর আর কোনো খোঁজখবর রাখে না। বাদী ও আসামি উপস্থিত না থাকায় বছরের পর বছর ঘুরতে থাকে মামলা। পরিবর্তন হতেই থাকে শুনানির তারিখ। ২০ বছর ধরে মামলার খবর না রাখার নজিরও পাওয়া গেছে এ বছর। এমন কাজ করেছে একাধিক বেসরকারি ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক।
ব্যাংকারদের মতে, গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা যাচাই-বাছাই করে ঋণ দেয় বেসরকারি ব্যাংক। ফলে তাদের ঋণ আদায়ের হার বেশি। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে সেটা কম দেখা যায়। কারণ সরকারি ব্যাংকগুলোতে অনেক সময় ঋণ দেওয়া-নেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো হয়।
ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের ঋণ পরিশোধের চেয়ে আদালতের দিকে ঝোঁক বাড়ছে। মূলত আদালতের দীর্ঘসূত্রতার সুবিধা নিতে অধিকাংশ খেলাপি স্বেচ্ছায় ঋণ পরিশোধ করা থেকে বিরত থাকছেন। আর ঋণ আদায়ের বিকল্প না পেয়ে ব্যাংক অর্থঋণ আদালতে মামলা করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে অর্থঋণ আদালতে মামলার সংখ্যা বাড়ছে। মামলার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আদালতে আটকে থাকা অর্থের পরিমাণ।
গত এক বছরে মামলা বেড়েছে ৩ হাজার ১৭১টি। একই সময়ে আটকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার আদালতে মামলা নিষ্পত্তির জন্য উদ্যোগের কথা জানিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির উল্টোটা ঘটায় ব্যাংক খাতের ওপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের (২০২৩) জুন মাস শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ৫৪০টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে আছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৭০ কোটি টাকা। ঠিক এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২২ সালের জুন শেষে ৬৯ হাজার ৩৬৯টি মামলায় বিভিন্ন ব্যাংকের ঝুলে থাকা অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৩ হাজার ১৭১টি। একই সময়ে আটকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা।
একইভাবে গত বছরের ডিসেম্বর শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ১৮৯টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে বিচারাধীন মামলা বেড়েছে ৩৭১টি। এসব মামলার বিপরীতে নতুন করে ১১ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা আটকা পড়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘অর্থঋণ আদালতে মামলা বৃদ্ধি বা হ্রাস বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে না। এটা সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল। ব্যাংক ঋণ আদায় করতে না পারলে আদালতের শরণাপন্ন হয়। তবে ঋণগ্রহীতা যদি স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ঋণ শোধ না করে থাকে তবে ব্যাংক তো মামলা ছাড়া আর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে না। তবে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হলে ব্যাংক খাতের জন্য ভালো হতো।’
জানা গেছে, বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে ৪৪ হাজার ৬০৫টি মামলার বিপরীতে আটকে আছে ৯৫ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা, মাত্র ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ১১ হাজার ১৬৬টি মামলায় ঝুলছে ৭৫ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা, বিদেশি ব্যাংকে ৮ হাজার ৫২২টি মামলায় আটকে আছে ৩ হাজার ৯১৯ কোটি টাকা এবং বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে ৪ হাজার ৯৩৩টি মামলায় আটকে আছে ২ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পাওয়া সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন শেষে অর্থঋণ আদালতে বিভিন্ন ব্যাংকের করা মামলার স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৮ হাজার ৪২৮টি। এর বিপরীতে দেশের বিভিন্ন ঋণখেলাপি থেকে ব্যাংকগুলোর পাওনা টাকার পরিমাণ ২ লাখ ৭০ হাজার ৪৮৯ কোটি। আলোচ্য সময়ে মোট আদায় হওয়া টাকার পরিমাণ মাত্র ২৩ হাজার ৩২৯ কোটি টাকা। কিন্তু ছয় মাস আগে ২০২২ সাল শেষে মামলার স্থিতি ছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৩৪৮টি। এর বিপরীতে পাওনা টাকার পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৪৯ হাজার ১৮৪ কোটি।
সে সময় মোট আদায়ের পরিমাণ ছিল ২১ হাজার ৮৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে নতুন করে মামলা বেড়েছে ৬ হাজার ৮০টি, দাবীকৃত টাকার পরিমাণ বেড়েছে ২১ হাজার ৩০৫ কোটি এবং তার বিপরীতে আদায় বেড়েছে মাত্র ২ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা।
দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বারবার ঋণখেলাপিদের সুযোগ দেওয়ায় যাঁরা নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করতেন তাঁরাও এখন নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে বেসরকারি ব্যাংকগুলোতেও মন্দ ঋণ বেড়ে যাচ্ছে। ঋণ আদায়ের জন্য শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলা করতে হচ্ছে। এতে একদিকে ব্যাংকের মামলা পরিচালনায় ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে সময়মতো মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় ব্যাংকের টাকা আটকে যাচ্ছে। ফলে কমে যাচ্ছে ব্যাংকের ঋণ বিতরণের সক্ষমতা।
অর্থঋণ আদালতের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কিছু ব্যাংক মামলা করার পর আর কোনো খোঁজখবর রাখে না। বাদী ও আসামি উপস্থিত না থাকায় বছরের পর বছর ঘুরতে থাকে মামলা। পরিবর্তন হতেই থাকে শুনানির তারিখ। ২০ বছর ধরে মামলার খবর না রাখার নজিরও পাওয়া গেছে এ বছর। এমন কাজ করেছে একাধিক বেসরকারি ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক।
ব্যাংকারদের মতে, গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা যাচাই-বাছাই করে ঋণ দেয় বেসরকারি ব্যাংক। ফলে তাদের ঋণ আদায়ের হার বেশি। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে সেটা কম দেখা যায়। কারণ সরকারি ব্যাংকগুলোতে অনেক সময় ঋণ দেওয়া-নেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে