অনলাইন ডেস্ক
দাম বাড়ার কারণে মার্কিন কোম্পানি পেপসিকোর কোনো পণ্য বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়েছে ফ্রান্সের খুচরা ও পাইকারি চেইন শপ ক্যারেফোর। পেপসিকোর এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে পেপসি, লে ক্রিস্প ও সেভেন আপ। দ্য বিজনেস টাইমস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ফরাসি খুচরা বিক্রেতা কোম্পানিটির এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কারণে আমরা এখন আর পেপসিকোর কোনো পণ্য বিক্রি করছি না। আজ বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) থেকে ক্রেতাদের জন্য দোকানগুলোর তাকে এ সংবলিত নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হবে।
তবে ফরাসি কোম্পানিটির এমন পদক্ষেপে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি পেপসিকো কর্তৃপক্ষ।
মার্কিন কোম্পানি পেপসিকো গত অক্টোবরে টানা তৃতীয়বারের মতো পণ্যের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনার কথা জানায়। একই সঙ্গে কোম্পানির লাভ বাড়ারও পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
২০২৩ সালজুড়ে জার্মানি ও বেলজিয়ামসহ বেশ কয়েকটি দেশে খুচরা বিক্রেতারা অনেক ভোগ্যপণ্য কোম্পানি থেকে পণ্যের অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দেয়।
তবে ক্যারেফোরের তাকে পেপসিকোর যেসব পণ্য এরই মধ্যে রয়েছে সেগুলোও সরিয়ে নেওয়া হবে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে মুখপাত্র জানিয়েছেন, যেসব পণ্য এখনো তাকে রয়েছে তা কেনা থেকে ক্রেতারা বিরত রাখতে পারবেন না।
স্থানীয় গণমাধ্যমে চেইন শপটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এখানে পেপসিকোর পণ্য আর বিক্রি হয় না এমন বার্তা শুধু ফ্রান্সের দোকানগুলোতেই লেখা থাকবে।
দামের বিষয়ে বড় ভোক্তা পণ্য ও খাদ্য কোম্পানিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ক্যারেফোর অন্যতম সক্রিয় খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে গত বছর জার্মানি এবং বেলজিয়ামসহ বেশ কয়েকটি দেশে খুচরা বিক্রেতারা ঘোষণা করেছে, তাঁরা মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভোগ্যপণ্য সংস্থাগুলোর অর্ডার বন্ধ করেছে; মুদ্রাস্ফীতির কারণে বিশ্ব বাজারে দরকষাকষির এই কৌশল ব্যাপক ব্যবহৃত হচ্ছে।
দাম বাড়ার কারণে মার্কিন কোম্পানি পেপসিকোর কোনো পণ্য বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়েছে ফ্রান্সের খুচরা ও পাইকারি চেইন শপ ক্যারেফোর। পেপসিকোর এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে পেপসি, লে ক্রিস্প ও সেভেন আপ। দ্য বিজনেস টাইমস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ফরাসি খুচরা বিক্রেতা কোম্পানিটির এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কারণে আমরা এখন আর পেপসিকোর কোনো পণ্য বিক্রি করছি না। আজ বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) থেকে ক্রেতাদের জন্য দোকানগুলোর তাকে এ সংবলিত নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হবে।
তবে ফরাসি কোম্পানিটির এমন পদক্ষেপে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি পেপসিকো কর্তৃপক্ষ।
মার্কিন কোম্পানি পেপসিকো গত অক্টোবরে টানা তৃতীয়বারের মতো পণ্যের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনার কথা জানায়। একই সঙ্গে কোম্পানির লাভ বাড়ারও পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
২০২৩ সালজুড়ে জার্মানি ও বেলজিয়ামসহ বেশ কয়েকটি দেশে খুচরা বিক্রেতারা অনেক ভোগ্যপণ্য কোম্পানি থেকে পণ্যের অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দেয়।
তবে ক্যারেফোরের তাকে পেপসিকোর যেসব পণ্য এরই মধ্যে রয়েছে সেগুলোও সরিয়ে নেওয়া হবে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে মুখপাত্র জানিয়েছেন, যেসব পণ্য এখনো তাকে রয়েছে তা কেনা থেকে ক্রেতারা বিরত রাখতে পারবেন না।
স্থানীয় গণমাধ্যমে চেইন শপটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এখানে পেপসিকোর পণ্য আর বিক্রি হয় না এমন বার্তা শুধু ফ্রান্সের দোকানগুলোতেই লেখা থাকবে।
দামের বিষয়ে বড় ভোক্তা পণ্য ও খাদ্য কোম্পানিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ক্যারেফোর অন্যতম সক্রিয় খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে গত বছর জার্মানি এবং বেলজিয়ামসহ বেশ কয়েকটি দেশে খুচরা বিক্রেতারা ঘোষণা করেছে, তাঁরা মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভোগ্যপণ্য সংস্থাগুলোর অর্ডার বন্ধ করেছে; মুদ্রাস্ফীতির কারণে বিশ্ব বাজারে দরকষাকষির এই কৌশল ব্যাপক ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৪৪ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৩ ঘণ্টা আগে