নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইবার হামলার ভয়ে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট বন্ধ রাখা হয়েছিল। গত শুক্রবার ভোর ৪টা থেকে গতকাল শনিবার রাত পর্যন্ত ডিএসই কর্তৃপক্ষ সব সিস্টেম ও ওয়েবসাইট বন্ধ রাখে। তবে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিস্টেম বন্ধ থাকলেও ওয়েবসাইট খোলা ছিল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, সাইবার হামলার আশঙ্কা ছিল। প্রযুক্তিগতভাবে যথেষ্ট নিরাপদ হলেও ওপরের নির্দেশনা থাকায় সতর্কতার অংশ হিসেবে সিস্টেম ও ওয়েবসাইট বন্ধ রাখা হয়।
এ বিষয়ে ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাত্তিক আহমেদ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমরা সতর্কতার জন্য বন্ধ রেখেছিলাম, যাতে কোনো ধরনের অঘটন না ঘটে। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বন্ধ রেখেছি।’
এক প্রশ্নের উত্তরে কোনো ধরনের প্রত্যক্ষ হুমকি ছিল না বলে জানান সাত্তিক আহমেদ শাহ। তিনি বলেন, ‘আমাদের যে ধরনের ম্যালওয়্যার নেওয়া আছে, তাতে হামলার আশঙ্কা থাকলেই সতর্কবার্তা চলে আসে। তবে এটা অন্য রকম হুমকি ছিল। সে জন্য আমাদেরকে যেভাবে বলা হয়েছে, সেই অনুযায়ী আমরা বন্ধ রেখেছিলাম।’
এদিকে, ডিএসইর ওয়েবসাইট বন্ধ থাকলেও চালু ছিল সিএসইর ওয়েবসাইট। তবে দুটি এক্সচেঞ্জেরই সিস্টেম বন্ধ ছিল বলে জানান সিএসইর এমডি এম সাইফুর রহমান মজুমদার। তিনি বলেন, সিএসইর ওয়েবসাইট চালু রয়েছে, বন্ধ হয়নি। অন্যান্য সিস্টেম বন্ধ আছে, তবে ওয়েবসাইট চালু আছে। আর ডিএসইর ওয়েবসাইটও বন্ধ আছে। সাইবার হামলার ঝুঁকি এড়ানোর জন্যই এটা করা হয়েছে।
ঝুঁকির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড একটা বিষয় আছে। উইন্ডোজের প্রোগ্রামগুলো সম্ভবত কাজ করছিল না। আমি পুরোপুরি নিশ্চিত নই, তবে এ রকম একটা বিষয় আছে।’
সাইবার হামলার ভয়ে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট বন্ধ রাখা হয়েছিল। গত শুক্রবার ভোর ৪টা থেকে গতকাল শনিবার রাত পর্যন্ত ডিএসই কর্তৃপক্ষ সব সিস্টেম ও ওয়েবসাইট বন্ধ রাখে। তবে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিস্টেম বন্ধ থাকলেও ওয়েবসাইট খোলা ছিল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, সাইবার হামলার আশঙ্কা ছিল। প্রযুক্তিগতভাবে যথেষ্ট নিরাপদ হলেও ওপরের নির্দেশনা থাকায় সতর্কতার অংশ হিসেবে সিস্টেম ও ওয়েবসাইট বন্ধ রাখা হয়।
এ বিষয়ে ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাত্তিক আহমেদ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমরা সতর্কতার জন্য বন্ধ রেখেছিলাম, যাতে কোনো ধরনের অঘটন না ঘটে। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বন্ধ রেখেছি।’
এক প্রশ্নের উত্তরে কোনো ধরনের প্রত্যক্ষ হুমকি ছিল না বলে জানান সাত্তিক আহমেদ শাহ। তিনি বলেন, ‘আমাদের যে ধরনের ম্যালওয়্যার নেওয়া আছে, তাতে হামলার আশঙ্কা থাকলেই সতর্কবার্তা চলে আসে। তবে এটা অন্য রকম হুমকি ছিল। সে জন্য আমাদেরকে যেভাবে বলা হয়েছে, সেই অনুযায়ী আমরা বন্ধ রেখেছিলাম।’
এদিকে, ডিএসইর ওয়েবসাইট বন্ধ থাকলেও চালু ছিল সিএসইর ওয়েবসাইট। তবে দুটি এক্সচেঞ্জেরই সিস্টেম বন্ধ ছিল বলে জানান সিএসইর এমডি এম সাইফুর রহমান মজুমদার। তিনি বলেন, সিএসইর ওয়েবসাইট চালু রয়েছে, বন্ধ হয়নি। অন্যান্য সিস্টেম বন্ধ আছে, তবে ওয়েবসাইট চালু আছে। আর ডিএসইর ওয়েবসাইটও বন্ধ আছে। সাইবার হামলার ঝুঁকি এড়ানোর জন্যই এটা করা হয়েছে।
ঝুঁকির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড একটা বিষয় আছে। উইন্ডোজের প্রোগ্রামগুলো সম্ভবত কাজ করছিল না। আমি পুরোপুরি নিশ্চিত নই, তবে এ রকম একটা বিষয় আছে।’
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
১০ ঘণ্টা আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
১ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
২ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
২ দিন আগে