বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুফল মিলেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। আর এই ডিজিটাল বাংলাদেশেরই অন্যতম সুফল হলো বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ।
১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনী ও আলোচনা সভার বিরতিতে সংবাদ মাধ্যমের কাছে এ কথা বলেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে গতকাল ১২ ডিসেম্বর ডাক ভবনে পালিত হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস। এই উপলক্ষ্যে ডাক বিভাগ একটি ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনীর আয়োজন করে। এ ছাড়া ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘একটি কৃষিভিত্তিক দেশ বাংলাদেশ, সেই দেশ এখন প্রযুক্তিতে অনেকের ঈর্ষার কারণ। ডিজিটালাইজেশনের বড় একটা ফল হলো হাতের মুঠোয় আমরা প্রায় ক্যাশলেস সোসাইটি পেয়েছি। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে আমরা এখন ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন, কেনাকাটা করতে পারছি। আর এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে আমাদের ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করে এই নগদ এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সার্ভিসে পরিণত হয়েছে।’
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হারুনুর রশীদ। এরপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ডিজিটালাইজেশন হয়েছে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। বিশেষ করে এমএফএসগুলো এ ক্ষেত্রে বিপ্লব করেছ। উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সেবা নগদ-এর কথা বলা যায়।’
আলোচনা সভার শেষে বক্তব্য দেন সভার সভাপতি এবং বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগাভাগি করেন এবং সকলের প্রতি আহবান জানান যে, প্রত্যেককে নিজের জায়গা থেকে আরও বেশি ডিজিটাল দুনিয়ার উপযুক্ত হয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে।
সভায় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার।
এর আগে ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনীতে ডাক বিভাগের আটটি ডিজিটাল সেবার স্টল রাখা হয়। যেখানে স্টলগুলোর মধ্যে ছিল ইএমটিএস ও পোস্টাল ক্যাশ কার্ড, অনলাইন ডাক জীবন বীমা ও সঞ্চয়পত্র, ডমেস্টিক মেইল মনিটরিং সফটওয়্যার, ফ্রাংকিং, বাল্ক মেইল বুকিং এবং ডেলিভারি, ডাকযোগে ভূমিসেবা, ফিলাটেলি, আইপিএল ডট পোস্ট, সিডিএস ডট পোস্ট, ট্র্যাক অ্যান্ড ট্রেস এবং ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং অন্যান্য অতিথিরা এই স্টলগুলো ঘুরে দেখেন।
অতিথিরা নগদ স্টলে এসে ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন এবং সেন্ড মানি নিয়ে জানতে চান। এ ছাড়া তারা নগদ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কেনাকাটা সম্পর্কেও জানেন। নগদ-এর উপস্থিত কর্মকর্তারা অতিথিদের ধারণা দেন যে, নগদ ব্যবহার করে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন ভাতা বিতরণের ফলে প্রতি বছর কত টাকা সাশ্রয় হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুফল মিলেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। আর এই ডিজিটাল বাংলাদেশেরই অন্যতম সুফল হলো বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ।
১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনী ও আলোচনা সভার বিরতিতে সংবাদ মাধ্যমের কাছে এ কথা বলেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে গতকাল ১২ ডিসেম্বর ডাক ভবনে পালিত হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস। এই উপলক্ষ্যে ডাক বিভাগ একটি ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনীর আয়োজন করে। এ ছাড়া ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘একটি কৃষিভিত্তিক দেশ বাংলাদেশ, সেই দেশ এখন প্রযুক্তিতে অনেকের ঈর্ষার কারণ। ডিজিটালাইজেশনের বড় একটা ফল হলো হাতের মুঠোয় আমরা প্রায় ক্যাশলেস সোসাইটি পেয়েছি। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে আমরা এখন ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন, কেনাকাটা করতে পারছি। আর এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে আমাদের ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করে এই নগদ এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সার্ভিসে পরিণত হয়েছে।’
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হারুনুর রশীদ। এরপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ডিজিটালাইজেশন হয়েছে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। বিশেষ করে এমএফএসগুলো এ ক্ষেত্রে বিপ্লব করেছ। উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সেবা নগদ-এর কথা বলা যায়।’
আলোচনা সভার শেষে বক্তব্য দেন সভার সভাপতি এবং বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা সকলের সাথে ভাগাভাগি করেন এবং সকলের প্রতি আহবান জানান যে, প্রত্যেককে নিজের জায়গা থেকে আরও বেশি ডিজিটাল দুনিয়ার উপযুক্ত হয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে।
সভায় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার।
এর আগে ডিজিটাল ডাক সেবা প্রদর্শনীতে ডাক বিভাগের আটটি ডিজিটাল সেবার স্টল রাখা হয়। যেখানে স্টলগুলোর মধ্যে ছিল ইএমটিএস ও পোস্টাল ক্যাশ কার্ড, অনলাইন ডাক জীবন বীমা ও সঞ্চয়পত্র, ডমেস্টিক মেইল মনিটরিং সফটওয়্যার, ফ্রাংকিং, বাল্ক মেইল বুকিং এবং ডেলিভারি, ডাকযোগে ভূমিসেবা, ফিলাটেলি, আইপিএল ডট পোস্ট, সিডিএস ডট পোস্ট, ট্র্যাক অ্যান্ড ট্রেস এবং ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং অন্যান্য অতিথিরা এই স্টলগুলো ঘুরে দেখেন।
অতিথিরা নগদ স্টলে এসে ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন এবং সেন্ড মানি নিয়ে জানতে চান। এ ছাড়া তারা নগদ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কেনাকাটা সম্পর্কেও জানেন। নগদ-এর উপস্থিত কর্মকর্তারা অতিথিদের ধারণা দেন যে, নগদ ব্যবহার করে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন ভাতা বিতরণের ফলে প্রতি বছর কত টাকা সাশ্রয় হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে