নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে মোট ২ কোটি ৯০ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে ইভ্যালির মালিকানাধীন সাতটি গাড়ি। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডি ১৪ নম্বর সড়কের তিন নম্বর বাড়ির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে এ নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
নিলামে ক্রেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল রেঞ্জ রোভার। ১ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় এটি বিক্রি হয়। গাড়িটি কেনেন ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান নামের এক ক্রেতা। নিলাম তালিকার দ্বিতীয়তে থাকা টয়োটা প্রিউস বিক্রি হয় ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। গাড়িটি কিনেছেন মোহাম্মদ রিপন ইসলাম তারা।
নিলামে একাই দুটি গাড়ি কেনেন প্রশান্ত ভৌমিক নামের একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী। ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকায় টয়োটা সিএইচআর এবং ১৫ লাখ টাকায় টয়োটা এক্সিও কেনেন তিনি। আজকের পত্রিকাকে প্রশান্ত ভৌমিক বলেন, ‘শখের বশেই তিনি গাড়িগুলো কিনেছেন।’
ইভ্যালির মালিকানায় থাকা অন্য একটি টয়োটা এক্সিও বিক্রি হয় ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকায়। গাড়িটি কেনেন আবুল হাসনাত রাসেল।
কানিজ ফাতিমা নামের একজন আইনজীবী ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকায় কিনে নেন হোন্ডা ভেসেল। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য গাড়িটি কিনেছেন বলে জানান তিনি।
নিলাম তালিকার একেবারে শেষে থাকা টয়োটা ব্র্যান্ডের একটি মাইক্রোবাস বিক্রি হয় ২০ লাখ টাকায়। গাড়িটি কেনেন মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন।
নিয়ম অনুযায়ী নিলাম চলাকালেই দরের ২০ শতাংশ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। বাকি টাকা সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে পরিশোধ করে গাড়ি বুঝে নিতে পারবেন ক্রেতারা। দামের সঙ্গে সাড়ে ১৭ শতাংশ ভ্যাট ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে।
বেলা সাড়ে ১১টায় নিলাম কার্যক্রম শুরু হয়ে আড়াইটা নাগাদ শেষ হয়। নিলাম শেষে ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক সাংবাদিকদের বলেন, ‘সুশৃঙ্খল এবং স্বচ্ছভাবে নিলাম শেষ হয়েছে। গাড়িগুলো ইভ্যালির কাজে ব্যবহার করা হতো না। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এগুলো ব্যবহার করতেন। এসব গাড়ি আমরা নিজেরা ব্যবহার করতে পারতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি। আমাদের আশঙ্কা ছিল কিছু সন্ত্রাসী নিলাম বানচালের চেষ্টা করবে। এ জন্য র্যাব এবং পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।’
ই-কমার্স সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে মোট ২ কোটি ৯০ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে ইভ্যালির মালিকানাধীন সাতটি গাড়ি। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডি ১৪ নম্বর সড়কের তিন নম্বর বাড়ির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে এ নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
নিলামে ক্রেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল রেঞ্জ রোভার। ১ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় এটি বিক্রি হয়। গাড়িটি কেনেন ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান নামের এক ক্রেতা। নিলাম তালিকার দ্বিতীয়তে থাকা টয়োটা প্রিউস বিক্রি হয় ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। গাড়িটি কিনেছেন মোহাম্মদ রিপন ইসলাম তারা।
নিলামে একাই দুটি গাড়ি কেনেন প্রশান্ত ভৌমিক নামের একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী। ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকায় টয়োটা সিএইচআর এবং ১৫ লাখ টাকায় টয়োটা এক্সিও কেনেন তিনি। আজকের পত্রিকাকে প্রশান্ত ভৌমিক বলেন, ‘শখের বশেই তিনি গাড়িগুলো কিনেছেন।’
ইভ্যালির মালিকানায় থাকা অন্য একটি টয়োটা এক্সিও বিক্রি হয় ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকায়। গাড়িটি কেনেন আবুল হাসনাত রাসেল।
কানিজ ফাতিমা নামের একজন আইনজীবী ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকায় কিনে নেন হোন্ডা ভেসেল। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য গাড়িটি কিনেছেন বলে জানান তিনি।
নিলাম তালিকার একেবারে শেষে থাকা টয়োটা ব্র্যান্ডের একটি মাইক্রোবাস বিক্রি হয় ২০ লাখ টাকায়। গাড়িটি কেনেন মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন।
নিয়ম অনুযায়ী নিলাম চলাকালেই দরের ২০ শতাংশ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। বাকি টাকা সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে পরিশোধ করে গাড়ি বুঝে নিতে পারবেন ক্রেতারা। দামের সঙ্গে সাড়ে ১৭ শতাংশ ভ্যাট ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে।
বেলা সাড়ে ১১টায় নিলাম কার্যক্রম শুরু হয়ে আড়াইটা নাগাদ শেষ হয়। নিলাম শেষে ইভ্যালির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক সাংবাদিকদের বলেন, ‘সুশৃঙ্খল এবং স্বচ্ছভাবে নিলাম শেষ হয়েছে। গাড়িগুলো ইভ্যালির কাজে ব্যবহার করা হতো না। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এগুলো ব্যবহার করতেন। এসব গাড়ি আমরা নিজেরা ব্যবহার করতে পারতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি। আমাদের আশঙ্কা ছিল কিছু সন্ত্রাসী নিলাম বানচালের চেষ্টা করবে। এ জন্য র্যাব এবং পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।’
ই-কমার্স সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে