নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।
রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।
আগামী দুই বছরের জন্য বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির। আর মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন ডেল্টা ফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. জাকির হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত করার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা। এ ছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ বাতিল এবং
৩ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের বরাদ্দ ১ হাজার ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা কমানো হয়েছে। মূল বাজেটে এ প্রকল্পের জন্য ১০ হাজার ৫০২ কোটি ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৯ হাজার ৪৫৪ কোটি টাকায় নামিয়ে...
১৮ ঘণ্টা আগেদেশের কৃষি খাতের টেকসই উন্নয়নে ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খাদ্যনিরাপত্তা ও উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক করেছে। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা ও কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের
১৮ ঘণ্টা আগে