নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্র্যাকের উদ্যোগে রিটেইল বা খুচরা বিক্রি বিষয়ে মাত্র ২ মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে সাড়ে চার হাজারের বেশি তরুণ-তরুণী দেশের বিভিন্ন চেইন শপে কাজ চাকরি পেয়েছেন। প্রতিবন্ধী ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর এসব প্রশিক্ষিতদের চাকরি ও শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজের সুযোগ দেওয়ায় দশটি চেইন শপকে সম্মাননা দিয়েছে ব্র্যাক।
এগুলো হচ্ছে—মিনিসো, মীনা বাজার, আর্টিসান আউটফিটার্স লিমিটেড, বাটা, আমানা বিগ বাজার, ইউনিমার্ট, স্বপ্ন, স্বদেশ পল্লী ও মিরর। এই উদ্যোগের সঙ্গে ছিল ১৫০ টিরও বেশি বেসরকারি খাতের অংশীদার।
আজ বুধবার ব্র্যাকের স্কিলস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসডিপি) আয়োজিত ‘তরুণদের জন্য খুচরা খাতে (রিটেইল সেক্টর) সফল ক্যারিয়ার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ পাওয়া ৭ ব্যক্তি তাদের জীবন বদলে যাওয়ার গল্প তুলে ধরেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ব্র্যাকের এডুকেশন, স্কিলস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পরিচালক সাফি রহমান খান বলেন, বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় খুচরা বিক্রি খাতে তরুণদের দক্ষ করে তুলতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও সিলেটে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে ব্র্যাক।
ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন বলেন, চাকরির ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে পুরুষদের চেয়ে নারীদের নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ কম। এ জন্য চাকরির ক্ষেত্রে নারীরা পিছিয়ে থাকে।
আইকেইএ ফাউন্ডেশন ও ইউবিএস অপ্টিমাস ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রেসিং দ্য রিটেইল সেক্টর বাই ইম্প্রুভিং ডিসেন্ট এমপ্লয়মেন্ট’ প্রকল্পে ‘প্রোগ্রেসিং দ্য রিটেইল সেক্টর বাই ইম্প্রুভিং ডিসেন্ট এমপ্লয়মেন্ট’ প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২০ সালে এই প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
এটি বাংলাদেশের প্রথম খুচরা বিক্রয় প্রশিক্ষণ মডিউল, যা সরকারের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এতে গত তিন বছরে প্রশিক্ষণ পেয়েছে ৫ হাজার ৪০০ তরুণ-তরুণী। যাদের ৬০ শতাংশ নারী এবং ৬ শতাংশ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। প্রশিক্ষিতদের ১২০ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি লিম্ব সাপোর্টসহ সহায়ক ডিভাইস পেয়েছেন।
সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের (এসডিএফ) চেয়ারপারসন ও অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আবদুস সামাদ বলেন, ‘কাজের দক্ষতা না থাকায় জিপিএ ফাইভ প্রাপ্ত এমএ পাস তরুণেরাও চাকরি পাচ্ছে না। বিদেশে যাদের পাঠানো হচ্ছে, তারাও দক্ষতার অভাবে ভালো কাজ পাচ্ছে না। আমাদের তরুণদের টেকনিক্যাল দক্ষতা কীভাবে বাড়ানো যায়, সেটা ভাবতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্যে ব্র্যাকের স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর তাসমিয়া রহমান বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রয়ের প্রশিক্ষণ চালিয়ে নিতে চাই। আমাদের ছেলে-মেয়েদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। আমাদের স্কিলস একাডেমি করার পরিকল্পনা আছে। একটা জায়গা থেকে তরুণদের প্রয়োজনীয় সব প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।’
সরকারি গবেষণার তথ্য তুলে ধরে অনুষ্ঠানে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির খুচরা বিক্রয় খাতে ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ কর্মরত রয়েছেন। কিন্তু প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে সামান্য।
প্রশিক্ষণে প্রতিবন্ধী নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সৃষ্টি হতে পারে সম্ভাবনাময় কাজের সুযোগ।
ব্র্যাকের উদ্যোগে রিটেইল বা খুচরা বিক্রি বিষয়ে মাত্র ২ মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে সাড়ে চার হাজারের বেশি তরুণ-তরুণী দেশের বিভিন্ন চেইন শপে কাজ চাকরি পেয়েছেন। প্রতিবন্ধী ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর এসব প্রশিক্ষিতদের চাকরি ও শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজের সুযোগ দেওয়ায় দশটি চেইন শপকে সম্মাননা দিয়েছে ব্র্যাক।
এগুলো হচ্ছে—মিনিসো, মীনা বাজার, আর্টিসান আউটফিটার্স লিমিটেড, বাটা, আমানা বিগ বাজার, ইউনিমার্ট, স্বপ্ন, স্বদেশ পল্লী ও মিরর। এই উদ্যোগের সঙ্গে ছিল ১৫০ টিরও বেশি বেসরকারি খাতের অংশীদার।
আজ বুধবার ব্র্যাকের স্কিলস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসডিপি) আয়োজিত ‘তরুণদের জন্য খুচরা খাতে (রিটেইল সেক্টর) সফল ক্যারিয়ার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ পাওয়া ৭ ব্যক্তি তাদের জীবন বদলে যাওয়ার গল্প তুলে ধরেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ব্র্যাকের এডুকেশন, স্কিলস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পরিচালক সাফি রহমান খান বলেন, বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় খুচরা বিক্রি খাতে তরুণদের দক্ষ করে তুলতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও সিলেটে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে ব্র্যাক।
ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন বলেন, চাকরির ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে পুরুষদের চেয়ে নারীদের নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ কম। এ জন্য চাকরির ক্ষেত্রে নারীরা পিছিয়ে থাকে।
আইকেইএ ফাউন্ডেশন ও ইউবিএস অপ্টিমাস ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রেসিং দ্য রিটেইল সেক্টর বাই ইম্প্রুভিং ডিসেন্ট এমপ্লয়মেন্ট’ প্রকল্পে ‘প্রোগ্রেসিং দ্য রিটেইল সেক্টর বাই ইম্প্রুভিং ডিসেন্ট এমপ্লয়মেন্ট’ প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২০ সালে এই প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
এটি বাংলাদেশের প্রথম খুচরা বিক্রয় প্রশিক্ষণ মডিউল, যা সরকারের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এতে গত তিন বছরে প্রশিক্ষণ পেয়েছে ৫ হাজার ৪০০ তরুণ-তরুণী। যাদের ৬০ শতাংশ নারী এবং ৬ শতাংশ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। প্রশিক্ষিতদের ১২০ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি লিম্ব সাপোর্টসহ সহায়ক ডিভাইস পেয়েছেন।
সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের (এসডিএফ) চেয়ারপারসন ও অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আবদুস সামাদ বলেন, ‘কাজের দক্ষতা না থাকায় জিপিএ ফাইভ প্রাপ্ত এমএ পাস তরুণেরাও চাকরি পাচ্ছে না। বিদেশে যাদের পাঠানো হচ্ছে, তারাও দক্ষতার অভাবে ভালো কাজ পাচ্ছে না। আমাদের তরুণদের টেকনিক্যাল দক্ষতা কীভাবে বাড়ানো যায়, সেটা ভাবতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্যে ব্র্যাকের স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর তাসমিয়া রহমান বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রয়ের প্রশিক্ষণ চালিয়ে নিতে চাই। আমাদের ছেলে-মেয়েদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। আমাদের স্কিলস একাডেমি করার পরিকল্পনা আছে। একটা জায়গা থেকে তরুণদের প্রয়োজনীয় সব প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।’
সরকারি গবেষণার তথ্য তুলে ধরে অনুষ্ঠানে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির খুচরা বিক্রয় খাতে ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ কর্মরত রয়েছেন। কিন্তু প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে সামান্য।
প্রশিক্ষণে প্রতিবন্ধী নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সৃষ্টি হতে পারে সম্ভাবনাময় কাজের সুযোগ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে