বিজ্ঞপ্তি
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে প্রথম ৯ মাসে মুনাফা হয় প্রায় ৩৩১ কোটি টাকা। সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে নিট বিক্রয় কমেছে। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে প্রথম ৯ মাসে পরিচালন মুনাফা হয়েছে প্রায় ৪৭৬ কোটি টাকা; ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে ব্যয় সংকোচন পদক্ষেপ।
প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি দেশের নির্মাণ খাতে অন্যতম সেরা ফলাফল অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। আমার সব সহকর্মী এবং চ্যানেল পার্টনারদের ঐকান্তিক চেষ্টার কারণেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে সেলস চ্যানেল সম্প্রসারণ, অ্যাগ্রিগেটস ব্যবসা শক্তিশালী করা, ডিজিটালাইজেশনে গুরুত্ব দেওয়া এবং পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ‘জিওসাইকেল’-এর কর্মপরিধি বিস্তারে আমরা কাজ করছি।’
ইকবাল চৌধুরী আরও বলেন, ‘আশা করছি বছরের বাকি সময়টাতে ব্যয় সংকোচন ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা ভালো ফলাফল অর্জন করতে সমর্থ হব। আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ প্রথম ৯ মাসের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে ১৯ পারসেন্ট অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে।’
বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০২৪) কোম্পানির পরিচালন মুনাফা প্রায় ৪৭৬ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২৮ ভাগ কম। একই সময়ে নিট বিক্রয় শতকরা ৪ ভাগ কমে প্রায় ২ হাজার ৭০ কোটি টাকা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে নিট বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ২ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রিত শেয়ারে আয় শতকরা ৩৭ ভাগ কমে ২ দশমিক ৮৫ টাকা হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ দশমিক ৪৯ টাকা।
কোম্পানির টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি জিওসাইকেলের মাধ্যমে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে লাফার্জহোলসিম। বছরের প্রথম নয় মাসে এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে ৩২ হাজার টনেরও বেশি বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য টেকসই উপায়ে ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে, যা কোম্পানির গ্রিন গ্রোথ অ্যাজেন্ডা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। জিওসাইকেলের মাধ্যমে প্রথম ৯ মাসে শতকরা ১০ দশমিক ২৫ ভাগ থার্মাল সাবস্টিটিউশন রেট অর্জন করেছে কোম্পানি।
আউটলুক
উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপের কারণে বছরের বাকি সময়টাও চ্যালেঞ্জিং হবে। এর পরও ভালো ফলাফল অর্জনের ব্যাপারে কোম্পানি আশাবাদী।
অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসের জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে শতকরা ১৯ টাকা হারে ১ দশমিক ৯ টাকা অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এর ফলে ২২০ দশমিক ৬৬ কোটি টাকা অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করা হবে।
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে প্রথম ৯ মাসে মুনাফা হয় প্রায় ৩৩১ কোটি টাকা। সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে নিট বিক্রয় কমেছে। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে প্রথম ৯ মাসে পরিচালন মুনাফা হয়েছে প্রায় ৪৭৬ কোটি টাকা; ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে ব্যয় সংকোচন পদক্ষেপ।
প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি দেশের নির্মাণ খাতে অন্যতম সেরা ফলাফল অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। আমার সব সহকর্মী এবং চ্যানেল পার্টনারদের ঐকান্তিক চেষ্টার কারণেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে সেলস চ্যানেল সম্প্রসারণ, অ্যাগ্রিগেটস ব্যবসা শক্তিশালী করা, ডিজিটালাইজেশনে গুরুত্ব দেওয়া এবং পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ‘জিওসাইকেল’-এর কর্মপরিধি বিস্তারে আমরা কাজ করছি।’
ইকবাল চৌধুরী আরও বলেন, ‘আশা করছি বছরের বাকি সময়টাতে ব্যয় সংকোচন ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা ভালো ফলাফল অর্জন করতে সমর্থ হব। আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ প্রথম ৯ মাসের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে ১৯ পারসেন্ট অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে।’
বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০২৪) কোম্পানির পরিচালন মুনাফা প্রায় ৪৭৬ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২৮ ভাগ কম। একই সময়ে নিট বিক্রয় শতকরা ৪ ভাগ কমে প্রায় ২ হাজার ৭০ কোটি টাকা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে নিট বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ২ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রিত শেয়ারে আয় শতকরা ৩৭ ভাগ কমে ২ দশমিক ৮৫ টাকা হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ দশমিক ৪৯ টাকা।
কোম্পানির টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি জিওসাইকেলের মাধ্যমে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে লাফার্জহোলসিম। বছরের প্রথম নয় মাসে এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে ৩২ হাজার টনেরও বেশি বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য টেকসই উপায়ে ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে, যা কোম্পানির গ্রিন গ্রোথ অ্যাজেন্ডা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। জিওসাইকেলের মাধ্যমে প্রথম ৯ মাসে শতকরা ১০ দশমিক ২৫ ভাগ থার্মাল সাবস্টিটিউশন রেট অর্জন করেছে কোম্পানি।
আউটলুক
উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপের কারণে বছরের বাকি সময়টাও চ্যালেঞ্জিং হবে। এর পরও ভালো ফলাফল অর্জনের ব্যাপারে কোম্পানি আশাবাদী।
অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসের জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে শতকরা ১৯ টাকা হারে ১ দশমিক ৯ টাকা অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এর ফলে ২২০ দশমিক ৬৬ কোটি টাকা অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করা হবে।
কমলা, আপেল, নাশপাতি, আঙুর, জাম্বুরা, বাতাবি লেবু ও লেবু জাতীয় তাজা বা শুকনো ফল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলের বাজার স্থিতিশীল এবং সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে রাখতে সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের গতি আবারও শ্লথ হয়ে পড়েছে। তিন মাসের ধারাবাহিক ঊর্ধ্বগতির পর ফেব্রুয়ারিতে এডিপি বাস্তবায়নের ব্যয় ২ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা কমেছে, যা চলতি অর্থবছরের শেষ পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)
৯ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনায় প্রথমবারের মতো মালচিং পদ্ধতিতে করলা ও শসা চাষ করে অনন্য সাফল্য অর্জন করেছেন সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ-পূর্ব দশমিনা গ্রামের কৃষক আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী নারী কৃষি উদ্যোক্তা খাদিজা বেগম (২৮)। স্বল্প খরচে অধিক উৎপাদন, কীটনাশকমুক্ত ও পরিবেশবান্ধব এই চাষপদ্ধতি উপজেলায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার...
৯ ঘণ্টা আগেকুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে ঋণের সীমা বাড়ানো হয়েছে। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা প্রান্তিক উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা এবং কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা যথাক্রমে ২০ লাখ, ২ কোটি, ২৫ কোটি ও ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য জামানত ছাড়া...
৯ ঘণ্টা আগে