কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পরও অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা অব্যাহত রাখবে। অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী সিনেটর টিম আয়ার্স আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকীর সঙ্গে এক বৈঠকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
টিম আয়ার্স বাংলাদেশকে অস্ট্রেলিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দেশটিতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়ন এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রেতা ও বাংলাদেশের উৎপাদকদের দৃঢ় বাণিজ্যিক সম্পর্ক এ শিল্পকে বহুমুখীকরণে সহায়তা করছে। তিনি অস্ট্রেলিয়ার উল ও সুতা শিল্পের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সিনেটর টিম আয়ার্স বলেন, বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য এবং সরকারের সম্পৃক্ততার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো টেকসই শ্রমিক ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠন। এ সময় ২০২১ সালে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক এরেঞ্জমেন্টকে (টিফা) পরবর্তী স্তরে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন টিম আয়ার্স।
হাইকমিশনার আল্লামা সিদ্দিকী কৃষি, তৈরি পোশাক শিল্প, প্রবাসী আয়, ক্ষুদ্র অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাসহ আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে গত দশকে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের বিষয়টি তুলে ধরেন। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুতা, উল, এলএনজি, অর্থনৈতিক প্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত সেবা এবং শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে সুযোগ রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সিডনির কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অফিসে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান উপস্থিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে গৃহীত সংস্কারমূলক কর্মসূচি এবং অধিক সংখ্যক পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপন, নারী-পুরুষ সমতা নিশ্চিত করাসহ উপযুক্ত কর্মপরিবেশ সৃষ্টির মতো বিষয়গুলো অস্ট্রেলিয়ার সহকারী মন্ত্রীকে অবহিত করেন।
বিজিএমইএর ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া সফর করছে। দলটির উপস্থিতিতে আজ সিডনিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল যৌথভাবে এক সভার আয়োজন করে। এতে সিডনিতে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের সক্ষমতাকে তুলে ধরা হয়। এ সভায় অস্ট্রেলিয়ার ক্রেতা, ব্র্যান্ড ও শিল্প প্রতিনিধিসহ ৩৫ জন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ১৮ জুলাই বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহযোগিতায় মেলবোর্নে তৈরি পোশাক শিল্পবিষয়ক এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পরও অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা অব্যাহত রাখবে। অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী সিনেটর টিম আয়ার্স আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকীর সঙ্গে এক বৈঠকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
টিম আয়ার্স বাংলাদেশকে অস্ট্রেলিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দেশটিতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়ন এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রেতা ও বাংলাদেশের উৎপাদকদের দৃঢ় বাণিজ্যিক সম্পর্ক এ শিল্পকে বহুমুখীকরণে সহায়তা করছে। তিনি অস্ট্রেলিয়ার উল ও সুতা শিল্পের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সিনেটর টিম আয়ার্স বলেন, বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য এবং সরকারের সম্পৃক্ততার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো টেকসই শ্রমিক ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠন। এ সময় ২০২১ সালে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক এরেঞ্জমেন্টকে (টিফা) পরবর্তী স্তরে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন টিম আয়ার্স।
হাইকমিশনার আল্লামা সিদ্দিকী কৃষি, তৈরি পোশাক শিল্প, প্রবাসী আয়, ক্ষুদ্র অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাসহ আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে গত দশকে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের বিষয়টি তুলে ধরেন। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুতা, উল, এলএনজি, অর্থনৈতিক প্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত সেবা এবং শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে সুযোগ রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সিডনির কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অফিসে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান উপস্থিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে গৃহীত সংস্কারমূলক কর্মসূচি এবং অধিক সংখ্যক পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপন, নারী-পুরুষ সমতা নিশ্চিত করাসহ উপযুক্ত কর্মপরিবেশ সৃষ্টির মতো বিষয়গুলো অস্ট্রেলিয়ার সহকারী মন্ত্রীকে অবহিত করেন।
বিজিএমইএর ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া সফর করছে। দলটির উপস্থিতিতে আজ সিডনিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল যৌথভাবে এক সভার আয়োজন করে। এতে সিডনিতে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের সক্ষমতাকে তুলে ধরা হয়। এ সভায় অস্ট্রেলিয়ার ক্রেতা, ব্র্যান্ড ও শিল্প প্রতিনিধিসহ ৩৫ জন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ১৮ জুলাই বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহযোগিতায় মেলবোর্নে তৈরি পোশাক শিল্পবিষয়ক এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
আইন মেনে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কর কাঠামোকে প্রধান বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ৫৭ শতাংশ এসএমই উদ্যোক্তা। আর ব্যবসা সনদ (ট্রেড লাইসেন্স) নবায়ন পদ্ধতিকে বাধা মনে করেন ৫৪ শতাংশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা। ট্রেড লাইসেন্সের অতিরিক্ত ব্যয়কে বাধা হিসেবে দেখছেন অন্তত ৫১ শতাংশ। আর ৪৪ শতাংশ উদ্যোক্তার দাবি, সরকার
১ ঘণ্টা আগেনদী, পাহাড় আর সাগরে ঘেরা ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের অনিন্দ্যসুন্দর জনপদ আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্যকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়ে এ বছর স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ব্র্যান্ড রুচি আয়োজন করে ট্র্যাভেলের ছবি, ভিডিও আর গল্প নিয়ে প্রতিযোগিতা ‘রুচি বিউটিগ্রাম সিজন সিক্স’।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ডেপুটি গভর্নর—নূরুন নাহার ও ড. হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ দাবিতে সর্বদলীয় ঐক্যের ব্যানারে দফায় দফায় বিক্ষোভ করেছেন কয়েক শ কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাঁদের পদত্যাগের আলটিমেটামও দেওয়া হয়েছে। তবে গর্ভনর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা আন্দোলন সাময়িকভাবে স্থগিত করেন।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির সঙ্গে টোটালএনার্জির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আদানি এখন ঘুষ কেলেঙ্কারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত। এতে টোটালএনার্জির সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ হাজির হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে