নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গত মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। করোনা পরিস্থিতিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে মানুষের প্রয়োজনীয়তা ও আগ্রহ বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন।
মূলত করোনা সংক্রমণ এড়াতে শহর ও গ্রামাঞ্চলে মানুষ আর্থিক লেনদেনে বেশি হারে বিকাশ, রকেট, নগদের মতো প্রযুক্তিভিত্তিক এ সেবা নিচ্ছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব মতে, চলতি বছরের মে মাসে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের (এমএফএস) মাধ্যমে ৭১ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার ওপরে। একক মাস হিসাবে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এটি সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগের মাস এপ্রিলে এমএফএস মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা।
জানা গেছে, বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে ১৫টি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। আর এ জন্য ১০ লাখ ৮৬ হাজার এজেন্ট রয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় নিবন্ধিত গ্রাহক ৯ কোটি ৮৬ হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে নিয়মিত হিসাব ৩-৪ কোটি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, গত মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমার পরিমাণ (ক্যাশ ইন) ১৯ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা এবং টাকা উত্তোলনের (ক্যাশ আউট) পরিমাণ ১৯ হাজার ১৭৩ কোটি। ব্যক্তির হিসাব থেকে আরেক ব্যক্তির হিসাবে পাঠানো টাকার পরিমাণ ২১ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। এছাড়া কেনাকাটায় বিল পরিশোধ হয়েছে ৩ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা।
এছাড়া মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তার ভাতা প্রদান হয়েছে ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-ভাতা প্রদানের পরিমাণ ২ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা, মোবাইল ফোনে ব্যালান্স রিচার্জ ৬৯৮ কোটি টাকা, ইউটিলিটি (গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানি) বিল পরিশোধ হয়েছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
দেশে গত মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। করোনা পরিস্থিতিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে মানুষের প্রয়োজনীয়তা ও আগ্রহ বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন।
মূলত করোনা সংক্রমণ এড়াতে শহর ও গ্রামাঞ্চলে মানুষ আর্থিক লেনদেনে বেশি হারে বিকাশ, রকেট, নগদের মতো প্রযুক্তিভিত্তিক এ সেবা নিচ্ছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব মতে, চলতি বছরের মে মাসে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের (এমএফএস) মাধ্যমে ৭১ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার ওপরে। একক মাস হিসাবে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এটি সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগের মাস এপ্রিলে এমএফএস মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা।
জানা গেছে, বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে ১৫টি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। আর এ জন্য ১০ লাখ ৮৬ হাজার এজেন্ট রয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় নিবন্ধিত গ্রাহক ৯ কোটি ৮৬ হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে নিয়মিত হিসাব ৩-৪ কোটি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, গত মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমার পরিমাণ (ক্যাশ ইন) ১৯ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা এবং টাকা উত্তোলনের (ক্যাশ আউট) পরিমাণ ১৯ হাজার ১৭৩ কোটি। ব্যক্তির হিসাব থেকে আরেক ব্যক্তির হিসাবে পাঠানো টাকার পরিমাণ ২১ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। এছাড়া কেনাকাটায় বিল পরিশোধ হয়েছে ৩ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা।
এছাড়া মে মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তার ভাতা প্রদান হয়েছে ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-ভাতা প্রদানের পরিমাণ ২ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা, মোবাইল ফোনে ব্যালান্স রিচার্জ ৬৯৮ কোটি টাকা, ইউটিলিটি (গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানি) বিল পরিশোধ হয়েছে ১ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৩০ মিনিট আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২১ ঘণ্টা আগে