বিজ্ঞপ্তি
দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও ইউসেপ বাংলাদেশের যৌথ প্রকল্প ‘গিভিং উইংস টু ড্রিমস ফর ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম’ সম্প্রতি এক হাজারেরও বেশি যুবকের কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০২৩ সালের জুন মাসে শুরু হওয়া এই উদ্যোগের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন, মধ্যম পর্যায়ের ব্যবস্থাপনা ও উদ্যোক্তা হিসেবে বিকাশের সুযোগ প্রদান করা হচ্ছে। দুই বছরের এই প্রকল্পে মোট ২,০০০ সুবিধাভোগীকে সেবা প্রদান করা হবে।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটির সাহায্যে ১ হাজার ১৪৬ জন যুবকের আত্মকর্মসংস্থান বা মজুরি ভিত্তিক কর্মসংস্থান নিশ্চিত হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যের ৭৩ পারসেন্ট অর্থাৎ ২০২৫ সালে প্রকল্প সমাপ্তির সময়সূচি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের আগেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই প্রকল্পটি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রধান বৈশ্বিক সামাজিক উদ্যোগ ‘ফিউচারমেকার্স’-এর আওতায় চালু করা হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং বিটপী দাশ চৌধুরী বলেন, এই মাইলফলক বাংলাদেশের যুব সমাজের অসামান্য সম্ভাবনার সাক্ষ্য বহন করে। টেকসই সমৃদ্ধি অর্জনের পথে কাজ চালিয়ে যাওয়ার সময় সমান অর্থনৈতিক সুযোগ নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত জরুরি। সরকারি ও বেসরকারি খাতের পরামর্শক্রমে সহ-প্রতিষ্ঠিত এ ধরনের দক্ষতা উন্নয়ন প্রোগ্রাম কেবল যুবকদের লাভজনক কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুত করবে না, বরং গাজীপুরের মতো প্রধান শিল্পাঞ্চলের জন্য দক্ষ কর্মশক্তির সরবরাহও বাড়াবে। যুবসমাজকে ও দেশকে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের সুযোগ দিতে ইউসিইপি বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা গর্বিত।
এই প্রকল্পের অধীনে বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ, ওয়েল্ডিং, সেলাই মেশিন চালানো, পোশাকে স্ক্রিন প্রিন্টিং, দরজি ও পোশাক তৈরির কাজ ও বিউটি কেয়ার বিষয়ে শ্রেণিকক্ষ-ভিত্তিক ও কর্মস্থলে সরেজমিনে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার বিষয়ে সচেতন করতে এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিত করতে ‘ওয়ার্ক প্লেস ওয়েলবিয়িং ম্যানেজমেন্ট’ কোর্সও দেওয়া হচ্ছে। বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর উচ্চ-সম্ভাবনাময় প্রশিক্ষণার্থীদেরকে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিয়ে এ প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ নারী ও ২ শতাংশ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। কর্মসংস্থান সহায়তার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ১১০০ জন আত্মকর্মসংস্থান বা মজুরিভিত্তিক কর্মসংস্থান পেয়েছে।
১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড সমাজে টেকসই উন্নয়নে সহায়তা করে এমন বিভিন্ন উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়েছে। সমাজের বিভিন্ন সম্প্রদায়ে বিনিয়োগ, সেবামূলক সহায়তা ও অংশীজনদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রেও নিবেদিতভাবে কাজ করে দেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে অবদান রাখে প্রতিষ্ঠানটি।
দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও ইউসেপ বাংলাদেশের যৌথ প্রকল্প ‘গিভিং উইংস টু ড্রিমস ফর ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম’ সম্প্রতি এক হাজারেরও বেশি যুবকের কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০২৩ সালের জুন মাসে শুরু হওয়া এই উদ্যোগের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন, মধ্যম পর্যায়ের ব্যবস্থাপনা ও উদ্যোক্তা হিসেবে বিকাশের সুযোগ প্রদান করা হচ্ছে। দুই বছরের এই প্রকল্পে মোট ২,০০০ সুবিধাভোগীকে সেবা প্রদান করা হবে।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটির সাহায্যে ১ হাজার ১৪৬ জন যুবকের আত্মকর্মসংস্থান বা মজুরি ভিত্তিক কর্মসংস্থান নিশ্চিত হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যের ৭৩ পারসেন্ট অর্থাৎ ২০২৫ সালে প্রকল্প সমাপ্তির সময়সূচি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের আগেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই প্রকল্পটি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রধান বৈশ্বিক সামাজিক উদ্যোগ ‘ফিউচারমেকার্স’-এর আওতায় চালু করা হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং বিটপী দাশ চৌধুরী বলেন, এই মাইলফলক বাংলাদেশের যুব সমাজের অসামান্য সম্ভাবনার সাক্ষ্য বহন করে। টেকসই সমৃদ্ধি অর্জনের পথে কাজ চালিয়ে যাওয়ার সময় সমান অর্থনৈতিক সুযোগ নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত জরুরি। সরকারি ও বেসরকারি খাতের পরামর্শক্রমে সহ-প্রতিষ্ঠিত এ ধরনের দক্ষতা উন্নয়ন প্রোগ্রাম কেবল যুবকদের লাভজনক কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুত করবে না, বরং গাজীপুরের মতো প্রধান শিল্পাঞ্চলের জন্য দক্ষ কর্মশক্তির সরবরাহও বাড়াবে। যুবসমাজকে ও দেশকে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের সুযোগ দিতে ইউসিইপি বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা গর্বিত।
এই প্রকল্পের অধীনে বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ, ওয়েল্ডিং, সেলাই মেশিন চালানো, পোশাকে স্ক্রিন প্রিন্টিং, দরজি ও পোশাক তৈরির কাজ ও বিউটি কেয়ার বিষয়ে শ্রেণিকক্ষ-ভিত্তিক ও কর্মস্থলে সরেজমিনে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার বিষয়ে সচেতন করতে এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিত করতে ‘ওয়ার্ক প্লেস ওয়েলবিয়িং ম্যানেজমেন্ট’ কোর্সও দেওয়া হচ্ছে। বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর উচ্চ-সম্ভাবনাময় প্রশিক্ষণার্থীদেরকে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিয়ে এ প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ নারী ও ২ শতাংশ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। কর্মসংস্থান সহায়তার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ১১০০ জন আত্মকর্মসংস্থান বা মজুরিভিত্তিক কর্মসংস্থান পেয়েছে।
১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড সমাজে টেকসই উন্নয়নে সহায়তা করে এমন বিভিন্ন উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়েছে। সমাজের বিভিন্ন সম্প্রদায়ে বিনিয়োগ, সেবামূলক সহায়তা ও অংশীজনদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রেও নিবেদিতভাবে কাজ করে দেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে অবদান রাখে প্রতিষ্ঠানটি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২১ ঘণ্টা আগে