অনলাইন ডেস্ক
মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। সম্প্রতি কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে উদ্যোক্তাদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে দুটি কর্মশালার আয়োজন করে দেশের জনপ্রিয় এই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস।
‘হুন্ডি পথে টাকা লেনদেন বন্ধ করি, সবাই মিলে সুন্দর একটা দেশ গড়ি’ শিরোনামে আয়োজিত হয় দুটি কর্মশালা। চট্টগ্রামে আয়োজিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন নগদ-এর মার্কেট ডিরেক্টর (ইস্ট অপারেশন) মো. শহিদ উল্লাহ। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগদ-এর চিফ অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার (CAMLCO) এম নূরুল আলম, এফসিএস। কর্মশালায় কী-নোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগদ-এর কমপ্লায়েন্স বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার আহাম্মদ আলী। পাশাপাশি নগদ-এর আঞ্চলিক ও প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান দুটি সঞ্চালনা করেন কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মেহেদি আহমেদ সিদ্দিকি ও মো. শামিমুল হাসান চৌধুরী। এ সময় তাঁরা নগদ-এর উদ্যোক্তা হিসেবে ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তা, সম্ভাব্য ঝুঁকির ক্ষেত্র, হুন্ডি, বেটিংসহ নানাবিধ অপরাধ বিষয়ে উদ্যোক্তাদের সচেতন করেন। পাশাপাশি সন্দেহজনক লেনদেনে রিপোর্টিং, প্রতারণা সংক্রান্ত কেস স্টাডি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনাও করা হয়।
মূলত অবৈধ পথে রেমিট্যান্স আনয়ন, হুন্ডি, অবৈধভাবে বৈদেশিক মুদ্রা কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন ইত্যাদি রোধকল্পে এই কর্মশালার আয়োজন। যেখানে একজন উদ্যোক্তার সম্পৃক্ত হওয়ার সম্ভাবনা, ঝুঁকি ও সতর্কতার বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া অবৈধ পথে রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে যে বিরূপ প্রভাব পড়ে, তথ্যচিত্রের মাধ্যমে তা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়।
কর্মশালায় চ্যানেল পার্টনাররা অংশগ্রহণ করায় আন্তরিক ধন্যবাদ জানান প্রধান অতিথি ও নগদ-এর চিফ অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার এম নূরুল আলম। তিনি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে উদ্যোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন এবং দুষ্কৃতকারী কর্তৃক নগদ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার সকল প্রকার অপচেষ্টা প্রতিরোধে সকলকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান। এ ছাড়া নগদ-এর কমপ্লায়েন্স কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে দেশের সকল প্রান্তে এমন সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড প্রায়শই অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কর্মশালার সভাপতি মো. শহিদ উল্লাহ বলেন, নগদ-এর পরিচালনার মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তারা তথা শক্তিশালী চ্যানেল পার্টনাররা। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে উদ্যোক্তাদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। সম্প্রতি কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে উদ্যোক্তাদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে দুটি কর্মশালার আয়োজন করে দেশের জনপ্রিয় এই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস।
‘হুন্ডি পথে টাকা লেনদেন বন্ধ করি, সবাই মিলে সুন্দর একটা দেশ গড়ি’ শিরোনামে আয়োজিত হয় দুটি কর্মশালা। চট্টগ্রামে আয়োজিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন নগদ-এর মার্কেট ডিরেক্টর (ইস্ট অপারেশন) মো. শহিদ উল্লাহ। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগদ-এর চিফ অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার (CAMLCO) এম নূরুল আলম, এফসিএস। কর্মশালায় কী-নোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগদ-এর কমপ্লায়েন্স বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার আহাম্মদ আলী। পাশাপাশি নগদ-এর আঞ্চলিক ও প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান দুটি সঞ্চালনা করেন কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মেহেদি আহমেদ সিদ্দিকি ও মো. শামিমুল হাসান চৌধুরী। এ সময় তাঁরা নগদ-এর উদ্যোক্তা হিসেবে ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তা, সম্ভাব্য ঝুঁকির ক্ষেত্র, হুন্ডি, বেটিংসহ নানাবিধ অপরাধ বিষয়ে উদ্যোক্তাদের সচেতন করেন। পাশাপাশি সন্দেহজনক লেনদেনে রিপোর্টিং, প্রতারণা সংক্রান্ত কেস স্টাডি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনাও করা হয়।
মূলত অবৈধ পথে রেমিট্যান্স আনয়ন, হুন্ডি, অবৈধভাবে বৈদেশিক মুদ্রা কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন ইত্যাদি রোধকল্পে এই কর্মশালার আয়োজন। যেখানে একজন উদ্যোক্তার সম্পৃক্ত হওয়ার সম্ভাবনা, ঝুঁকি ও সতর্কতার বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া অবৈধ পথে রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে যে বিরূপ প্রভাব পড়ে, তথ্যচিত্রের মাধ্যমে তা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়।
কর্মশালায় চ্যানেল পার্টনাররা অংশগ্রহণ করায় আন্তরিক ধন্যবাদ জানান প্রধান অতিথি ও নগদ-এর চিফ অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার এম নূরুল আলম। তিনি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে উদ্যোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন এবং দুষ্কৃতকারী কর্তৃক নগদ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার সকল প্রকার অপচেষ্টা প্রতিরোধে সকলকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান। এ ছাড়া নগদ-এর কমপ্লায়েন্স কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে দেশের সকল প্রান্তে এমন সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড প্রায়শই অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
কর্মশালার সভাপতি মো. শহিদ উল্লাহ বলেন, নগদ-এর পরিচালনার মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তারা তথা শক্তিশালী চ্যানেল পার্টনাররা। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে উদ্যোক্তাদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে