নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে গতকাল বুধবার দরপতনের মধ্যে থাকা পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। এতে স্বস্তির কিছু নেই। তলানিতে নেমে প্রায় ১৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এমনকি এটি চলতি বছরের সর্বনিম্ন লেনদেন।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার পর থেকেই খেই হারিয়েছে পুঁজিবাজার। দর সমন্বয়, তারল্যসংকট, মার্জিন ঋণের ফোর্সড সেলসহ বিভিন্ন কারণে ধারাবাহিক দরপতন হতে থাকে।
পতন না থামতেই নতুন অর্থবছরে পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে অর্জিত মুনাফা বা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপের গুঞ্জন দরপতন ত্বরান্বিত করে। ৬ জুন ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য কোনো নীতি সহায়তার ঘোষণা আসেনি। উল্টো ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইনে কর বসানো হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোম্পানির করহার কমানো হয়েছে। অথচ তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোম্পানির মধ্যকার করহার বাড়ানোর দাবি ছিল বাজারসংশ্লিষ্টদের।
প্রস্তাবিত বাজেটের নেতিবাচক প্রভাবে দরপতন হতে থাকে। ঈদের ছুটির আগের মঙ্গলবার (১১ জুন) ডিএসইর সূচক সাড়ে তিন বছর আগের অবস্থানে ফিরে যায়। ৩৬ পয়েন্ট কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭০ পয়েন্টে, যা গত ৪২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর সূচকটি ৫ হাজার ৫০ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।
এরপর দুই দিনে ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ঈদের ছুটিতে চলে যায় পুঁজিবাজার। ছুটি শেষে গতকাল লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩২টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬৪টির। এর প্রভাবে ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে সূচক উঠেছে ৫ হাজার ১৬১ পয়েন্টে।
সূচকের বৃদ্ধিতেও খুশি হতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। কারণ, গতিশীল পুঁজিবাজারে আরেকটি নির্দেশক হলো লেনদেন। সেটি বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
এদিন ডিএসইতে দিনভর হাতবদল হয়েছে ২৪৬ কোটি ৪৪ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে ২৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২৩১ কোটি ৪১ লাখ ৭২ হাজার টাকা। চলতি বছরে এর চেয়ে কম লেনদেন আর হয়নি। তবে এর কাছাকাছি লেনদেন হয়েছে এক দিনই। গত ৩ জানুয়ারি হাতবদল হয় ২৯২ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
পুঁজিবাজারের লেনদেন সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন বলেন, ‘ঈদের ছুটির পর বাজার ইতিবাচক ধারায় দেখছি। তবে নেতিবাচক দিক হচ্ছে, লেনদেন ২৫০ কোটি টাকার নিচে চলে এসেছে। লেনদেন না বাড়লে আমরা বাজারকে গতিশীল বলি না।’
ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে গতকাল বুধবার দরপতনের মধ্যে থাকা পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। এতে স্বস্তির কিছু নেই। তলানিতে নেমে প্রায় ১৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এমনকি এটি চলতি বছরের সর্বনিম্ন লেনদেন।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার পর থেকেই খেই হারিয়েছে পুঁজিবাজার। দর সমন্বয়, তারল্যসংকট, মার্জিন ঋণের ফোর্সড সেলসহ বিভিন্ন কারণে ধারাবাহিক দরপতন হতে থাকে।
পতন না থামতেই নতুন অর্থবছরে পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে অর্জিত মুনাফা বা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপের গুঞ্জন দরপতন ত্বরান্বিত করে। ৬ জুন ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য কোনো নীতি সহায়তার ঘোষণা আসেনি। উল্টো ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইনে কর বসানো হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোম্পানির করহার কমানো হয়েছে। অথচ তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোম্পানির মধ্যকার করহার বাড়ানোর দাবি ছিল বাজারসংশ্লিষ্টদের।
প্রস্তাবিত বাজেটের নেতিবাচক প্রভাবে দরপতন হতে থাকে। ঈদের ছুটির আগের মঙ্গলবার (১১ জুন) ডিএসইর সূচক সাড়ে তিন বছর আগের অবস্থানে ফিরে যায়। ৩৬ পয়েন্ট কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭০ পয়েন্টে, যা গত ৪২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর সূচকটি ৫ হাজার ৫০ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।
এরপর দুই দিনে ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ঈদের ছুটিতে চলে যায় পুঁজিবাজার। ছুটি শেষে গতকাল লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩২টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬৪টির। এর প্রভাবে ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে সূচক উঠেছে ৫ হাজার ১৬১ পয়েন্টে।
সূচকের বৃদ্ধিতেও খুশি হতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। কারণ, গতিশীল পুঁজিবাজারে আরেকটি নির্দেশক হলো লেনদেন। সেটি বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
এদিন ডিএসইতে দিনভর হাতবদল হয়েছে ২৪৬ কোটি ৪৪ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে ২৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২৩১ কোটি ৪১ লাখ ৭২ হাজার টাকা। চলতি বছরে এর চেয়ে কম লেনদেন আর হয়নি। তবে এর কাছাকাছি লেনদেন হয়েছে এক দিনই। গত ৩ জানুয়ারি হাতবদল হয় ২৯২ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
পুঁজিবাজারের লেনদেন সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন বলেন, ‘ঈদের ছুটির পর বাজার ইতিবাচক ধারায় দেখছি। তবে নেতিবাচক দিক হচ্ছে, লেনদেন ২৫০ কোটি টাকার নিচে চলে এসেছে। লেনদেন না বাড়লে আমরা বাজারকে গতিশীল বলি না।’
শতাধিক পণ্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তকে ‘অপরিণামদর্শী’ হিসেবে বর্ণনা করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান।
৩ মিনিট আগেসাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১৬ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগে