হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জ্বালানি কাঠ পাচারে জড়িত চোরাকারবারিরা। কাঠ পাচারের রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে রাঙামাটির মানিকছড়ি উপজেলার আমছড়ি-মানিকছড়ি ইটসলিং সড়কটি। প্রতিদিন দিনদুপুরে এ রুটে দিয়ে পাচার হচ্ছে জ্বালানি কাঠ।
জানা গেছে, রাঙামাটির মগবান, বালুখালী, জীবতলিসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব কাঠ নৌকায় করে আনা হচ্ছে আমছড়িতে। সেখান থেকে জিপ ও ট্রাকে নেওয়া হচ্ছে রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন ইটভাটায়। এ ছাড়া কাউখালীর ঘাগড়া-কাউখালী সড়কটি ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী প্রাকৃতিক ও সামাজিক বনের কাঠে জ্বালানি হিসেবে পাচার করছে চোরাকারবারিরা। তবে বিষয়টি স্বীকার করছে না বন বিভাগ। ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ একে অপরের ওপর দায় চাপিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মানিকছড়ির আমছড়ি সড়কে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে জ্বালানি কাঠ তোলা হচ্ছে। এ কাঠগুলো পানিপথে আমছড়িতে আনা হয়েছিল। এ সময় এক শ্রমিক বলেন, ‘এগুলো ইটভাটায় নেওয়া হবে।’
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দিনদুপুরে মানিকছড়ি-আমছড়ি সড়ক দিয়ে জ্বালানি কাঠ পাচার করা হচ্ছে। কিন্তু বন বিভাগ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। দিনে কখনো চার গাড়ি আবার কখনো দুই গাড়ি করে জ্বালানি কাঠ পাচার করা হচ্ছে।
পরিবেশকর্মী জাহাঙ্গীর আলম মুন্না বলেন, ‘রাঙামাটির পার্শ্ববর্তী রাঙুনিয়ায় শতাধিক ইটভাটায় ইট পোড়ানোর মৌসুমে রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ জ্বালানি কাঠ নেওয়া হয়। এগুলো সম্পূর্ণ অবৈধভাবে নেওয়া হয়। এর কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রাকৃতিক বন উজাড় হচ্ছে। ফলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে। পানির উৎস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সব প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে এটি বন্ধ করা দরকার।’
এ ব্যাপারে বন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ একে অপরের ওপর দায় চাপিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের সদর রেঞ্জে দায়িত্বরত রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. আব্দুল হামিদ বলেন, ‘এলাকাটি ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ দেখাশোনা করে। আমরা করি না।’ ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগের সদর রেঞ্জে দায়িত্বরত রেঞ্জ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আমছড়ি-মানিকছড়ি রোড এলাকাটি দক্ষিণ বন বিভাগ নিয়ন্ত্রণ করে।’
জানতে চাইলে পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা ছালেহ মো. শোয়াইব খান বলেন, ‘বিষয়টি আমি আমার কর্মকর্তাকে দেখতে বলেছি। তবু আপনি জ্বালানি কাঠ পাচার হতে দেখলে আমাকে একটু বলবেন।’
রাঙামাটিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জ্বালানি কাঠ পাচারে জড়িত চোরাকারবারিরা। কাঠ পাচারের রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে রাঙামাটির মানিকছড়ি উপজেলার আমছড়ি-মানিকছড়ি ইটসলিং সড়কটি। প্রতিদিন দিনদুপুরে এ রুটে দিয়ে পাচার হচ্ছে জ্বালানি কাঠ।
জানা গেছে, রাঙামাটির মগবান, বালুখালী, জীবতলিসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব কাঠ নৌকায় করে আনা হচ্ছে আমছড়িতে। সেখান থেকে জিপ ও ট্রাকে নেওয়া হচ্ছে রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন ইটভাটায়। এ ছাড়া কাউখালীর ঘাগড়া-কাউখালী সড়কটি ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী প্রাকৃতিক ও সামাজিক বনের কাঠে জ্বালানি হিসেবে পাচার করছে চোরাকারবারিরা। তবে বিষয়টি স্বীকার করছে না বন বিভাগ। ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ একে অপরের ওপর দায় চাপিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মানিকছড়ির আমছড়ি সড়কে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে জ্বালানি কাঠ তোলা হচ্ছে। এ কাঠগুলো পানিপথে আমছড়িতে আনা হয়েছিল। এ সময় এক শ্রমিক বলেন, ‘এগুলো ইটভাটায় নেওয়া হবে।’
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দিনদুপুরে মানিকছড়ি-আমছড়ি সড়ক দিয়ে জ্বালানি কাঠ পাচার করা হচ্ছে। কিন্তু বন বিভাগ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। দিনে কখনো চার গাড়ি আবার কখনো দুই গাড়ি করে জ্বালানি কাঠ পাচার করা হচ্ছে।
পরিবেশকর্মী জাহাঙ্গীর আলম মুন্না বলেন, ‘রাঙামাটির পার্শ্ববর্তী রাঙুনিয়ায় শতাধিক ইটভাটায় ইট পোড়ানোর মৌসুমে রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ জ্বালানি কাঠ নেওয়া হয়। এগুলো সম্পূর্ণ অবৈধভাবে নেওয়া হয়। এর কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রাকৃতিক বন উজাড় হচ্ছে। ফলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে। পানির উৎস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সব প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে এটি বন্ধ করা দরকার।’
এ ব্যাপারে বন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগ একে অপরের ওপর দায় চাপিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের সদর রেঞ্জে দায়িত্বরত রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. আব্দুল হামিদ বলেন, ‘এলাকাটি ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ দেখাশোনা করে। আমরা করি না।’ ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগের সদর রেঞ্জে দায়িত্বরত রেঞ্জ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আমছড়ি-মানিকছড়ি রোড এলাকাটি দক্ষিণ বন বিভাগ নিয়ন্ত্রণ করে।’
জানতে চাইলে পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা ছালেহ মো. শোয়াইব খান বলেন, ‘বিষয়টি আমি আমার কর্মকর্তাকে দেখতে বলেছি। তবু আপনি জ্বালানি কাঠ পাচার হতে দেখলে আমাকে একটু বলবেন।’
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
২৩ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫