আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে তাঁর পক্ষ থেকে বরগুনা পৌর শহরে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আজ রোববার আওয়ামী লীগ নেতাসহ চারজনকে বিশেষ আইনে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান খোকনের বাসায় জয় বাংলা পরিষদ ব্যানারে ও শেখ হাসিনার নামে গতকাল শনিবার রাতে এই উপহার বিতরণ করা হয়। পরে এ ঘটনার একটি প্রায় তিন মিনিটের ভিডিও বরগুনা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর তৌহিদ মোল্লার ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়।
ভিডিওতে দেখা গেছে, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু জাফর, জেলা যুবলীগের নেতা তানভির সিদ্দিকী, সাবেক কাউন্সিলর তৌহিদ মোল্লা, শ্রমিক লীগের জেলা আহ্বায়ক আবদুল হালিম মোল্লাসহ কয়েকজন উপহারের প্যাকেট বিতরণ করেন। প্যাকেটে লেখা ছিল ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদসামগ্রী উপহার’।
এ বিষয়ে সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইউনুস আলী ফরাজী বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান খোকনসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ঘটনার প্রতিবাদে বিএনপির নেতা-কর্মীরা শনিবার রাতেই শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মিছিল শেষে বরগুনা প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ হয়।
এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজবুল কবির বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরও বরগুনায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এখনো বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে শান্ত বরগুনাকে আবার অশান্ত করে তুলছে। বরগুনায় এই ফ্যাসিস্টরা অনেকবার বিভিন্ন ব্যানারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও ছেড়ে তাদের অবস্থান জানান দিয়েছে। এই ফ্যাসিস্টদের ভিডিও দেখে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল হক মাস্টার বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারদের বরগুনায় ঠাঁই নেই। খুনি শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বলে, “আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।” এই বরগুনায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের কোনো স্থান হবে না। আমাদের দাবি যারা এই কার্যক্রম চালিয়েছে, ভিডিও দেখে তাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে তাঁর পক্ষ থেকে বরগুনা পৌর শহরে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আজ রোববার আওয়ামী লীগ নেতাসহ চারজনকে বিশেষ আইনে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান খোকনের বাসায় জয় বাংলা পরিষদ ব্যানারে ও শেখ হাসিনার নামে গতকাল শনিবার রাতে এই উপহার বিতরণ করা হয়। পরে এ ঘটনার একটি প্রায় তিন মিনিটের ভিডিও বরগুনা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর তৌহিদ মোল্লার ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়।
ভিডিওতে দেখা গেছে, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু জাফর, জেলা যুবলীগের নেতা তানভির সিদ্দিকী, সাবেক কাউন্সিলর তৌহিদ মোল্লা, শ্রমিক লীগের জেলা আহ্বায়ক আবদুল হালিম মোল্লাসহ কয়েকজন উপহারের প্যাকেট বিতরণ করেন। প্যাকেটে লেখা ছিল ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদসামগ্রী উপহার’।
এ বিষয়ে সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইউনুস আলী ফরাজী বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান খোকনসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ঘটনার প্রতিবাদে বিএনপির নেতা-কর্মীরা শনিবার রাতেই শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মিছিল শেষে বরগুনা প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ হয়।
এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজবুল কবির বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরও বরগুনায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এখনো বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে শান্ত বরগুনাকে আবার অশান্ত করে তুলছে। বরগুনায় এই ফ্যাসিস্টরা অনেকবার বিভিন্ন ব্যানারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও ছেড়ে তাদের অবস্থান জানান দিয়েছে। এই ফ্যাসিস্টদের ভিডিও দেখে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল হক মাস্টার বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারদের বরগুনায় ঠাঁই নেই। খুনি শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বলে, “আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।” এই বরগুনায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের কোনো স্থান হবে না। আমাদের দাবি যারা এই কার্যক্রম চালিয়েছে, ভিডিও দেখে তাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৭ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
২৪ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫