বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় এক বাড়িতে সিঁধ কেটে চুরির ঘটনার পর দুই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি চুরির আড়ালে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ বলে ধারণা করছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার রাতে কেদারপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ভূতেরদিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন খন্দকারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান জানান।
নিহতদের পরিবারের বরাত দিয়ে ওসি মাহাবুবুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে একদল লোক ওই বাড়িতে ঢুকে ‘সবাইকে অচেতন করে’। পরে নারীদের কানে ও গলায় থাকা স্বর্ণের দুল, চেইন ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। এ ঘটনার আঁচ পেয়ে প্রতিবেশীরা চিৎকার দিলে তারা পালিয়ে যায়। পরে তিন নারীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান প্রতিবেশীরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সুবাস সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় আনা হয়েছিল। তাদের মধ্যে দুজন মৃত ছিল। আর একজন অসুস্থ। তবে কী কারণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া বলা যাবে না।’
মৃতরা হলেন—মো. মকবুল হোসেনের স্ত্রী মোসা. লালমুন নেছা (১০০) ও তাঁর নাতিবৌ মোসা. রিপা (২৩)। হাসপাতালে ভর্তি আছেন লালমুন নেছার পুত্রবধূ মোসা. মিনারা বেগম (৫০)।
ওসি মাহাবুবুর বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় এক বাড়িতে সিঁধ কেটে চুরির ঘটনার পর দুই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি চুরির আড়ালে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ বলে ধারণা করছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার রাতে কেদারপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ভূতেরদিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন খন্দকারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান জানান।
নিহতদের পরিবারের বরাত দিয়ে ওসি মাহাবুবুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে একদল লোক ওই বাড়িতে ঢুকে ‘সবাইকে অচেতন করে’। পরে নারীদের কানে ও গলায় থাকা স্বর্ণের দুল, চেইন ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। এ ঘটনার আঁচ পেয়ে প্রতিবেশীরা চিৎকার দিলে তারা পালিয়ে যায়। পরে তিন নারীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান প্রতিবেশীরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সুবাস সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় আনা হয়েছিল। তাদের মধ্যে দুজন মৃত ছিল। আর একজন অসুস্থ। তবে কী কারণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া বলা যাবে না।’
মৃতরা হলেন—মো. মকবুল হোসেনের স্ত্রী মোসা. লালমুন নেছা (১০০) ও তাঁর নাতিবৌ মোসা. রিপা (২৩)। হাসপাতালে ভর্তি আছেন লালমুন নেছার পুত্রবধূ মোসা. মিনারা বেগম (৫০)।
ওসি মাহাবুবুর বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪