নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে এক তরুণকে (২২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক রকিবুল ইসলাম ওই আদেশ দিয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজিবর রহমান। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত হারুন এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। এরপর তাঁকে সাজা পরোয়ানায় বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক।
দণ্ডিত হারুন মোল্লা (২২) বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কালিদাসিয়া গ্রামের বাসিন্দা সিদ্দিক মোল্লার ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক।
মামলার বরাতে বেঞ্চ সহকারী জানান, বরিশাল জেলার এক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া ছাত্রীকে ২০১৮ সালের ৭ মে অপহরণ করা হয়। পরে ছাত্রীকে মারধর ও জখম করার হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করা হয়। এই অভিযোগে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে আদালতে নালিশি অভিযোগ দেন।
আদালতের বিচারক অভিযোগটি আমলে নিয়ে বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানা-পুলিশকে মামলা হিসেবে গ্রহণের আদেশ দেন। পরে বন্দর থানার এসআই মো. আ. ছবুর ২০১৮ সালের ১৩ জুলাই চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দেন। বিচারক সাতজনের সাক্ষ্য নিয়ে রায় দেন।
বেঞ্চ সহকারী আরও বলেন, দণ্ডিত হারুনকে অপহরণের দায়ে ১৪ বছর কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে তাঁকে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। এ ছাড়া পৃথক অপরাধ ধর্ষণের দায়ে হারুনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন বিচারক। বিচার শেষে দণ্ডিত হারুন নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।
বরিশালে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে এক তরুণকে (২২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক রকিবুল ইসলাম ওই আদেশ দিয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজিবর রহমান। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত হারুন এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। এরপর তাঁকে সাজা পরোয়ানায় বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক।
দণ্ডিত হারুন মোল্লা (২২) বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কালিদাসিয়া গ্রামের বাসিন্দা সিদ্দিক মোল্লার ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক।
মামলার বরাতে বেঞ্চ সহকারী জানান, বরিশাল জেলার এক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া ছাত্রীকে ২০১৮ সালের ৭ মে অপহরণ করা হয়। পরে ছাত্রীকে মারধর ও জখম করার হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করা হয়। এই অভিযোগে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে আদালতে নালিশি অভিযোগ দেন।
আদালতের বিচারক অভিযোগটি আমলে নিয়ে বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানা-পুলিশকে মামলা হিসেবে গ্রহণের আদেশ দেন। পরে বন্দর থানার এসআই মো. আ. ছবুর ২০১৮ সালের ১৩ জুলাই চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দেন। বিচারক সাতজনের সাক্ষ্য নিয়ে রায় দেন।
বেঞ্চ সহকারী আরও বলেন, দণ্ডিত হারুনকে অপহরণের দায়ে ১৪ বছর কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে তাঁকে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। এ ছাড়া পৃথক অপরাধ ধর্ষণের দায়ে হারুনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন বিচারক। বিচার শেষে দণ্ডিত হারুন নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪