বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে বাসায় ঢুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এক নারী উদ্যোক্তাকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
গতকাল বুধবার কুমিল্লা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২ নম্বর ট্রাইব্যুনাল আদালতে এই মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী। এর আগে ৪ অক্টোবর রাতে ভুক্তভোগীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার শ্রীরামকান্দি গ্রামের ওই নারী অনলাইনে হিজাব, বোরকা, থ্রিপিস, ওড়না বিক্রির ব্যবসা করে আসছেন। গত ছয় মাস ধরে তিনি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শিশুসন্তানসহ বসবাস করে আসছেন। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা।
অনলাইনে ব্যবসা করার কারণে ওই নারীর সঙ্গে ঘোষনগর এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে মো. কামরুল হাসান ওরফে পলক নামে এক যুবকের পরিচয় হয়। কামরুল ওই নারীর কাছ থেকে বিভিন্ন সময় মালামাল কিনতেন। কিছুদিন আগে থেকে কামরুল ওই নারীকে বিভিন্ন কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। এতে ওই নারী রাজি না হওয়ায় তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।
গত ৪ অক্টোবর রাতে কামরুল ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণ করেন। এ সময় ওই নারীকে বেঁধে রেখে তাঁর ঘরে থাকা ২ লাখ ১৯ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
পরে ওই নারী ও তাঁর শিশুসন্তানের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ওই নারী বুড়িচং থানায় মামলা দায়ের করতে ব্যর্থ হয়ে পরে গতকাল বুধবার কুমিল্লা আদালতে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, ধর্ষণের অভিযোগে এক নারী কুমিল্লা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২ নম্বর ট্রাইব্যুনাল আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে ভুক্তভোগী নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। ঘটনার তদন্ত করে পরের বছর ১ জানুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে বাসায় ঢুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এক নারী উদ্যোক্তাকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
গতকাল বুধবার কুমিল্লা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২ নম্বর ট্রাইব্যুনাল আদালতে এই মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী। এর আগে ৪ অক্টোবর রাতে ভুক্তভোগীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার শ্রীরামকান্দি গ্রামের ওই নারী অনলাইনে হিজাব, বোরকা, থ্রিপিস, ওড়না বিক্রির ব্যবসা করে আসছেন। গত ছয় মাস ধরে তিনি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শিশুসন্তানসহ বসবাস করে আসছেন। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা।
অনলাইনে ব্যবসা করার কারণে ওই নারীর সঙ্গে ঘোষনগর এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে মো. কামরুল হাসান ওরফে পলক নামে এক যুবকের পরিচয় হয়। কামরুল ওই নারীর কাছ থেকে বিভিন্ন সময় মালামাল কিনতেন। কিছুদিন আগে থেকে কামরুল ওই নারীকে বিভিন্ন কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। এতে ওই নারী রাজি না হওয়ায় তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।
গত ৪ অক্টোবর রাতে কামরুল ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণ করেন। এ সময় ওই নারীকে বেঁধে রেখে তাঁর ঘরে থাকা ২ লাখ ১৯ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
পরে ওই নারী ও তাঁর শিশুসন্তানের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ওই নারী বুড়িচং থানায় মামলা দায়ের করতে ব্যর্থ হয়ে পরে গতকাল বুধবার কুমিল্লা আদালতে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, ধর্ষণের অভিযোগে এক নারী কুমিল্লা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২ নম্বর ট্রাইব্যুনাল আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে ভুক্তভোগী নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। ঘটনার তদন্ত করে পরের বছর ১ জানুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫