লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলের ত্রাস ছিলেন কবির আহমদ। দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসায়, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন তিন। সম্প্রতি কুপিয়ে পুলিশ সদস্যের কবজি বিচ্ছিন্ন করার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাতে র্যাবের অভিযানে এক সহযোগীসহ কবিরকে লোহাগড়ার বড় হাতিয়া পাহাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ সময়, র্যাব ১টি দা,১টি ওয়ান শুটার গান, ৩ রাউন্ড গুলির খোসা, ৩ রাউন্ড তাজা গুলি, ২ টি হাসুয়া, ১ টি ছুরি, ১৮০ পিস ইয়াবা, ২ টি মোবাইল ও ২টি সিম কার্ড। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্বীকার তথ্য দিয়েছে।
র্যাব-৭ জানিয়েছে, গত ১৫ মে সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানার একটি মামলার আসামি কবির আহমদকে গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে অভিযান চালায় পুলিশের একটি আভিযানিক দল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে কবির সশস্ত্র অবস্থায় পুলিশ সদস্যদের ওপর চড়াও হয়। প্রথমে সে তাঁর শনাক্তকারী ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে পুলিশ সদস্য মো. জনি খান তাঁকে বাধা দিলে কবির তাঁর হাতের ধারালো অস্ত্র দিয়ে জনি খানকে সজোরে আঘাত করে বাম হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং ঘটনাস্থলে থাকা অন্য পুলিশ সদস্য শাহাদত হোসেনকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি আঘাত করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
র্যাব-৭ আরও জানায়, এই ঘটনায় লোহাগড়া থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাতে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল লোহাগাড়া থানাধীন বড় হাতিয়ার গহিন পাহাড়ি এলাকা অভিযান পরিচালনা করে কবির তাঁর সহযোগী কফিল উদ্দিনকে (৩০) গ্রেপ্তার করে। অভিযান চলাকালে গ্রেপ্তারকৃত কবির তাঁর কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে এক র্যাব সদস্য আহত হন। জবাবে র্যাব পাল্টা গুলি চালায়। পরে ঘটনাস্থল হতে কবিরকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাত দিয়ে র্যাব জানিয়েছে, ঘটনার পর কবির তাঁর সহযোগী কফিলকে নিয়ে বান্দরবানের দক্ষিণ হাঙর এলাকার একটি দুর্গম পাহাড়ে আত্মগোপন করে। সেখানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি আঁচ করতে পেরে কবির তাঁর সহযোগীসহ দ্রুত অবস্থান পরিবর্তন করে পুনরায় লোহাগাড়া থানাধীন বড় হাতিয়ার গহিন পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান নেয়।
র্যাব জানিয়েছে, কবির চিহ্নিত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় হত্যাচেষ্টা ও মারামারির মামলাসহ ৬টি মামলা রয়েছে। কফিলও একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামেও বিভিন্ন থানায় মাদক, হত্যাচেষ্টা ও মারামারি সংক্রান্ত ৬টি মামলা রয়েছে।
চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলের ত্রাস ছিলেন কবির আহমদ। দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসায়, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন তিন। সম্প্রতি কুপিয়ে পুলিশ সদস্যের কবজি বিচ্ছিন্ন করার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাতে র্যাবের অভিযানে এক সহযোগীসহ কবিরকে লোহাগড়ার বড় হাতিয়া পাহাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ সময়, র্যাব ১টি দা,১টি ওয়ান শুটার গান, ৩ রাউন্ড গুলির খোসা, ৩ রাউন্ড তাজা গুলি, ২ টি হাসুয়া, ১ টি ছুরি, ১৮০ পিস ইয়াবা, ২ টি মোবাইল ও ২টি সিম কার্ড। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্বীকার তথ্য দিয়েছে।
র্যাব-৭ জানিয়েছে, গত ১৫ মে সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানার একটি মামলার আসামি কবির আহমদকে গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে অভিযান চালায় পুলিশের একটি আভিযানিক দল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে কবির সশস্ত্র অবস্থায় পুলিশ সদস্যদের ওপর চড়াও হয়। প্রথমে সে তাঁর শনাক্তকারী ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে পুলিশ সদস্য মো. জনি খান তাঁকে বাধা দিলে কবির তাঁর হাতের ধারালো অস্ত্র দিয়ে জনি খানকে সজোরে আঘাত করে বাম হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং ঘটনাস্থলে থাকা অন্য পুলিশ সদস্য শাহাদত হোসেনকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি আঘাত করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
র্যাব-৭ আরও জানায়, এই ঘটনায় লোহাগড়া থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাতে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল লোহাগাড়া থানাধীন বড় হাতিয়ার গহিন পাহাড়ি এলাকা অভিযান পরিচালনা করে কবির তাঁর সহযোগী কফিল উদ্দিনকে (৩০) গ্রেপ্তার করে। অভিযান চলাকালে গ্রেপ্তারকৃত কবির তাঁর কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে এক র্যাব সদস্য আহত হন। জবাবে র্যাব পাল্টা গুলি চালায়। পরে ঘটনাস্থল হতে কবিরকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাত দিয়ে র্যাব জানিয়েছে, ঘটনার পর কবির তাঁর সহযোগী কফিলকে নিয়ে বান্দরবানের দক্ষিণ হাঙর এলাকার একটি দুর্গম পাহাড়ে আত্মগোপন করে। সেখানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি আঁচ করতে পেরে কবির তাঁর সহযোগীসহ দ্রুত অবস্থান পরিবর্তন করে পুনরায় লোহাগাড়া থানাধীন বড় হাতিয়ার গহিন পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান নেয়।
র্যাব জানিয়েছে, কবির চিহ্নিত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় হত্যাচেষ্টা ও মারামারির মামলাসহ ৬টি মামলা রয়েছে। কফিলও একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামেও বিভিন্ন থানায় মাদক, হত্যাচেষ্টা ও মারামারি সংক্রান্ত ৬টি মামলা রয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫