নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী সুধারাম মডেল থানা বেষ্টনীর মধ্যে এক নারীকে (২৩) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় ওই নারীর মা বাদী হয়ে ট্রাফিক পুলিশের এক কনস্টেবলসহ চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। সব আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মাদলা গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে ও সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেন (৩২), বেগমগঞ্জ উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মৃত আমান উল্যার ছেলে সিএনজি চালক মো. কামরুল (২৫), একলাশপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে নুর হোসেন কালু (৩০) ও সদর উপজেলার দাদপুর গ্রামের মৃত মফিজ উল্যার ছেলে আবদুল মান্নান (৪৯)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সুধারাম মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মিজানুর রহমান পাঠান জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই নারী ফেনী থেকে মাইজদীতে আসেন। মাইজদীতে আসার পর তাঁর টাকার সংকট দেখা দিলে পূর্ব পরিচিত সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক মো. কামরুলের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। একপর্যায়ে কামরুল, আবদুল মান্নান ও নুর হোসেন কালু ওই নারীকে সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল (মুন্সি) মকবুল হোসেনের কাছে নিয়ে যান। এ সময় তাঁদের সহযোগিতায় মুন্সি মকবুল হোসেন নারীকে ট্রাফিক পুলিশের বাবুর্চি আবুল কালামের কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনার পরপরই ওই নারী পাশের সুধারাম থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান।
সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার সব আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
নোয়াখালী সুধারাম মডেল থানা বেষ্টনীর মধ্যে এক নারীকে (২৩) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় ওই নারীর মা বাদী হয়ে ট্রাফিক পুলিশের এক কনস্টেবলসহ চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। সব আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মাদলা গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে ও সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেন (৩২), বেগমগঞ্জ উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মৃত আমান উল্যার ছেলে সিএনজি চালক মো. কামরুল (২৫), একলাশপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে নুর হোসেন কালু (৩০) ও সদর উপজেলার দাদপুর গ্রামের মৃত মফিজ উল্যার ছেলে আবদুল মান্নান (৪৯)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সুধারাম মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মিজানুর রহমান পাঠান জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই নারী ফেনী থেকে মাইজদীতে আসেন। মাইজদীতে আসার পর তাঁর টাকার সংকট দেখা দিলে পূর্ব পরিচিত সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক মো. কামরুলের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। একপর্যায়ে কামরুল, আবদুল মান্নান ও নুর হোসেন কালু ওই নারীকে সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল (মুন্সি) মকবুল হোসেনের কাছে নিয়ে যান। এ সময় তাঁদের সহযোগিতায় মুন্সি মকবুল হোসেন নারীকে ট্রাফিক পুলিশের বাবুর্চি আবুল কালামের কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনার পরপরই ওই নারী পাশের সুধারাম থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান।
সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার সব আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫